Free Tips and Trick

October 27, 2016

Aynabaji Full Movie Bangla Review and Download Link

পরিচালকঅমিতাভ রেজা
প্রযোজককন্টেন্ট ম্যাটারস লিমিটেড
হাফ স্টপ ডাউন
চিত্রনাট্যকারগাউসুল আলম শাওন
অনম বিশ্বাস
গল্পকারগাউসুল আলম শাওন
অভিনেতাচঞ্চল চৌধুরী
মাসুমা রহমান নাবিলা
পার্থ বড়ুয়া
সুরকারশায়ান চৌধুরী অর্ণব
হাবিব ওয়াহিদ
ফুয়াদ আল মুকতাদির
চিরকুট
আবহ সঙ্গীত:
ইন্দ্রদীপ দাশ গুপ্ত
চিত্রগ্রাহকরাশেদ জামান
স্টুডিওহাফ স্টপ ডাউন
মুক্তি
  • ৩০ সেপ্টেম্বর ২০১৬
দৈর্ঘ্য১৪৪ মিনিট
দেশবাংলাদেশ
ভাষাবাংলা
নির্মাণব্যয়৬০ লাখ (বাংলাদেশি টাকা)
আয়২ কোটি ১৩ লাখ টাকা প্রায় দুই সপ্তাহে[১]
আয়নাবাজি (ইংরেজিAynabaji২০১৬ সালে মুক্তি প্রাপ্ত বাংলাদেশের একটি মনস্তাত্ত্বিক থ্রিলার চলচ্চিত্র। এটি একটি মৌলিক গল্প। এটির পরিচালক অমিতাভ রেজা চৌধুরী ও প্রযোজক কনটেন্ট ম্যাটারস লিমিটেড। এই চলচ্চিত্রে মূল চরিত্রগুলোতে অভিনয় করছেন চঞ্চল চৌধুরীমাসুমা রহমান নাবিলা এবংপার্থ বড়ুয়া। চলচ্চিত্রটি ২০১৬ সালের সেপ্টেম্বর ৩০ তারিখে মুক্তি পায়।[২]

শরাফত করিম আয়না (চঞ্চল চৌধুরী) –সাধারণ অভিনয় শিক্ষক আর পার্টটাইম জাহাজের কুকের ছদ্মবেশে লুকিয়ে থাকা এক অপরাধী ! তবে অপরাধের জগতে তার বিচরণ হল অন্য দাগী অপরাধীদের হয়ে জেল খাটা- অন্যের হাঁটাচলা থেকে অঙ্গভঙ্গি সুনিপুণভাবে অনুকরণ করতে পারা মানে তার অভিনয়গুণই এক্ষেত্রে তার বড় যোগ্যতা। এই চলচ্চিত্রে সে ছয়টি চরিত্রে অভিনয় করেছে। ছয়টি চরিত্রের প্রতিটি আলাদা। সাধারণের চোখ ফাঁকি দিতে পারলেও এক হতাশাগ্রস্ত ক্রাইম রিপোর্টার (পার্থ বড়ুয়া) সত্য উদ্ঘাটনের জন্য আয়না-র পিছু নেয়, অন্যদিকে পাড়ায় নতুন আসা মেয়েটি (নাবিলা)-র প্রতিও আয়না অনুরক্ত হয়ে পড়ে। ক্ষমতা আর টাকার জোরে বড় বড় অন্যায় আর ক্রিমিনালদের এভাবে পার পেয়ে যাওয়ার খেলায় আয়না তার আয়নাবাজি কতদিন চালাতে পারবে?।

তথ্যসূত্রসম্পাদনা

  1. Aynabaji.com
  2. Wikipedia.org



                                               Download Here

Share:

October 16, 2016

শার্লক হোমস সমগ্র ০২ স্যার আর্থার কন্যান ডয়্যাল অনুবাদ অদ্রীশ বর্ধন

শার্লক হোমস সমগ্র ০২ স্যার আর্থার কন্যান ডয়্যাল অনুবাদ অদ্রীশ বর্ধন




Download Now

Share:

October 12, 2016

Banglalink Free Net With Unlimited Download

আসসালামু আলাইকুম। আশা করি সবাই ভাল আছেন। আজ আমি আপনাদের একটি বাংলালিংকের গুপন অফারের খবর শেয়ার করবো। যার মাদ্ধমে আনলিমিটেড ব্রাউজিং ও ডাউনলোড করতে পারবেন। আমি এটার মাধ্যমে ১-১.৫ এমবি/sec স্পিড পাচ্ছি। চলুন কাজে আসিঃ
আপনার সিমে অবশ্যই টাকা রাখবেন না। এখন আপনার বাংলালিংক সিম থেকে ডায়াল করুনঃ 
*5000*111#
সাথেই সাথেই মর্নিং আনলিমিটেড প্যাক এক্টিভ হয়ে যাবে। এটা আপনি সকাল ৬টা থেকে সকাল ১০ টা পর্যন্ত ব্যবহার করতে পারবেন। কোন সমস্যা থাকলে কমেন্ট করতে পারবন।
Share:

যেকোন বাংলালিংকে সিমে নিন ৫০ এমবি ডাটা একদম ফ্রি।

আসসালামু আলাইকুম। আশা করি সবাই ভাল আছেন।
শেয়ারওমানিয়া অফার এর পর বাংলালিংক দিচ্ছে ৫০ এমবি একদম ফ্রি। চলুন দেখে নেই কিভাবে নিবেন ফ্রি ডাটা ইন্টারনেটঃ আপনার বাংলালিংক সিম থেকে ডায়াল করুনঃ

*166*661#

 সাথে সাথেই ৫০ এমবি পেয়ে যাবেন।
চেক করতে ডায়াল করুনঃ 

*124*44#

 মেয়াদ ৩দিন
ব্রি দ : সবাই নাও পেতে পারেন।
Share:

GP Free Net 2017 For Android (Download and Browsing)

আসসালামু আলাইকুম। আশা করি সবাই ভাল আছেন। আজ আপনাদের সামনে হাজির হয়েছি জিপি ফ্রি নেট নিয়ে। আর হ্যা সিমে কোন টাকা বা এমবি রাখবেন না। চলুন কথা না বাড়িয়ে কাজে আসিঃ Step 1:প্রথমেই নিচ থেকে সফটওয়্যার দুটি ডাউনলোড করে Install করুনঃ 1. Dorid Vpn apk 2mb 2. Terminal Emulator Apk 700kb বিঃদ্রঃ ডাউনলোড করতে Uc Browser ব্যবহার করুন Step 2:তারপর এখান থেকে Dorid Vpn account একটা খুলুন। স্কিনশট দেখুনঃ



ইমেইল চেক করুন, পাসওয়ার্ড পাবেন।
Step 3:
Setting>more>mobile network>access point names>new apn  এ গিয়ে নিচের স্কিনশট এর মত apn create করুন।
তারপর apn টি সিলেক্ট করুন।
Step 4:
এবার Dorid vpn সফটওয়ার টি open করুন। নিচের স্কিনশট দেখুনঃ
Step 5:
Dorid vpn connect হলে Terminator Emulation সফটওয়ার টি ওপেন করুন।স্কিনশট দেখুন
এখন সফটওয়্যার দুটি ব্যাকগ্রাউন্ড এ রেখে যেকোন ব্রাউজার দিয়ে চালান।আমি অপেরা দিয়ে টেস্ট করেছি।
বি দ্রঃ প্রতিদিন ১০০ mb লিমিট। তবে একাধিক Dorid Vpn account খুলে আরো বেশি mb ব্যবহার করা যাবে। আর কোনো সমস্যা হলে কমেন্ট করুন
Share:

October 8, 2016

নিজেই বানান এন্ডয়েড এপ। কোন রকম অভিজ্ঞতা ছাড়াই।

এবার আপনি ও অ্যাপ বানাতে পারবেন তাও আবার কোন রকম পূর্ব অভিগ্যতা ছাড়ায়।(কোন রুট লাগবে না)
আপনি অ্যাপ ব্যাবহার করে যে কোন ধরনের অ্যাপ বানাতে পারবেন।সবাই একদম আশ্চর্য হয়ে যাবে।তো দেরি কেন চলুন শুরু করি।একদম সহজ বন্ধুরা অবাক হয়ে যাবে।
অ্যাপ এই অ্যাপ দিয়ে যে কোন সাইটের অ্যাপ ও বানাতে পারবেন যেমন Facebook app,google app,grameen phone এর flexi plan এর অ্যাপ বা আপনার সাইটের অ্যাপ।
App name:Apk creator pro.apk
size:4mb
version: paid
 নিচের দেয়া লিংক থেকে এপ টি ডাউনলোড করে ইন্সটল শেষে অপেন করুন।

এখন Website Url বক্সে আপনি কোন এপ বানাবেন সেই লিংক দিবেন।যেমন আপনি যদি Facebook এপ মেইক করতে চান তাহলে লিখবেন www.facebook.com ইউটিউব এপ বানাতে চাইলে লিখবেন www.youtube.com বা নিজের প্রোফাইল বা পেইজের লিংক ও দিতে পারেন।বা আপনার সাইটের অ্যাপ বানাতে চাইলে আপনার সাইটের লিংক দিবেন।
App download link: click here
[[link এ গিয়ে free download এ ক্লিক করবেন তারপর coad দিয়ে Download file এ ক্লিক করবেন তারপর Download  এ ক্লিক করবেন]]
এরপর নিচের ‪#‎App‬ title বক্সে অ্যাপ কি নামে হবে সেই নাম দিবেন।যেমন Facebook By Me বা My Profile, trickbd আপনার ইচ্ছামতো।
*তারপর Icon Url বক্সে যেকোন একটি লিংক দিয়ে দিন
*তারপর এপ ভার্সন বক্সে নিজের ইচ্ছামত ভার্সন বসিয়ে দিন
*তারপর App Language এ EN সিলেক্ট করে দিন।
*Your Email অপশনে আপনার ইমেইল দিন।কোন স্পেস দিবেন না
*Show advance Setting এ ক্লিক করে আরো কিছু সেটিং করতে পারবেন তারপর I agree এর পাশের বক্সে ক্লিক করে Create My App এ ক্লিক করুন।লোডিং,লোডিং,,,,,,,,আপনার এপ তৈরি হয়ে গেছে।
তারপর Click here to download অপশনে ক্লিক করুন,ডাউনলোড করে ইন্সটল করুন আর চালাতে থাকুন নিজের তৈরি করা অ্যাপ।
Share:

Clash of Clan খেলার সঠিক নিয়ম

বর্তমানে বাংলাদেশে Clash Of Clans এর ব্যাপক জনপ্রিয়তা লক্ষ করা যায়। আসলে বাংলাদেশের গেমারদেরকে দুই ভাগে ভাগ করা যায়। এক যারা ক্লাশ অফ ক্লান্স খেলে দুই যারা ক্লাস অফ ক্লান খেলে না। মনে হয় না এই ছোট Joke করেও এর জনপ্রিয়তা বুঝানো যাবে। ক্লাশ অফ ক্লান আসলে একটি স্ট্র্যাটেজি গেম তাই অনেক সময় নিয়ে খেলতে হয়। আর এর ফলে অনেক নতুন প্লেয়ারই সহজ উপায়ে কিভাবে খেলা যায় তা খুজতে থাকেন। গেমটি যেহেতু অনলাইনে খেলতে হয় আর এর সমস্ত ডাটা ক্লাশ অফ ক্লানস এর সার্ভারে স্টোরেজ থাকে তাই Clash of Clans গেমে আসলে খুব বেশি একটা ট্রিক্স কিংবা টিপ্স নেই। তবুও যারা নতুন তাদের জন্য এই অল্প কিছুটা ট্রিকস এবং টিপসই খুবই সহযোগিতা করবে। তো চলুন দেখে নেই ক্লাস অফ ক্লান্স এর ট্রিক্স এবং টিপ্সগুলোঃ
  • ক্লাস অফ ক্লান্স হ্যাকিং: প্রথমে গেমটির হ্যাক করা নিয়েই আলোকপাত করলাম। কেননা যারা নতুন প্রথমেই খুজে কিভাবে তাড়াতাড়ি কিছু করা যায়। এজন্য তারা হ্যাকিং এর চিন্তা করে। ফেসবুক কিংবা অন্য কোন সাইটে ফ্রী জেম এর অফার দেখা যায়। ভুলেও ঐদিকে পা বাড়াবেন না। ওদের সাইটে গেলে প্রথমেই হয়তোবা একটা সার্ভে পূরণ করতে বলবে এবং কোন একটা ফাইল ডাউনলোড করতে বলবে। অনেক সময় এর মাধ্যমে মোবাইলে এবং পিসিতে ভাইরাস প্রবেশ করতে পারে। আসলে এটা পুরাই ভুয়া। আর আরেকটা কথা ক্লাস অফ ক্লান্স গেমের ডাটা অনলাইনে স্টোরেজ থাকায় এটা আজ পর্যন্ত হ্যাক করা সম্ভব হয়নি।
  • টাউন হল ম্যাক্স না করেই আপগ্রেড দেওয়া : অনেকেই দেখি টাউন হল ম্যাক্স না করেই টাউন হল আপগ্রেড দিয়ে দেয়। টাউন হল ম্যাক্স করা হলো ঐ টাউন হল থাকা অবস্থায় সকল কিছু ম্যাক্সিমাম আপগ্রেড করা। যদি আপনার টাউনহল ৭ এ থাকে তবে ৭ এর সকল কিছু ডিফেন্স, ট্রুপস, মাইন, কালেক্টর ইত্যাদি ম্যাক্সিমাম পর্যন্ত করে তবে টাউন হলকে ৮ এ আপগ্রেড দিন। ম্যাক্স না করে আপগ্রেড দিলে উপরের লেভেলের প্রাপ্ত লুট দিয়ে পরে সকল কিছু আপগ্রেড দেওয়া কঠিন হয়ে পরে। আর লুটও কম পাওয়া যায়। তাই টাউন হল ম্যাক্স করার আগে কখনোই টাউন হল আপগ্রেড দেবেন না।
  • Revenge নেওয়া : অফলাইনে থাকাকালে নিজের থেকে লুট নিয়ে গেলে খারাপ লাগেই। তবে এটা অনেক সময় ভালো কিছুও বয়ে আনে। যেমন রিভেন্জ নেওয়া। ক্লাস অফ ক্লানসে রিভেন্জ এটাক নেওয়া সত্যিই দারুন একটা সুযোগ। কারন এর ফলে আপনি আগেই অপোনেন্ট এর বেস দেখে, সেই অনুযায়ী অ্যাটাক স্ট্র্যাটেজী করতে পারবেন।
  • Elixer সেভ করা : Baracks গুলো দিয়ে আপনি সহজেই বেশ কিছু ইলিক্সিয়ার সেভ করতে পারবেন। কিভাবে? ব্যারেকস গুলোতে ট্রুপস ট্রেইন করতে দিয়ে। বুঝাতে পারলাম? আচ্ছা ধরুন আপনার কাছে ১০০০০০০ ইলিক্সিয়ার আছে। কিন্তু আপনি এখন COC থেকে বের হয়ে যাবেন। তো এক্ষেত্রে Baracks গুলোতে ট্রুপস ট্রেইন করতে দিতে পারেন। যেমন যদি আপনি একটা ব্যারেক্সে ৬০ টা ট্রুপস ট্রেইন করতে পারেন তবে ৩ টি ড্রাগন ট্রেইন করতে দিলেই ২৭*৩= ৮১ হাজার Elixer রাখতে পারবেন। ড্রাগন রাখতে না পারলে ওয়াল ব্রেকার রাখতে পারেন। কারন Wall Breaker, ২ স্পেস নিলেও অনেক ইলিক্সিয়ার ব্যবহার করে। এভাবে ৪ টা ব্যারেকস এ ৮১*৪ =৩২৪ হাজার ইলিক্সিয়ার রাখতে পারবেন এবং তখন ইলিক্জিয়ার স্টোরেজে Elixer থাকবে মাত্র ১০০০০০০-৩২৪০০০= ৬৭৬০০০। আবার আপনি স্পেল ফ্যাক্টরিতেও স্পেল তৈরি হতে দিতে পারেন। ফলে কোন প্রতিপক্ষ রেইড করলে অ্যাভেইলেবল লুটও কম দেখাবে। এভাবে আপনি ডার্ক ইলিক্সিয়ারও সেভ করতে পারবেন।
  • প্রাপ্ত শীল্ডের সর্বোচ্চ ব্যবহার : শীল্ড থাকাকালে কেউ আপনাকে এটাক করতে পারবে না। কেউ যখন আপনার টাউন হল ভেঙ্গে ফেলে বা ৫০% ধংস করে তখন আপনি ১২ ঘন্টা শীল্ড পাবেন। আর ১০০% ধংস করলে ১৬ ঘন্টা শীল্ড পাবেন। অনেক সময় দেখা যায় শীল্ড এ আছেন তবুও দু একটা অ্যাটাক করে COC থেকে বের হয়ে যান। এতে আপনি কতই বা লুট করতে পারবেন? কিন্তু অপোনেন্ট কিন্তু ঠিকই আপনার থেকে লুট করে নিয়ে যাবে। তাই তখনই শীল্ড ভাঙ্গুন যখন আপনি একনাগারে অনেকক্ষণ খেলবেন। সুতরাং শীল্ডের সর্বোচ্চ ব্যবহার নিশ্চিত করুন।
  • টাউন হল : অনেক সময় অ্যাটাক করতে গেলে দেখবেন টাউন হল বাইরে রাখা। আপনি ভাবতে পারেন এ কোন বোকা যে টাউন হল বাইরে রাখে। কিন্তু এর পেছনেও কারন আছে। কারন আপনি যখন টাউন হলটা ভেঙ্গে আসবেন তখন সে শীল্ড পেয়ে যাবে। এতে তার থেকে লুটও কমে যাবে। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ফার্মিং বেস গুলোতেই টাউন হল বাইরে রাখা হয়। তবে ট্রফি বেসেও টাউন হল বাইরে রাখতে পারেন। তবে ট্রফি বেসে সাধারনত টাউন হল ভেতরেই রাখা হয়।
  • ক্লান ওয়ার চলাকালে নিরাপত্তা : ক্লান ওয়ার চলাকালে ক্লান নতুন কোন মেম্বার না নেওয়াই ভালো। কারন হতে পারে সে প্রতিপক্ষ ক্ল্যানের মেম্বার। এক্ষেত্র সে আপনাদের সবার ওয়্যার বেস দেখে যেতে পারবে। এমনকি হাইড থাকা জায়ান্ট বোম্ব, এয়ার মাইনস, বোম্ব, স্প্রিং, টেসলা ইত্যাদি কোথায় কি আছে তাও দেখে নিতে পারবে। তাই ক্লান প্রিপারেশন ও ওয়ার ডে তে নতুন কোন মেম্বার নি নেওয়াই ভালো।
  • ট্রুপ ডোনেশন : অনেকেই ট্রুপ ডোনেশন করতে চায় না। কিন্তু মনে রাখবেন ট্রুপ ডোনেশন করলে Experience Level ও বাড়ে। এক্ষেত্রে আপনি যতটুকু ট্রুপ দেবেন ততটুকু Experience Point ই পাবেন। তাই ডোনেশন করতে থাকুন। এছাড়া ডোনেশনের ক্ষেত্রে Achievement আনলকের ব্যাপারও আছে। এতে অনেক জেমও পাওয়া যায়।
আসলে Clash of Clans একটু সময় ও ধৈর্য নিয়ে খেলতে হয়। আপনি চাইলেও এটি তাড়াতাড়ি খেলতে পারবেন না। আর Clash of Clans এর তেমন টিপস এবং ট্রিকসও নাই। তবে আপনি উপরে উল্লেখিত ক্লাস অফ ক্লানস টিপস ও ট্রিকস গুলো দেখতে পারেন। এগুলো ছাড়াও আরো কিছু ছোট ছোট টিপস ও ট্রিকস আছে যেগুলো আপনি ক্লাস অফ ক্লানস খেলতে খেলতেই শিখে যাবেন। তো হ্যাপি ক্ল্যাশ অফ ক্ল্যান্সিং। শীল্ডের সর্বোচ্চ ব্যবহার : শীল্ড থাকাকালে কেউ আপনাকে এটাক করতে পারবে না। কেউ যখন আপনার টাউন হল ভেঙ্গে ফেলে বা ৫০% ধংস করে তখন আপনি ১২ ঘন্টা শীল্ড পাবেন। আর ১০০% ধংস করলে ১৬ ঘন্টা শীল্ড পাবেন। অনেক সময় দেখা যায় শীল্ড এ আছেন তবুও দু একটা অ্যাটাক করে COC থেকে বের হয়ে যান। এতে আপনি কতই বা লুট করতে পারবেন? কিন্তু অপোনেন্ট কিন্তু ঠিকই আপনার থেকে লুট করে নিয়ে যাবে। তাই তখনই শীল্ড ভাঙ্গুন যখন আপনি একনাগারে অনেকক্ষণ খেলবেন। সুতরাং শীল্ডের সর্বোচ্চ ব্যবহার নিশ্চিত করুন। টাউন হল : অনেক সময় অ্যাটাক করতে গেলে দেখবেন টাউন হল বাইরে রাখা। আপনি ভাবতে পারেন এ কোন বোকা যে টাউন হল বাইরে রাখে। কিন্তু এর পেছনেও কারন আছে। কারন আপনি যখন টাউন হলটা ভেঙ্গে আসবেন তখন সে শীল্ড পেয়ে যাবে। এতে তার থেকে লুটও কমে যাবে। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ফার্মিং বেস গুলোতেই টাউন হল বাইরে রাখা হয়। তবে ট্রফি বেসেও টাউন হল বাইরে রাখতে পারেন। তবে ট্রফি বেসে সাধারনত টাউন হল ভেতরেই রাখা হয়। ক্লান ওয়ার চলাকালে নিরাপত্তা : ক্লান ওয়ার চলাকালে ক্লান নতুন কোন মেম্বার না নেওয়াই ভালো। কারন হতে পারে সে প্রতিপক্ষ ক্ল্যানের মেম্বার। এক্ষেত্র সে আপনাদের সবার ওয়্যার বেস দেখে যেতে পারবে। এমনকি হাইড থাকা জায়ান্ট বোম্ব, এয়ার মাইনস, বোম্ব, স্প্রিং, টেসলা ইত্যাদি কোথায় কি আছে তাও দেখে নিতে পারবে। তাই ক্লান প্রিপারেশন ও ওয়ার ডে তে নতুন কোন মেম্বার নি নেওয়াই ভালো। ট্রুপ ডোনেশন : অনেকেই ট্রুপ ডোনেশন করতে চায় না। কিন্তু মনে রাখবেন ট্রুপ ডোনেশন করলে Experience Level ও বাড়ে। এক্ষেত্রে আপনি যতটুকু ট্রুপ দেবেন ততটুকু Experience Point ই পাবেন। তাই ডোনেশন করতে থাকুন। এছাড়া ডোনেশনের ক্ষেত্রে Achievement আনলকের ব্যাপারও আছে। এতে অনেক জেমও পাওয়া যায়। আসলে Clash of Clans একটু সময় ও ধৈর্য নিয়ে খেলতে হয়। আপনি চাইলেও এটি তাড়াতাড়ি খেলতে পারবেন না। আর Clash of Clans এর তেমন টিপস এবং ট্রিকসও নাই। তবে আপনি উপরে উল্লেখিত ক্লাস অফ ক্লানস টিপস ও ট্রিকস গুলো দেখতে পারেন। এগুলো ছাড়াও আরো কিছু ছোট ছোট টিপস ও ট্রিকস আছে যেগুলো আপনি ক্লাস অফ ক্লানস খেলতে খেলতেই শিখে যাবেন। তো হ্যাপি ক্ল্যাশ অফ ক্ল্যান্সিং।
Share:

জিপি সিম দিয়ে Clash of Clan, Clash Royale এবং Boom Beach খেলুন একদম ফ্রীতে

আমরা প্রায় সবাই কম বেশি Clash of Clans, Clash Royale এবং Boom Beach খেলে থাকি, কিন্তু এর জন্য আমাদের অনেক এম বি খরচ করতে হয় । কিন্তু গ্রামীনফোন আপনাদের কথা চিন্তা করে, আপনাদের জন্য Supercell এরClash of Clans, Clash Royale এবং Boom Beach গেম ফ্রী করে দিয়েছে । 😀
free clash of clan in gp sim

আসুন এবার দেখে নেই কিভাবে আপনি এই গেম গুলো ফ্রীতে চালাতে পারবেন । free clash of clan in gp
প্রথমেই আপনাকে নিচের সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করতে হবে ।
DataEye | Save Mobile Data icon

DataEye ডাউনলোড 

ডাউনলোড করা হয়ে গেলে ইনস্টল করুন । তারপর অ্যাপ্সটি খুলুন , এবার দেখুন (Servics Status) নিচে ১টা  On/off বাটন আছে সেটাতে ক্লিক করে অন করুন ।
 DataEye | Save Mobile Data- screenshot
 DataEye | Save Mobile Data- screenshot


তারপর কানেক্টেড হয়ে গেলে ফ্রীতে খেলতে থাকুন Supercell এর Clash of Clans, Clash Royale এবংBoom Beach গেম ।
পোষ্টটি কেমন লাগলো জানাবেন  এবং কোন সমস্যা হলে মন্তব্য করতে ভুলবেন না । 😀
Share:

October 6, 2016

October 5, 2016

ইউটিউবে চ্যান্যাল তৈরি করে আয় করুন আজীবন

ইউটিউব থেকে আয়। অনলাইনে আয়ের হাজারও পদ্ধতির মধ্যে ইউটিউব থেকে আয় একটি জনপ্রিয় পদ্ধতি। বিশ্বের সবচেয়ে বড় ভিডিও শেয়ারিং সাইট ইউটিউব থেকেও আপনি আয় করতে পারবেন কইয়েকটি বিশেষ উপায় অনুসরন করে। ভিডিও তৈরি করে অনেকেই ইউটিউব থেকে আয় করছেন। তবে আপনি কেন পারবেন না।
নিচে কয়েকটা পদ্ধতি আলোচনা করা হলো। আপনি ভিডিও তৈরীর জন্য দুইটি পথ অবলম্বন করতে পারেন। প্রথমটা হলো- ভিডিও ক্যামেরা দিয়ে ভিডিও তৈরি করুন। আর আপনার যদি কোনও ভিডিও ক্যামেরা না থাকে তাহলে আপনি এক্ষেত্রে আপনার কম্পিউটার ব্যবহার করতে পারেন। একটা বিষয়কে মাথায় রাখবেন, তা হলো- আপনাকে অবশ্যই মজাদার/ শিক্ষনীয় ভালো মানের ভিডিও তৈরি করতে হবে। যদি আপনি আপনার চ্যানেলটিকে টিউটোরিয়ালের নির্ভর করতে চান তবে আপনি এখানে ভিডিও টিউটোরিয়ালই আপলোড করেন অন্য কিছু নয়। কিংবা যদি ভিডিও গান বা নাটক এর চ্যানেল বানাতে চান তবে তাও বেশ জনপ্রিয় হতে পারে। একটা কথা মাথায় রাখতে হবে আপনি যখন আপনার ভিডিও গুলি আপলোড দেবেন, তখন অবশ্যই আপনার কী-ওয়ার্ডগুলো দিয়ে দেবেন এবং সাথে সাথে আপনার ভিডিও এর ডেসক্রিপশনটাও দিয়ে দেবেন। এবার আপনার আপলোডকৃত ভিডিও বিভিন্ন সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইটে শেয়ার করুন। কারণ শুধু আপলোড করে দিলেই হবে না জনপ্রিয় হতে হলে আপনার ভিডিওগুলো বিভিন্ন সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইট যেমন: ফেসবুক, টুইটার, গুগোল+ ইত্যাদি সমূহে শেয়ার করুন।

আয় করতে যা যা লাগবে নিম্নে তা উল্লেখ করা হল।
♦ Youtube Account তৈরি
♦ Camera
♦ Youtube account
♦ Google Adsense Account (১৮ কিংবা তার বেশি বয়স হতে হবে)
♦ Computer বা Mobile বা অন্য কিছু, যার দ্বারা আপনি Youtube-এ ঢুকবেন ।
♦ Regular Video Upload
প্রথমে একাউন্ড তৈরী করা দেখাব। 
YouTube Channel তৈরী
প্রথমেই আপনাকে Gmail ID এর মাধ্যমে একটি YouTube Channel তৈরী করে নিতে হবে। YouTube.Com এ গেলে নিচের ছবির মতো দেখতে পাবেন।

এখানে লাল দাগ চিহ্নিত Sign in এ ক্লিক করলে নিচের ছবির মতো দেখতে পাবেন।

Gmail ID এর মাধ্যমে Signup করে CREATE AN ACCOUNT ক্লিক করলে নিচের ছবির মতো পেজ দেখতে পাবেন।

এখানে My Chanel ক্লিক করলে নিচের ছবির মতো পেজ দেখতে পাবেন।

আপনার YouTube Channel তৈরী হয়ে যাবে। ভিডিও আপলোড করার  জন্য লাল দাগ চিহ্নিত আপলোড লিখাতে ক্লিক করুন। নিচের ছবির মতো পেজ দেখতে পাবেন।

প্রথমে লাল মাঝখানে ক্লিক করে Video Upload করুন।
যেই বিষয়গুলো মনে রাখবেনঃ
♦ Video’র Quality যেন ভাল হয় (আমি বলতে চাইছি, আলতু-ফালতু Video দিবেন না)
♦ Video যেন খুব বেশি বড় না হয়
♦ Account Type-এর দিকে লক্ষ রেখে Video upload করবেন ।
♦ ভাল Software-এর সাহায্যে Video Edit করলে ভাল হয় ।
ভিডিও আপলোড করার সময় কিছু কার্যকরী টিপস
♦ Regular ভিডিও আপলোড করবেন ।
♦ Tag নির্বাচন করবেন সঠিকভাবে ।
♦ ভিডিও description যেন প্রাঞ্জল ভাষায় হয়, সেদিকে লক্ষ রাখবেন ।
♦ দর্শকের পছন্দ-অপছন্দ কে প্রাধান্য দিন ।
♦ দর্শকের রুচি অনুযায়ী ভিডিও আপলোড করুন ।
♦ Camera ব্যবহারের দক্ষতা বাড়াতে হবে ।
♦ আপনাকে প্রচুর সময় দিতে হবে ।
ইউটিউব থেকে আয় করার কয়েকটি উপায় নিচে বর্ননা করা হল।
ইউটিউব থেকে আয় করুন গুগল অ্যাডসেন্স দিয়ে
অ্যাডসেন্স হচ্ছে ইউটিউব থেকে আয় করার সবথেকে জনপ্রিয় এবং বড় মাধ্যম। আমরা অনেকেই জানি যে, ইউটিউব হচ্ছে গুগল এর একটি সেবা।
আবার গুগল অ্যাডসেন্স ও গুগলের। তাই ইউটিউব এর ব্যাপারে গুগলের প্রাধান্য অনেক।
এমনকি আপনি মাত্র কয়েকটা ছোট ছোট ভিডিও দিয়েই একটি অ্যাডসেন্স অ্যাকাউন্ট এপ্রুভ করাতে পারবেন।
আর সব থেকে মজার ব্যাপার হচ্ছে অ্যাডসেন্স এপ্রু ভাল পাওয়ার জন্য ইউটিউব হচ্ছে অন্যতম সহজ একটি পদ্ধতি।
সেরা আয়কৃত ব্যক্তি শুধুমাত্র ইউটিউব অ্যাডসেন্স ব্যাবহার করে মাসে কয়েক লক্ষ ডলার পর্যন্ত আয় করে থেকে।
এখন আপনাকে আপনার YouTube Channel এর মাধ্যমে Google AdSense এর জন্য আবেদন করতে হবে। এই AdSense এর মাধ্যমে আপনি টাকা উত্তোলন করবেন। এখন আবার বামপাশের Channel অপশন হতে Monetization অপশনে ক্লিক করে ডানপাশে Enable Monetization বাটন হতে Monetization একটিভ করে নিতে হবে। তারপর নিচের দিকে How Will Paid নামে আরেকটি অপশন পাবেন। সেখানে associate an AdSense account এ ক্লিক করে Next ক্লিক করে আপনার Gmail ID এর মাধ্যমে লগইন করে যাবতীয় তথ্য দিলেই আপনার AdSense Request চলে যাবে। এখন ২-৩ দিনের মধ্যে আপনার AdSense Approve এর মেইল আপনার ইনবক্সে চলে আসবে। এ নিয়ে পরে বিস্তারিত বলবো।
YouTube Partner হওয়া
বর্তমানে পৃথিবী ব্যাপী প্রায় ১৫ হাজারেরও বেশি ইউটিউব পার্টনার আছেন। পার্টনাররা ভাড়ার ভিত্তিতে ভিডিও অভারলেয় করে বিজ্ঞাপন প্রদর্শন করে এবং আয় ইউটিউব এর সাথে ভাগাভাগি করে নেয়। তাদেরদে অনেক সময় ব্রান্ডদের এন্টারটেইনার বা ভিডিও মার্কেটার হিসেবে হায়ার করাও হয়ে থাকে। অনেক সময় একটা ব্রান্ডের জন্য বিশেষ ভিডিও তৈরি করেও এরা অনেক টাকা উপার্জন করে। আপনার তৈরীকৃত চ্যানেলে বামপাশের অপশন হতে My Channel এ ক্লিক করলে আপনার YouTube Channel টি দেখতে পাবেন। আপনার Channel টির নামের উপরে Video Manager নামে আরেকটি অপশন দেখতে পাবেন সেটিতে ক্লিক করুন। এখন বামপাশের Channel অপশনে ক্লিক করার পর ডানে অনেক অপশন দেখতে পাবেন। সেখানে আপনার নামের পাশে থাকা Partner হতে মোবাইল নাম্বার দিয়ে Partner Verified করতে হবে। Partner Verified না করলে আপনার ভিডিও গুলিকে Monetized করতে পারবেন না।
এফিলিয়েট প্রোডাক্ট এর রিভিউ করে
এটি ইউটিউব ব্যাবহারের আরেকটি জনপ্রিয় মাধ্যম। এই ক্ষেত্রে মানুষ আমাজন বা অন্য কোন এফিলিয়েট নেটওয়ার্ক এর পণ্যের এফিলিয়েশন করে থাকে। সাধারনত নিজের এফিলিয়েট লিঙ্ক ভিডিও এর ডেসক্রিপশনে দিয়ে দেওয়া হয় এবং ভিডিও তে সেই প্রোডাক্ট সম্পর্কে রিভিও প্রদান করা হয়। সেই ভিডিও থাকাকালীন কেউ যদি ঐ লিঙ্কের মাধ্যমে গিয়ে কোন পণ্য ক্রয় করে থাকে তবে এফিলিয়েটর কমিশন পায়। এইভাবে এফিলিয়েশন করলে খুবই কম খরচে বা বিনা খরচে আপনি সহজেই মাস গেলে অনেক টাকা কামিয়ে নিতে পারবেন।
নিজের পণ্য বিক্রি করে
ধরুন আপনার নিজের একটা ফ্যাশন হাউজ আছে। এখন আপনি যদি নতুন ফ্যাশন ট্রেন্ডজ সম্পর্কে কিছু ভিডিও তৈরি করেন এবং সাথে আপনার প্রোডাক্ট সম্পর্কে কিছুটা রিভিও যুক্ত করে আপলোড করেন তবে ইউটিউব হতে পারে আপনার নিজের পণ্য মার্কেটিং এর সবথেকে বড় মাধ্যম। এখন আপনি বলতে পারেন যে এভাবে কত জনই বা কিনতে পারে। কিন্তু আপনি জানেন কি ইউটিউব এ আপনি কি পরিমান ভিসিটর পেতে পারেন? যেকোনো বিষয়ের উপর ভিডিও গুলোর ভিউ থেকে আপনি সহজেই তা বুজতে পারবেন। আর সবথেকে বড় ব্যাপার হচ্ছে ওয়েব সার্চ এর তাবৎ ক্রয়যোগ্য (অর্থাৎ যে কীওয়ার্ড গুলো দিয়ে মানুষ কোন প্রোডাক্ট কিনার জন্যই সার্চ করে) সার্চের বেশিরভাগটাই ইউটিউবে হয়। মানে কেউ কোন পণ্য কিনার জন্য মন স্থির করলে সেই পণ্য সম্পর্কে জানতে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ইউটিউব ভিডিওই দেখে থাকে।

কিভাবে ইউটিউব থেকে আয় বাড়াবেন

♦ ভিডিওটির বর্ণনা দেয়াঃ নতুন ভিডিও আপলোড করার পর সাথে সাথে ভিডিওটি সম্পর্কে তার নিচে বর্ণনা দিয়ে দেবেন। তাহলে YouTube সহজে আপনার ভিডিওটি সম্পর্কে ধারনা পেয়ে যাবে। এতেকরে YouTube নির্ধারিত টপিক অনুযায়ী ভিজিটদের কাছে ভিডিওটি পৌছে দেবে।
♦ নিয়মিত ভিডিও তৈরীঃ নিয়মিত নিত্য নতুন ভালমানের ভিডিও আপলোড করার চেষ্টা করবেন। তাহলে আপনার Channel টির Viewer বাড়তে থাকবে। আর Viewer বাড়া মানেই হচ্ছে আপনার আয় বেড়ে যাওয়া।
♦ ভিডিও শেয়ার করাঃ ভিডিও পাবলিশ করার পর বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম, যেমন-ফেইসবুক, টুইটার, গুগল প্লাস ইত্যাদি সাইটগুলিতে আপনার ভিডিও শেয়ার করতে পারেন।
♦ ব্যাক লিংক তৈরীঃ আপনি যে বিষয় নিয়ে ভিডিও টিউটোরিয়াল বা ভিডিও তৈরী করছেন এরকম অন্য জনপ্রিয় সাইটগুলিতে আপনার ভিডিওটির লিংক দিয়ে দিতে পারেন। এতে করে সেখান থেকেও আপনার সাইটে প্রচুর ভিজিটর পেয়ে
শেষ কথা
♦ কিছু দর্শক খারাপ মন্তব্য করবেই, এতে ভেঙে পড়বেন না ।
♦ প্রথম প্রথম ভাল আয় হবে না । এতে ভিডিও আপলোডের চিন্তা মাথা থেকে ঝেড়ে ফেলবেন ?? না, কখনই না।
আশাকরি পোষ্টটি আপনাদের অনেক কাজে দিবে।
ভাল লাগলে পোষ্টটি শেয়ার করবেন।
Share:

বাংলাদেশ থেকে অনলাইনে আয়ের সেরা মাধ্যম সমুহ

The_best_ways_of_earning_money_from_bangladesh
বাংলাদেশ থেকে অনলাইন আয়


তুমি কি বাংলাদেশে থাকো? তুমি কি বাংলাদেশ থেকে অনলাইন আয় রোজগারের সঠিক উপায় খুঁজছো? তাহলে, আমার এই নিবন্ধটি পড়ো। এটি তোমার জন্য একটা সহায়ক হিসেবে কাজ করবে কারণ, অনলাইনে যে কিভাবে ঘরে বসে অনেকভাবে অর্থ উপার্জন করা যায়, তা এই নিবন্ধ পড়লে তুমি জানতে পারবে। আমি তোমাকে বলে রাখতে চাই যে, বাংলাদেশ থেকে অনলাইন আয় করা বাস্তব জীবনে আয় করার মতোই কঠিন। এখানে এমন কিছু রাস্তা আছে যেগুলোতে কাজ শুরু করা সহজ কিন্তু, এগুলো থেকে বেশী টাকা রোজগার করা যায় না। এ তুলনায় অন্যান্য উপার্জনের পন্থায় ভালো আয়ও হয় আবার, তা ধারাবাহিকভাবে বজায় থাকে।

বাংলাদেশ থেকে অনলাইন আয় রোজগারের উপায়গুলো নিম্নরুপ,

১।পেড রিভিউ-এর মাধ্যমে আয় রোজগার

সার্ভে বা জরিপ একটা পুরাতন পদ্ধতি আর আমার মনে হয় তুমি এ বিষয়ে জানো। “সার্ভে” সাইটে তুমি গিয়ে নিবন্ধিত হবে আর সার্ভে বা জরিপ আসার অপক্ষা করবে; সার্ভে ফর্ম পূরণ করে তোমার মতামত জানাবে, ব্যস! প্রতিটি সার্ভের জন্যে তুমি টাকা পাবে। এখানে, এমন কিছু ব্যবস্থাও আছে যেখানে, ইমেইল পড়ার ও জবাব দেওয়ারও কাজ থাকে। সার্ভে সাইট হিসেবে অন্যতম জনপ্রিয় সাইট হচ্ছে-সার্ভে সেভী।

২।নিবন্ধ লিখে আয় রোজগার

এমন অনেক ওয়েবসাইট রয়েছে যেগুলো পাঠকদের লেখায় আপডেট হতে থাকে। কোন কোন সাইটে তারা লেখকদের সাথে মুনাফা ভাগ করে নেয়। তুমি এখানে বিভিন্ন নিবন্ধ লিখতে পারো আর তোমার আর্টিকেল বা নিবন্ধ যতো বেশি পাঠক পড়বে, তুমি ততো বেশি টাকা পাবে। “শুভং” নামক একটা ওয়েবসাইট আছে যারা তাদের লেখকদের সাথে শতকরা ১০ ভাগ গুগল এডসেন্স-এর লভ্যাংশও ভাগ করে নেয়।

৩।পিটিসি বা পেড-টু-ক্লিক এ আয় রোজগার

পিটিসি বা পেড-টু-ক্লিক এর সাহায্যে তুমি ওয়েবসাইট(শুধুমাত্র স্পনসরড্ সাইটগুলো‌)ব্রাউজ করার জন্যে টাকা পাবে। এতে আরো উপায় আছে যাতে ওয়েবসাইট সার্ফ করে, ওয়েবসাইট দেখে আর ওয়েবসাইট সার্চ করে টাকা উপার্জন। সত্যকথা বলতে কি, এই সাইটগলো আয়ের তুলনায় অনেক বেশী সময় অপচয় করে। এরা তোমার একেক ইউনিট এডের পেছনে তোমার ব্যয়ের তুলনায় খুবই কম টাকা দেয়। একটা জনপ্রিয় পিটিসি সাইট যারা ভালো অর্থ প্রদানও করে থাকে সেটি হচ্ছে- বাকস্‌.টু

৪।তোমার তোলা ছবির মাধ্যমে অর্থ উপার্জন

যদি তুমি একজন ফটোগ্রাফার বা চিত্রগ্রাহক হয়ে থাকো, তবে তোমার তোলা আকর্ষনীয় ছবিগুলো অনলাইনে বিক্রি করতে পারো। অনলাইনের ডিজাইনার্‌রা তাদের প্রজেক্টের জন্যে অনেক ছবি খুঁজে থাকেন, তুমি তাদের নিকট তোমার ছবিগুলো বিক্রি করতে পারো। তুমি তোমার ছবিগুলো আই-স্টক-ফটোস্‌ ওয়েবসাইটের মাধ্যমে বিক্রিও করতে পারো।

৫।গুগল এডসেন্সের মাধ্যমে আয় রোজগার

গুগল এডসেন্সে আয় করার জন্যে তোমার একটা সচল ওয়েবসাইট অথবা ব্লগ প্রয়োজন। তুমি নিশ্চয়ই দেখেছো এমন বিলবোর্ড বা পোস্টার যেখানে তারা(জনৈক অসাধু ব্যবসায়ীরা) দাবি করে যে, তুমি এখান ১০ থেকে ২০ ডলার দৈনিক আয় করতে পারবেএটা সম্পূর্ণ মিথ্যা কথা! গুগল এডসেন্স থেকে ইনকাম হয় তখন যখন, কেউ গুগলের সেসব এডে ক্লিক করে। কিন্তু, এখানে ইনকাম করার পূর্বে তোমাকে একটা তথ্যসমৃদ্ধ ওয়েবসাইট তৈরী করে নিতে হবে। কিন্তু, তোমাকে সেসব নকল এডসেন্স শেখার জায়গায় এই সেখানো হয় যে, কিভাবে চুরির লেখা দিয়ে একটা নকল ওয়েবসাইট বানাতে হয়, এটাতো আসল নয় কারণ এটা একটা ধোঁকাবাজি।
google.com/adsense

৬।তোমার মতামত প্রকাশের জন্যে টাকা পাবে

হ্যাঁ, এটিই নতুন দিনের আয় রোজগার মাধ্যম, এখন তুমি টাকা নিয়ে যেকোন ওয়েবসাইট বা কোম্পানীর ব্যাপারে তোমার মতামত দিয়ে একটা নিবন্ধ লিখে ফেলো তোমার ব্লগে। পেড রিভিউ সাইটগুলো কল্যাণে, এখন তারা(কোম্পানী বা ওয়েবসাইটগুলো) তোমাকে তাদের ব্র্যান্ড, পন্য বা ওয়েবসাইটের বিষয়ে লেখার জন্যে অর্থ পরিশোধ করবে। তোমার এই মতামত বা ব্লগ  তাদের নিয়ে বাজারে আলোড়ন সৃষ্টি করবে আর তারা পাবে অধিক পাঠক ও ক্রেতা। এরকম একটা জনপ্রিয় পেড্‌ রিভিউ সাইট হচ্ছে-সোস্যালস্পার্ক

৭।এফাইলিয়েট মার্কেটিং-এর মাধ্যমে আয় রোজগার(সেবামূলক গোষ্ঠীর সাহায্য করা)

এটি একটি পদ্ধতি যার মাধ্যমে তুমি তোমার ওয়েবসাইটে কোন পন্যের প্রচার করবে আর যখন পন্য বিক্রি হবে, তখন তুমি এর থেকে কমিশন পাবে। এখানে অনেক আধুনিক আর ভালো পন্য আছে যেগুলো বিক্রি করা যায় আর মানুষ কিনতেও আগ্রহী; তুমি একজন এফাইলিয়েট হয়েও কাজ করতে পারো। তুমি “ক্লিক ব্যাংক”-এর মাধ্যমে একজন এফাইলিয়েট হয়ে পন্য বিক্রয় করতে পারো।

৮।ব্যানার এডস্‌ বা “ব্যানার” জাতীয় বিজ্ঞাপন বিক্রি করে আয় রোজগার

যদি তোমার একটা প্রতিষ্ঠিত ওয়েবসাইট বা ব্লগ থাকে, তবে বিজ্ঞাপনদাতারা তোমার ব্লগে তাদের বিজ্ঞাপন দিতে দ্বিধাবোধ করবে না। একেই বলে, ব্যানার এডস্‌ অথবা সরাসরি ইনকামের সুযোগ। তোমার ওয়েবসাইটের জনপ্রিয়তা যতো বেশি হবে তোমার পাঠক সংখ্যা বাড়বে ততো বেশি হবে আর তোমার আয়ও বাড়তে থাকবে।

৯।ফ্রি-লেন্সিং বা অস্থায়ী কর্মী হিসেবে অর্থ উপার্জন

ঘরে বসে ফ্রি-লেন্সিং করা আয় রোজগারের একটা চমৎকার সুযোগ। তোমার যদি ডাটা এন্ট্রি, গ্রাফিক্স ডিজাইন অথবা এড্‌মিনিস্ট্রেশন বা তদারকির কাজে দক্ষতা থাকে তাহলে, তুমি অনলাইনে এসব কাজ করে আয় রোজগার করতে পারো। তুমি চাইলে ফ্রিলেন্সিংভিত্তিক একটা ক্যারিয়ারই গড়ে তুলতে পারো।

১০।টুইটার বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে আয় করা

বিজ্ঞাপনদাতাগণ বর্তমানে তাদের ক্যাম্পেইন বা বিজ্ঞাপন উদ্যোগগুলো “টুইটার” বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে ছড়িয়ে দিতে চাচ্ছেন। এজন্যে, তোমার কোন ব্লগ কিংবা ওয়েবসাইট থাকারও প্রয়োজন নেই। এমন অনেক কোম্পানী রয়েছে, যারা টুইটার বিজ্ঞাপনের কাজ করে থাকে যেমন- মেগ-এ-পাই।

অনলাইনে আয়ের টাকা বাংলাদেশে কিভাবে পাবেন?

ক।চেকে টাকা পাওয়া
এটা একটা ব্যাংকের চেক যেটি তুমি যেকোন ব্যাংক থেকেই উত্তোলন করতে পারবে। এডসেন্স ও অন্যন্য সাইট এরকম চেকে টাকা পাঠিয়ে থাকে। এটা বাংলাদেশে টাকা পাঠানোর সবচেয়ে সাধারণ ও জনপ্রিয় মাধ্যম।

খ।পেপেল-এর মাধ্যমে টাকা পাওয়া

পেপেল টাকা পাওয়ার একটি জনপ্রিয় মাধ্যম, যেটি তোমাকে অনলাইনে টাকা পেতে সাহায্য করবে। অবশ্য, এখনও পেপেল বাংলাদেশে আসেনি কিন্তু শীঘ্রই আসবে।

গ।পেওনিয়ার প্রিপেইড ডেবিট মাস্টারকার্ড

এটা বাংলাদেশে অনলাইনের টাকা পাওয়ার জন্যে নতুন একটা রাস্তা। তুমি অডেস্ক থেকে মাস্টারকার্ড পেয়ে সেই কার্ড থেকে টাকা উঠাতে পারো। পড়ে নাও-বাংলাদেশে অডেস্ক পেওনিয়ার প্রিপেড ডেবিট কার্ডের মাধ্যমে অর্থ প্রাপ্তি।
ঘ।মানিবুকারস্‌ থেকে টাকা প্রাপ্তি
মানিবুকারস্‌ অনেকটা পেপেলের মতোই আর এটা তোমার ব্যাংক একাউন্টের মতনও। বাংলাদেশে এটা প্রচলিত আছে। মানিবুকারস্‌
ঙ।এলার্টপে-এর মাধ্যমে টাকা পাওয়া
এটিও পেপেলের মতোই আর বাংলাদেশে প্রচলিত আছে। তুমি এর টাকা ওয়েস্টার্ন ইউনিয়ন থেকে উঠাতে পারো। এলার্টপে
চ।ই-গোল্ড ব্যবহার টাকা প্রাপ্তি
পেপেলের মতোই…ই-গোল্ড

আমি বাংলাদেশ থেকে অনলাইন আয় কত টাকা আয় করতে পারবো?

এটা তোমার পরিশ্রম, দক্ষতা আর পদ্ধতির উপর নির্ভর করবে।
তুমি চাইলে ৫০০০ থেকে ১০,০০০ টাকা প্রতি মাসে আয় করতে পারবে।
আয় সম্পূর্ণ নির্ভর করে তোমার বিশ্বস্ততা ও পরিশ্রমের উপর।
এখন, তুমি চাইলে ১৫,০০০ থেকে ৩০,০০০ টাকা বা উপরে ৫০,০০০ প্রতি মাসে বাংলাদেশ থেকে অনলাইন আয়আয় করতে পারো।
আমার একটা পরামর্শ নিতে পারো, এখানে সত্যিই অনেক টাকা বানানো যায় আর এটা কোন ফাজলামো নয়।
তুমি যাই করো গম্ভীর হয়ে করবে আর কঠোর পরিশ্রম করবে।
কখনো চুরি, ধোঁকাবাজি করবে না আর তোমার কাজের প্রতি সৎ থাকার চেষ্টা করবে।



 অনলাইনে আয় সংক্রান্ত যেকোন তথ্য পেতে আমাদের সাথেই থাকুন।
Share:

Paidverts থেকে মোবাইল বা পিসি দিয়ে প্রতিদিন ২০-৩০ মিনিট কাজ করে আয় করুন।


Paidverts থেকে মোবাইল বা পিসি দিয়ে প্রতিদিন ২০-৩০ মিনিট কাজ করে আয় করুন।


প্রথমেই এই সাইটের প্রেমেন্ট প্রুফ দেখুন-

সম্পূর্ণ টিউন পড়লে আপনি প্রতিদিন কমপক্ষে 10$ (রেফার ছাড়া) আয় করতে পারবেন সাথে সবগুলে এড একসাথে ক্লিক করার ট্রকতো আছেই!!
চলুন শুরু করি,

যাদের একাউন্ট আছে তারা “Log in" করুন। নিচের ছবির মত।

যাদের একাউন্ট নাই তারা প্রথমেই  এই ঠিকানায় যান: Paidverts

Step 1 :  এবার "Register" এ ক্লিক করুন। ছবিতে দেখুন।


Step 2 : সবগুলোঘর পূরণকরে  "Open Account" এ ক্লিক করুন। 
দেখুন "I confirm that i was reffered by jo" আছে কিনা যদি থাকে আপনি Automatic "Jo" এর রেফার হবেনই সে-ই কোম্পানির মালিক। রেফার ছাড়া একাউন্ট খুলবে না। একজন বাংলাদেশি হিসেবে যদি  আমাকে রেফার বানাতে চান  "Change' এ ক্লিক করে ‘sanjitds" লিখে দিন।


Step 3 : "Members Homepage" এ ক্লিক করুন।


Step 4: প্রথমে আপনি কোন ডলারের এড পাবেন না। আপনাকে BAP সংগ্রহ করতে হবে। যদিও প্রথম দিন ১৬টি BAP দেবে পরের দিন থেকে প্রতিদিন BAP দিবে ৮টি করে। যত BAP তত ডলারের এড। দেখুন আমার এখন 0 BAPs available. এবং Paidads মানে BAP আছে ৮টি। এখন আমি BAP গুলো করব। প্রথম 25 BAP এর নিচে লেখা "View activation ad" এ ক্লিক করুন।


Step 5 :  যে পেজ আসবে তার নিচে তিনটা লালবৃত্তের উপরের ছোট পেষ্ট বাটনে ক্লিক করুন। তিনটাতেই....


Step 6 : পেষ্টবাটনে ক্লিক করাতে লাল বৃত্ত সবুজ হয়ে যাবে এবং বাম পাশের লেখাগুলো  অটো পেষ্ট হয়ে যাবে এবার "Proceed to Advertiser's Website" এ ক্লিক করুন।


Step 7 : "Proceed to Advertiser's Website" এ ক্লিক করারপর একটা নিউট্যাব অটো ওপেন হবে। ডানপাশের উপরে একটা ক্যাপচা বক্স থাকবে তার নিচে "Your Answer" এর ঘরে  আপনি ক্যাপচা টাইপকরবেন। বক্সের পাশে 30 থেকে সময় কমে "Confirm" লেখা আসলে "Confirm" এ ক্লিক করবেন। "Incorrect Captcha" হলে আরেকটা আসবে সেটা টাইপ করে "Confirm" এ ক্লিক করবেন।


Step 8 : এখন “Close Window" তে ক্লিক করবেন অথবা "Tab" এর ক্রস চিহ্নতে ক্লিক করে ট্যাবটি ক্লোজ করবেন। আর আপনি আগের পেজে চলে আসবেন যেখান থেকে "Proceed to Advertiser's Website" এ ক্লিক করেছিলেন।


Step 9 : "Proceed to Advertiser's Website" এর জায়গায় এখন লেখা থাকবে “View Another Ad" এটাতে ক্লিক করুন।


Step 10 : এতক্ষণ ধরে একটা 25 BAP করলাম এবার আরেকটা  25 BAP এর "View Activation Ad" ক্লিক করুন। এভাবে ৮টি BAP করুন। সময় লাগবে ৪ মিনিট।


Step 11 : এখন ডলারের এড আনব ৮টি 25 BAP = 200 BAP. ডলারের এড পেতে আপনাকে "Request Micro Ad Pack" এ ক্লিক করতে হবে। আপনি ৪বার Request করতে পারবেন একদিনে। প্রতি Request এ 50 BAP নিয়ে আপনাকে ১২টি ডলারের এড দিবে যার মূল্য 0.025$ ৪বারে হবে 0.1$ মোট সময় লাগে ৪মিনিট + ১২*৪ = ৩০মিনিট।  ১০দিনে এক ডলার হবে। আর গেম খেললে 0.05 দিয়ে খেললে 0.09 পাবেন্ এভাবে প্রতিদিন 10$ এর উপর আয় করতে পারবেন। "Request Micro Ad Pack" এ ক্লিক করুন।


Step 12 :  এবার পেয়ে যাবেন ১২টি পেইড এডস। যদি এডসগুলো প্রথমে কমদামীর হয় তবে। "Order by value" তে ক্লিক করুন।


Step 13 :  এবার দেখুন দামী এড গুলো সামনে চলে এসেছে


Step 14 : এই বার আমরা করব আসল কাজ। আমি বলেছিলাম সবগুলো এড একসাথে ক্লিক করার ট্রিক শিখাবো। এই ট্রিক শুধুমাত্র পেইড এডস এর ক্ষেত্রে প্রযোজ্য BAP এর ক্ষেত্রে নয়। সবগুলো এড একসাথে ক্লিক করতে আপনার কীবোর্ডের CTRL কী টা চেপে ধরে রাখতে হবে। আর সবগুলো এডের “View bonus ad" এ একসাথে ক্লিক করতে হবে। সবগুলো এড নিউ ট্যাবে একেক করে ওপেন হবে।  মনে রাখবেন কী বোর্ডের কন্ট্রোল কী টা চেপে ধরে সবগুলোতে ক্লিক করবেন কিন্তু।


Step 15 : এবার এই ট্যাবটি  ক্লোজ করেদিয়ে সামনের ট্যাবে যান। গিয়ে তিনটা লালবৃত্তের উপরের পেস্ট বাটনে ক্লিক করে "Proceed to Advertisers Website" এ ক্লিক করুন। আরেকটি ট্যাব ওপেন হলে এই ট্যাবটিও ক্লোক করে দিন।


Step 16 : যে ট্যাবটিতে "Processed" দিয়েছেন সেটি ৩০ সেকেন্ড কাউন্টডাউন হতে থাকুক আপনি অন্যান্য ওপেনকৃত ট্যাবগুলিতে গিয়ে ওই তিনটা লাল বৃত্ত সবুজ করে রাখুন। কিন্তু সাবধান প্রসিড দিবেন না। প্রসিড শুধু একটা একটা করে দিবেন। যেটা প্রসিড দিবেন সেটা অন্যট্যাবে গেলে প্রসিড দেওয়া পেজটিও ক্লোজ করে দিবেন। এভাবে ১২টি এড দেখতে সময় লাগবে ৬মিনিট। এতক্ষন 10টি তে ক্লিক করছি বাকী দুটিও করে নিবেন।


Step 17 : সবগুলো এড দেখারপর হোমপেজে আবার আসবে "Request Micro Ad Pack" নিচে লেখা ১/৪ মানে চার বারের মধ্যে ১বার রিকোয়েষ্ট করছি আপনি আবার রিকোয়েষ্ট করুন। এভাবে মোট চারবার করা যায়।


অনলাইনে সফল হবার জন্য পরিশ্রম করতে হবেই। কাজ না করলে কেউ টাকা দেয়?
সম্পূর্ণ টিউন জটিল মনেহলেও আপনি একবার দেখে করলে অনেক সহজ লাগবে আশাকরি কাজ করবেন তবেই আমার কষ্ট সফল হবে আর হ্যাঁ সম্পূর্ন ট্রাষ্টেড সাইট ছাড়া কাজ করবেন না। পেইডভার্টস ফুল ট্রাষ্টেড সাইট।

 ক্রেডিট- টেকটিউনস.কম.বিডি
Share:
Copyright © Fibd - Tips & Trick Sharing BD | Powered by Blogger