Free Tips and Trick

January 31, 2017

অ্যান্ড্রয়েড মোবাইল আনরুট করার কয়েকটি সহজ উপায়।

রুট করার যেমন প্রয়োজন হয় তেমনি আনরুট করারও অনেক সময় প্রয়োজন হয়। আন্রুট করার অনেকগুলো উপায় আছে আমি কয়েকটি আপনাদের দেখাচ্ছি।

প্রথম উপায়ঃ

#Root Explorer দিয়ে আপনার ফোনের রুট ফোল্ডারের System/bin এ যান।
# এবার su নামক ফাইলটা খুজে বের করুন।
# ডিলিট করুন।
# অনুরুপভাবে আপনার ফোনের রুট ফোল্ডারের System/
xbin এ যান।
# এবার su নামক ফাইলটা খুজে বের করুন।
# ডিলিট করুন।
N.B. অনেকে এটি করতে গিয়ে ব্রিক করে ফেলবেন তাই আমি দ্বিতীয় উপায় ইউস করতে বলব।
যাদের জানার আগ্রহ আছে তারা প্রথম উপায় দেখতে পারেন। আমার সেট ব্রিক হয়নি আপনারও হবে না আশা করি।

দ্বিতীয় উপায়ঃ

Universal Unroot ইনস্টল করে ওপেন করুন।
কনফার্ম করে অপেক্ষ করুন।

#রিবুট করুন। আনরুট সফল।
N.B. ** একবার আনরুট করলে আর রুট করতে পারবেন না। কিছু কিছু ফোন ব্যতিত।
____________________________________________
** এটা কোনো রুট ব্যাকআপ রাখে না সো কাসৃটমার কেয়ার ধরতেই পারবে না আপনি রুট করেছিলেন। So No warranty Void!! আরও কিছু পদ্ধতিঃ
** যারা কিংরুট ইউস করেন তারা Kingroot>General settings>Uninstall
Kingroot>Clear root
** যাদের SuperSU আছে Go to Settings>Full Unroot



Search Tag:
আনরুট করার নিয়ম, আনরুট করুন, আনরুট করার উপায়, ek klike android mobile unroot, এক ক্লিকে আনরুট
Share:

কিভাবে আত্মবিশ্বাসী হওয়া যায়? আত্মবিশ্বাসী হওয়ার কোশল সমূহ।

জীবনে নানা কারনেই হতাশা আসতে পারে। আর মনে হতাশা ভর করলে ধীরে ধীরে কমে যায় আত্মবিশ্বাস। যে কেউ এই সমস্যার সম্মুখীন হতে পাড়েন, কিন্তু আত্মবিশ্বাস হারিয়ে ফেললে হতাশা কমে না, বরং আরও বেড়ে যায়। আত্মবিশ্বাসবিহীন মানুষ সকলের কাছেই করুণার পাত্র। এছাড়াও আত্মবিশ্বাস না থাকলে মানুষ নিজেকে অনেক অসহায় মনে করে। কোন কাজে মনোযোগী হতে পারে না। সব সময় নিজেকে ছোট ভাবে। জীবনের ব্যর্থতার গ্লানিতে ডুবে থাকে। নিজের ডেকে আনা এসব দুঃখ ও হতাশাকে দূর করতে বাড়ানো দরকার আত্মবিশ্বাস। মানুষ অনেক সমস্যার সমাধান শুধুমাত্র নিজের মনের জোরেই করে ফেলতে পারে যা আত্মবিশ্বাসহীন মানুষ যোগ্যতা থাকলেও করতে পারে না। তাই সবার জন্যই আত্মবিশ্বাসী হওয়া অনেক জরুরী। আসুন দেখে নিন কি উপায়ে বাড়াতে পারেন আত্মবিশ্বাস।
কিভাবে আত্মবিশ্বাসী হওয়া যায়

ইতিবাচক চিন্তা করা শুরু করুন

জীবনে সব সময়ই যে সুখ থাকবে তা কিন্তু নয়। জীবন সুখ দুঃখ মিলিয়েই। আপনার কিছু অপূর্ণতার জন্য হতাশাগ্রস্থ হয়ে পড়লে আত্মবিশ্বাস কমে যাবে। দুঃখ যাবে না।‘আমাকে দিয়ে কিছু হবে না, কিছুই করতে পারলাম না’ তাহলে শুধু নিজেকে কষ্টই দেয়া হবে। আজকে থেকে ইতিবাচক চিন্তা শুরু করুন। ‘কিছুই হবে না আমাকে দিয়ে’ এই ধরনের চিন্তার বদলে ‘আমাকে দিয়ে অনেক কিছুই হওয়া সম্ভব’ এই ধরনের চিন্তা করুন। নেতিবাচক ঘটনাকেও ইতিবাচক দৃষ্টিতে দেখার চেষ্টা করুন। আত্মবিশ্বাস বাড়বে।


জ্ঞান বাড়ান

কুয়োর ব্যাঙের মত জীবন যাপন করলে আত্মবিশ্বাসহীনতায় ভুগতে পারেন অনেকেই। নিজের গণ্ডির বাইরে চিন্তা করুন। নিজের আত্মবিশ্বাস বাড়ানোর সব চাইতে ভালো উপায় হচ্ছে নিজের জ্ঞান বাড়ানো। গবেষণা করে নতুন নতুন জিনিষ জানার চেষ্টা করুন। নিজেকে যত বেশি জ্ঞানী করে তুলতে পারবেন ততই আত্মবিশ্বাস বাড়বে। নিজেকে আত্মবিশ্বাসে ভরপুর করে পৃথিবীর মুখোমুখি হতে পারবেন।

মানুষের জন্য কিছু করুন

সুবিধাবঞ্চিত কিংবা বিপদে পড়া মানুষকে সাহায্য করার মনোভাব তৈরি করুন। আত্মবিশ্বাস পুনরায় ফিরে পেতে অথবা আত্মবিশ্বাস বাড়াতে এটি অনেক কার্যকরী একটি উপায়। সুবিধাবঞ্চিত কিংবা দুর্যোগ/ দুর্ঘটনার শিকার বিপদে পড়া মানুষকে সাহায্য করলে মন থেকে অনেক বেশি আত্মবিশ্বাসী হওয়া যায়। মনের ভেতরে নিজেকে নিয়ে গর্ব সৃষ্টি হয়। এইরকম স্বেচ্ছাসেবা মূলক কাজে নিয়োজিত করেই দেখুন না নিজেকে কতটা আত্মবিশ্বাসী লাগে।

বদলে ফেলুন নিজের দৈনন্দিন কিছু কাজ

নিজের দৈনন্দিন কিছু কাজে পরিবর্তন এনেও আপনি নিজেকে আরও আত্মবিশ্বাসী করতে পারেন। প্রতিদিনের রুটিন বদলে ফেলুন। গৎবাঁধা কাজ গুলোতে পরিবর্তন আনুন। প্রতিজ্ঞা করুন দিনে অন্তত একটি ভালো কাজ করবেন, অথবা অন্তত একজনকে সাহায্য করবেন নিজের সাধ্য অনুযায়ী। এমনকি কারো সাথে কিছুক্ষণ হাসিমুখে কথা বললেও নিজেকে অন্যরকম মনে হবে।


ব্যায়াম করুন

সকাল শুরু করুন স্নিগ্ধ আলোয় শারীরিক কিংবা যোগ ব্যায়ামের মাধ্যমে। সারাদিনের কাজের জন্য নিজেকে কর্মক্ষম করে নিলে পুরো দিনেই নিজেকে আত্মবিশ্বাসী পাবেন। ডাক্তারদেরও একই অভিমত। সকালে মাত্র ১০/১৫ মিনিটের যোগ ব্যায়াম মানুষের মনকে প্রফুল্ল রাখে ও আত্মবিশ্বাসী করে তুলতে সাহায্য করে। সকালে ঘুম থেকে উঠে ব্যায়ামের অভ্যাস করুন। মনের গ্লানি অনেকাংশেই দূর হবে।
Share:

January 30, 2017

এক ক্লিকে মোবাইল দিয়ে ফেসবুকের সকল ফ্রেন্ডকে পেজে ইনভাইট করুন।

আস্সালামোআলাইকুম আসা করি সবাই ভালোই আছেন।
আজকে আপনাদের দেখাবো কিভাবে আপনার ফেসবুকের সকল ফ্রেন্ড কে আপনার পেজে একসাথে Invite করবেন….
এক ক্লিকে মোবাইল দিয়ে ফেসবুকের সকল ফ্রেন্ডকে পেজে ইনভাইট করুন

যা যা লাগবে


১। একটা Android ডিভাইস
২। Puffin(25.1 MB)
৩। Script Code

তো চলুন শুরু করা যাক


# প্রথমে Puffin browser টা ডাউনলোড করে ওপেন করুন Facebook গিয়ে লগইন করুন নিচের মত
এক ক্লিকে মোবাইল দিয়ে ফেসবুকের সকল ফ্রেন্ডকে পেজে ইনভাইট করুন
# লগইন শেষে নিচের চিহ্নিত বারে ক্লিক করুন
এক ক্লিকে মোবাইল দিয়ে ফেসবুকের সকল ফ্রেন্ডকে পেজে ইনভাইট করুন
# এবার Add Bookmark এ ক্লিক করুন, Facebook লেখা রিনেম করে Invited All Friend করুন & Location টা ও সম্পূর্ন ইডেট করে Script Code টা ওখানে দিন
javascript:var inputs = document.getElementsByClassName(‘uiButton _1sm’); for(var i=0; i<inputs.length;i++) { inputs[i].click(); }
নিচের মত
এক ক্লিকে মোবাইল দিয়ে ফেসবুকের সকল ফ্রেন্ডকে পেজে ইনভাইট করুন
# ইডেট শেষে নিচের মত হবে সেভ করে দিন
এক ক্লিকে মোবাইল দিয়ে ফেসবুকের সকল ফ্রেন্ডকে পেজে ইনভাইট করুন
# এখন যেই পেজে সবাই কে ইনভাইট করবেন সেই পেজে যাবেন.. আপনাদের সুবিধার জন্য আমি এই পেজটা দিলাম এই পেজ টাতে আগে ট্রাই করুন, তারপর কাজে সফল হলে আপনার পেজে করবেন.. উপরের পেজে যান নিচের মত
এক ক্লিকে মোবাইল দিয়ে ফেসবুকের সকল ফ্রেন্ডকে পেজে ইনভাইট করুন
# এখন ফেসবুক পেজটা থেকে Invite friends to like this page লেখা খুজে ওটাতে ক্লিক করুন নিচের মত
এক ক্লিকে মোবাইল দিয়ে ফেসবুকের সকল ফ্রেন্ডকে পেজে ইনভাইট করুন
# নতুন একটা Window আসবে এখন বার টাতে আবার ক্লিক করুন নিচের মত
এক ক্লিকে মোবাইল দিয়ে ফেসবুকের সকল ফ্রেন্ডকে পেজে ইনভাইট করুন
# এখন Bookmark এ ক্লিক করুন নিচের মত
এক ক্লিকে মোবাইল দিয়ে ফেসবুকের সকল ফ্রেন্ডকে পেজে ইনভাইট করুন
# এখন আপনার প্রথম তৈরী করা Bookmark টাতে ক্লিক করুন যেটার নাম দিয়েছিলেন Invited All Friend By Masum ওটা নিচের মত
এক ক্লিকে মোবাইল দিয়ে ফেসবুকের সকল ফ্রেন্ডকে পেজে ইনভাইট করুন
# এখন দেখেন অটোমেটাই ই লোড নিবে নিচের মত
এক ক্লিকে মোবাইল দিয়ে ফেসবুকের সকল ফ্রেন্ডকে পেজে ইনভাইট করুন
# নিচে দেখুন লোড শেষে সবাইকে Invited send লেখা এসেছে নিচের মত
এক ক্লিকে মোবাইল দিয়ে ফেসবুকের সকল ফ্রেন্ডকে পেজে ইনভাইট করুন
হয়ে গেল সবাইকে ইনভাইট করা
,
বিদ্রঃ এই ট্রিকটাতে কারোর এক এক ক্লিকে ১০০ টার মত করে ইনভাইট হচ্ছে, আবার কারোর সবই ইনভাইট হচ্ছে।
এই টিউন নিয়ে ভিডিও বানানো হয়েছে সকালে আপলোড করা হবে আপনাদের সুবিধার্তে
### অনেক সময় নিয়ে আপনাদের মাঝে ট্রিকটা শেয়ার করলাম.. ভূল হলে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন
সবাই ভালো থাকুন আমাদের সাথেই থাকুন
আল্লাহ হাফেজ।

Share:

January 28, 2017

Android এ যেভাবে বাংলা সাবটাইটেল সহ যেকোন হিন্দি, ইংলিশ মুভি দেখবেন।

আস্সালামুলাইকুম বন্ধুরা সবাই কেমন আছেন আশা করি সবাই ভালই আছেন। আল্লাহর রহমতে আমি ও ভাল আছি।
আজকে যে বিষয় নিয়ে টিউন করব তাহল কীভাবে ইংলিশ হিন্দী Movie গুলো বাংলা তে রুপান্তর যায়। আমরা অনেকে বিভিন্ন ধরনের ইংলিশ হিন্দী Movie দেখে থাকি কিন্তু আমরা অনেকেই ইংলিশ হিন্দী ভাষা বুঝি না তাই তাদের সুবিধার্থে আমার আজকের এই টিউনটি……
আপনি যে Movie টার বাংলা করতে চান প্রথমে সেই মুভির Bangla Subtile টা Gooooogle অথবা subscene.com থেকে ডাউনলোড করে নিন….

যে ভাবে মুভির subtitle Download করবেন

আপনি যে মুভির subtitle Download করতে চান সেই মুভির নাম + Bangla subtitle Download লিখে serach করুন Gooooogle or subscene.com এ গিয়ে…..

Example :


  • Avatar English movie Bangla subtitle Download
  • pk Hindi movie Bangla subtitle Download

  • তার আগে বলে নেই এর উপকারিতা…..

    বাংলা সাবটাইটেল করার কিছু উপকারিতা:


  • ইংরেজি স্পিকিং-য়ে অত্যন্ত দক্ষতা অর্জন করতে পারবেন। যেমন: মাঠের ইংরেজি হলো ‘ফিল্ড’ (Field) । কিন্তু তাদের উচ্চারণে ‘ফিয়াল্ড’ এর মতো শোনা যায়। আসলে এই বিষয়গুলো খুব পরিষ্কার হবে যে কোন্ শব্দটার উচ্চারণ কী রকম। আমরা বলি ‘সরি’ (Sorry) অথচ তাদের উচ্চারণ কিছুটা ‘সওয়ি’ এর মতো।
  • প্রতিটা মুভিতে গড়ে ১০০০-১১০০ এর মতো বাক্য থাকে। তাই বহুল প্রচলিত বাক্যগুলো খুব সহজেই আপনি মনে রাখতে পারবেন।
  • প্রচুর ইংরেজি শব্দ শিখতে পারবেন। আপনি কল্পনাও করতে পারবেন না যে কত শব্দ আপনি শিখতে পারবেন। এটা অত্যন্ত ভালো একটা দিক।
  • যেকোন ইংলিশ মুভি দেখা সহজ হবে।

  • যাই হোক এবার শুরু করি কীভাবে Mx player দিয়ে subtitle add করবেন….
    প্রথমে আপনি মুভির subtitle টা ডাউনলোড করে নিন,,,, subtitle টা যদি zip file অবস্থা থাকে তাহলে তা unzip করে নিন,,,, আশা করি কীভাবে Un zip করতে হয় সবাই জানি….
    একটা কথা মনে রাখবেন subtitle এর শেষে সব সময় .srt থাকে।
    এবার আপনি মুভি টা অপেন করুন…..

    তারপর….

    তারপর….

    তারপর….

    এখন আপনার কাজ শেষ,,,,,
    এখন নিচের মতো মুভির নিচে বাংলা লেখা show করবে…

    যেভাবে আপনি নিজে নিজে যেই কোন মুভির subtitle make করবেন 
    Share:

    Android মোবাইলে মডেম ব্যবহার করবেন যেভাবে। আপনার ফোনে যেকোন মডেম কানেক্ট করুন।

    বার্তমান সময়ে সবার ফোনেই USB OTG সাপোর্ট করে।আর আমরা সবাই জানি OTG সুবিধা থাকলে ফোনে অনেক কিছুই লাগানো যায়,যেমন মাউস,কি-বোর্ড,পেন ড্রাইভ, ইত্যাদি।কিন্তু কেমন হয় যদি মডেম ইউজ করা যায়?
    তাইতো আজ আপনাদের দেখাবো কিভাবে একটা মডেম ইউজ করতে পারবেন আপনার ফোনে।আর হ্যা তার জন্য আপনার ফোন অবশ্যই রুটেড এবং OTG সাপোর্টেড হতে হবে।
    Android মোবাইলে মডেম ব্যবহার


    প্রয়োজনীয় জিনিস পত্র।

    • একটি রুটেড ফোন।
    • ওটিজী ক্যাবল।
    • ইউ এস বি মডেম।
    • PPP 3 Widget অ্যাপ (নিচে ডাউনলোড লিংক দেয়া আছে)


    চলুন শুরু করা যাক।

    প্রথমে অ্যাপ টি ডাউনলোড করে ইন্সটল করুন।আপ্নার ফোনের মেনুতে যেয়ে Widgets থেকে Widget টি ট্যাপ করে ফোনের হোমস্ক্রিনে নিয়ে আসুন।সুপার ইউজার পারমিশন গ্রান্ড করে দিন।তারপর নিচের স্ক্রিনশটের মতো নেট কনফিগ করে নিন।তারপর মডেমটি কানেক্ট করুন।ব্যাস হয়ে গেলো।
    Android মোবাইলে মডেম ব্যবহার

    Android মোবাইলে মডেম ব্যবহার
    তবে হ্যা মডেম ক্যানেক্ট হবার পর ফোনে কোন নেটওয়ার্ক থাকবে না।পরিবর্তিতে নেটওয়ার্ক ফিরে আনতে ফোন অফ অন করুন।


    অ্যাপ টি গুগল প্লেস্টোর থেকে ডাউনলোড করতে এইখানে ক্লিক করুন।

    তাইলে আজ এই পর্যন্তই আবার দেখা হবে ।ভাল থাকুন সুস্থ্য থাকুন।কোন ভুল ত্রুটি থাকলে ক্ষমার চোখে দেখবেন।
    Share:

    জিমেইল আইডিকে হ্যাক হওয়া থেকে বাঁচাতে করনীয়। আপনার জিমেইল আইডি কেউ হ্যাক করতে পারবে না।

    আজকাল প্রায় অনেকেই coc একাউন্টে বা facebook এ বা google drive এ Gmail ব্যাবহার করেন।কিন্তু কোনভাবে কেউ পাসওয়ার্ড জেনে গেলেই সর্বনাশ। আপনার অজান্তেই সে লুকিয়ে লুকিয়ে হাতিয়ে নিবে আপনার সমস্ত পার্সনাল ডাটা।তাই আপনি যদি 2-step verification চালু করেন তাহলে আপনার Gmail এর পাসওয়ার্ড
    জানলেও কেউ আপনার Gmail এ লগিন করতে পারবে না।log in করতে গেলেই ধরা পরবে। কেননা লগিন করার সময় আপনার দেয়া নাম্বারে একটা কোড আসবে। যে কোড না দিলে আপনার Gmail লগিন হবে না।
    তাই যারা Gmail এর 2-step verification চালু করতে পারেন না তাদের জন্য আমার আজকের এই টিউন।
    চলুন দেখে আসি কি করে Gmail এর 2-step verification চালু করবেনঃ
    প্রথমে এই লিংকে প্রবেশ করুনঃ https://myaccount.google.com/signinoptions/two-step-verification?
    তারপরে নিচেরর স্কিনসট গুলো ফলো করুনঃ





    ব্যাস কাজ শেষ চালু হয়ে গেলো 2-step verification।
    আপনি চাইলে ওদের দেয়া ১০ টা কোড কপি করে রাখতে পারবেন আপনার আইডি তে লগিন করার জন্য। প্রতিটা কোড মাত্র একবার ব্যাবহার করা যাবে।১০ টা শেষ হলে আপনাকে আবার নতুন কোড দিবে।
    কোডগুলো নিবেন যেভাবেঃ

    আপনি যদি 2-step verification বন্ধ করতে চান তাহলে যা করবেন 
    প্রথমে এই লিংকে প্রবেশ করুনঃ
    https://myaccount.google.com/signinoptions/two-step-verification?
    তারপরেঃ 
    কোন সমস্যা হলে কমেন্ট করতে ভুলবেন না। আর হা আপনার অত্যন্তু গুরুত্বপূর্ণ Gmail কে আরো বেশি নিরাপত্তা দিবেন কি করে তা নিয়ে আমি পরবর্তি আরো পোষ্ট লিখবো। এখানে সব গুলো যুক্ত করলে পোষ্ট অনেক বড় হয়ে যাবে।
    কেমন হলো কমেন্টে জানাতে ভুলবেন না।
    Share:

    January 27, 2017

    সক্রেটিসের সংক্ষিপ্ত জীবনী।

    সক্রেটিসের জীবনীঃ

    (খ্রিষ্টপূর্ব ৩৩৯-৪৬৯)

    দিন শেষ হয়ে গিয়েছিল। দুজন মানুষ তার চেয়েও দ্রুত এগিয়ে চলছিলেন। ওই আঁধার নামার আগেই তাদের পৌঁছাতে হবে ডেলফিতে। একজনের নাম চেরেফোন (Chaerephon) মধ্যবয়সী গ্রিক।

    দুজনে এসে থামলেন ডেলফির বিরাট মন্দির প্রাঙ্গণে। সিঁড়ি বেয়ে ভেতরে প্রবেশ করতেই মন্দিরের পূজারি এগিয়ে এলো। চেরেফোন তার দিকে চেয়ে বললেন, আমরা দেবতার কাছে একটি বিষয় জানার জন্য এসেছি। পূজারি বলল, আপনারা প্রভু অ্যাপলের মূর্তির সামনে গিয়ে নিজেদের পরিচয় দিন আর বলুন আপনারা কী জানতে চান?

    কুৎসিত চেহারার মানুষটি প্রথমে এগিয়ে এসে বললেন, আমি সক্রেটিস, প্রভু, আমি কিছুই জানি না। এবার চেরেফোন নিজের পরিচয় দিয়ে বললেন, হে সর্বশক্তিমান দেবতা, আপনি বলুন গ্রিসের সর্বশ্রেষ্ঠ জ্ঞানী কে?

    চেরেফোনের কথা শেষ হতেই চারদিক কাঁপিয়ে আকাশ থেকে এক দৈববাণী ভেসে এলো।

    যে নিজেকে জানেন সেই সক্রেটিসের জন্ম (খ্রিষ্টপূর্ব ৪৬৯/৪৬৩) পিতা সফরেনিকাশ (Sopphroniscus) ছিলেন স্থপতি। পাথরের নানা মূর্তি গড়তেন মা ফেনআরেট (Sopphroniscus)। ছিলেন ধাত্রী।

    পিতা-মাতা দুজনে দুই পেশায় নিযুক্ত থাকলেও সংসারে অভাব লেগেই থাকত। তাই ছেলেবেলায় পড়াশোনার পরিবর্তে পাথর কাটার কাজ নিতে হলো। কিন্তু অদম্য জ্ঞানসপৃহা সক্রেটিসের। যখন যেখানে যেটুকু জানার সুযোগ পান সেটুকু জ্ঞান সঞ্চয় করেন। এমনি করেই বেশ কয়েক বছর কেটে গেল।

    একদিন ঘটনাচক্রে পরিচয় হলো এক ধনী ব্যক্তির সঙ্গে। তিনি সক্রেটিসের ভদ্র ও মধুর আচরণে, বুদ্ধিদীপ্ত কথাবার্তায় মুগ্ধ হয়ে তাঁর পড়াশোনার দায়িত্ব নিলেন।

    পাথরের কাজ ছেড়ে সক্রেটিস ভর্তি হলেন এনাক্সগোরাস (Anaxagoras) নামের এক গুরুর কাছে। কিছুদিন পর কোনো কারণে এনাক্সগোরাস আদালতে অভিযুক্ত হলে সক্রেটিস আরখ এখলাসের শিষ্য হলেন।

    এই সময় গ্রিস দেশ ছোট ছোট রাজ্যে বিভক্ত ছিল। ফলে নিজেদের মধ্যে মারামারি, যুদ্ধবিগ্রহ, ক্ষমতার দ্বন্দ্ব লেগেই থাকত। দেশের প্রতিটি তরুণ, যুবক, সক্ষম পুরুষদের যুদ্ধে যেতে হতো।

    সক্রেটিসকেও এথেন্সের সৈন্যবাহিনীর সঙ্গে অ্যামপিপোলিস অভিযানে যেতে হলো। এই যুদ্ধের পর তার মন ক্রমশই যুদ্ধের প্রতি বিরূপ হয়ে উঠল।

    চিরদিনের মতো সৈনিকবৃত্তি পরিত্যাগ করে ফিরে এলেন এথেন্সে। এথেন্স তখন জ্ঞান-গরিমা, ব্যবসা-বাণিজ্য, শৌর্য, বীর্যে পৃথিবীর অন্যতম শ্রেষ্ঠ দেশ। শিল্প সাহিত্য সংস্কৃতির এক স্বর্ণযুগ।

    এই পরিবেশে নিজেকে জ্ঞানের জগৎ থেকে দূরে সরিয়ে রাখতে পারলেন না সক্রেটিস। তিনি ঠিক করলেন জ্ঞানের চর্চায়, বিশ্ব প্রকৃতি জানার সাধনায় নিজেকে উৎসর্গ করবেন।

    প্রতিদিন ভোরবেলায় ঘুম থেকে উঠে সামান্য প্রাতরাশ সেরে বেরিয়ে পড়তেন। খালি পা, গায়ে একটা মোটা কাপড় জড়ানো থাকত। কোনোদিন গিয়ে বসতেন নগরের কোনো দোকানে, মন্দিরের চাতালে কিংবা বন্ধুর বাড়িতে। নগরের যেখানেই লোকজনের ভিড় সেখানেই খুঁজে পাওয়া যেত সক্রেটিসকে। প্রাণ খুলে লোকজনের সঙ্গে গল্প করছেন। আড্ডা দিচ্ছেন, মাঝে মাঝে প্রশ্ন করছেন, নিজে এমন ভাব দেখাতেন যেন কিছুই জানেন না, বোঝেন না। লোকের কাছ থেকে জানার জন্য প্রশ্ন করছেন।

    আসলে প্রশ্ন করা, তর্ক করা ছিল সে যুগের এক শ্রেণীর লোকদের ব্যবসা। এদের বলা হতো সোফিস্ট। এরা পয়সা নিয়ে বড় বড় কথা বলত।

    যারা নিজেদের পাণ্ডিত্যের অহংকার করত, বীরত্বের বড়াই করত, তিনি সরাসরি জিজ্ঞেস করতেন, বীরত্ব বলতে তারা কী বোঝে? পাণ্ডিত্যের স্বরূপ কী? তারা যখন কোনো কিছু উত্তর দিত, তিনি আবার প্রশ্ন করতেন। প্রশ্নের পর প্রশ্ন সাজিয়ে বুঝিয়ে দিতেন তাদের ধারণা কত ভ্রান্ত। মিথ্যা অহমিকায় কতখানি ভরপুর হয়ে আছে তারা। নিজেদের স্বরূপ এভাবে উদঘাটিত হয়ে পড়ায় সক্রেটিসের ওপর তারা সকলে ক্ষুব্ধ হয়ে উঠল। কিন্তু সক্রেটিস তাতে সামান্যতম বিচলিত হতেন না। নিজের আদর্শ, সত্যের প্রতি তার ছিল অবিচল আস্থা। সেই সাথে ছিল অর্থ সম্পদের প্রতি চরম উদাসীনতা।

    একবার তার বন্ধু অ্যালসিবিয়াদেশ তাকে বাসস্থান তৈরি করার জন্য বিরাট একখণ্ড জমি দিতে চাইলেন। সক্রেটিস বন্ধুর দান ফিরিয়ে দিয়ে সকৌতুকে বললেন, আমার প্রয়োজন একটি জুতার আর তুমি দিচ্ছ একটি বিরাট চামড়া এ নিয়ে আমি কী করব জানি না।

    পার্থিব সম্পদের প্রতি নিসপৃহতা তার দার্শনিক জীবনে যতখানি শান্তি নিয়ে এসেছিল, তার সাংসারিক জীবনে ততখানি অশান্তি নিয়ে এসেছিল। কিন্তু তার প্রতিও তিনি ছিলেন সমান নিসপৃহ।

    তার স্ত্রী জ্ঞ্যানথিপি (Xanthiphe) ছিলেন ভয়ংকর রাগী মহিলা। সাংসারিক ব্যাপারে সক্রেটিসের উদাসীনতা তিনি মেনে নিতে পারতেন না। একদিন সক্রেটস গভীর একাগ্রতার সাথে একখানি বই পড়ছিলেন। প্রচণ্ড বিরক্তিতে জ্ঞ্যানথিপি গালিগালাজ শুরু করে দিলেন। কিছুক্ষণ সক্রেটিস স্ত্রীর বাক্যবাণে কর্ণপাত করলেন না। কিন্তু শেষ পর্যন্ত আর ধৈর্য রক্ষা করতে না পেরে বাইরে গিয়ে আবার বইটি পড়তে আরম্ভ করলেন। জ্ঞ্যানথিপি আর সহ্য করতে না পেরে এক বালতি পানি এনে তার মাথায় ঢেলে দিলেন। সক্রেটিস মৃদু হেসে বললেন, আমি আগেই জানতাম যখন এত মেঘগর্জন হচ্ছে তখন শেষ পর্যন্ত একপশলা বৃষ্টি হবেই।

    জ্ঞ্যানথিপি ছাড়াও সক্রেটিসের আরো একজন স্ত্রী ছিলেন, তার নাম মায়ার্ত (Myrto)।

    দুই স্ত্রীর গর্ভে তার তিনটি সন্তান জন্মগ্রহণ করেছিল। দারিদ্র্যের মধ্যে হলেও তিনি তাদের ভরণ পোষণ শিক্ষার ব্যাপারে কোনো উদাসীনতা দেখাননি।

    তিনি বিশ্বাস করতেন শিক্ষাই মানুষের শ্রেষ্ঠ সম্পদ। শিক্ষার মধ্যেই মানুষের অন্তরের জ্ঞানের পূর্ণ জ্যোতি উদ্ভাসিত হয়ে ওঠে। জ্ঞানের মধ্যে দিয়েই মানুষ একমাত্র সত্যকে চিনতে পারে। যখন তার কাছে সত্যের স্বরূপ উদ্ভাসিত হয়ে ওঠে সে আর কোনো পাপ করে না। অজ্ঞানতা থেকেই সমস্ত পাপের জন্ম। তিনি চাইতেন মানুষের মনের সেই অজ্ঞানতাকে দূর করে তার মধ্য বিচার বৃদ্ধি বোধকে জাগ্রত করতে। যাতে তারা সঠিকভাবে নিজেদের কর্মকে নিয়ন্ত্রিত করতে পারে।

    তার লক্ষ্য ছিল আলোচনা জিজ্ঞাসা প্রশ্নের মধ্য দিয়ে সেই সত্যকে উপলব্ধি করতে মানুষকে সাহায্য করা।

    কথার মধ্য দিয়ে তর্ক বিচারের পদ্ধতিকে দার্শনিকরা আস্তি নাস্তিমূলক পদ্ধতি (Dialectic Methood) নাম দিয়েছেন, সক্রেটিস এই পদ্ধতির সূত্রপাত করেছিলেন। পরবর্তীকালের তার শিষ্য প্লেটো, প্লেটোর শিষ্য অ্যারিস্টটল সেই ধারাকে পরিপূর্ণরূপে বিকশিত করেছিলেন ন্যায় শাস্ত্রে।

    খ্রিষ্টপূর্ব ষষ্ঠ শতকের শেষ ভাগ থেকে পঞ্চম শতাব্দীর শেষার্ধ পর্যন্ত গ্রিক সভ্যতার স্বর্ণযুগ। এই যুগেই সক্রেটিসের জন্ম। কিন্তু তার যৌবনকাল থেকে এই সভ্যতার অবক্ষয় শুরু হলো। পরসপরের সঙ্গে দীর্ঘ যুদ্ধবিগ্রহের ফলে প্রত্যেকেরই প্রভাব-প্রতিপত্তি কমতে আরম্ভ করল। গ্রিসের সবচেয়ে সমৃদ্ধ রাষ্ট্র এথেন্সও তার প্রভাব থেকে বাদ পড়ল না। শুধু অর্থনীতি নয়, সমাজ রাজনীতিতেও নেমে এলো বিপর্যয়। তর্কের মধ্যে দিয়ে আলোচনার পথ ধরে মানুষের মধ্যে চিন্তার উন্মেষ ঘটানো, সত্যের পথে মানুষকে চালিত করা।

    সক্রেটিসের আদর্শকে দেশের বেশ কিছু মানুষ সুনজরে দেখেনি। তারা সক্রেটিসের সম্বন্ধে ভ্রান্ত ধারণা করল। তাছাড়া যারা ঐশ্বর্য, বীরত্ব শিক্ষার অহংকারে নিজেদের শ্রেষ্ঠ বলে মনে করত, সক্রেটিসের মুখোমুখি দাঁড়িয়ে তাদের এই অহংকারের খোলসটা খসে পড়ত। এভাবে নিজেদের স্বরূপ উদঘাটিত হয়ে পড়ায় অভিজাত শ্রেণীর মানুষরা সক্রেটিসের ঘোর বিরোধী হয়ে উঠল। তাদের চক্রান্তে দেশের নাগরিক আদালতে সক্রেটিসের ঘোর বিরোধী অভিযোগ আনা হলো (৩৯৯ খ্রিষ্টপূর্ব)।

    তার বিরুদ্ধে প্রধান অভিযোগ ছিল তিনি এথেন্সের প্রচলিত দেবতাদের অস্তিত্ব অস্বীকার করে নতুন দেবতার প্রবর্তন করতে চাইছেন। দ্বিতীয়ত তিনি দেশের যুবসমাজকে ভ্রান্ত পথে চালিত করেছেন।

    তার বিরুদ্ধে অভিযোগের আরো দুটি কারণ ছিল সপার্টার সঙ্গে ২৭ বছরের যুদ্ধে এথেন্সের পরাজয়ের ফলে দেশের ব্যবসা-বাণিজ্যে বিরাট আঘাত এলো। অর্থনীতিতে মন্দা দেখা দিল। সেকালের ধর্মবিশ্বাসী মানুষরা মনে করল নিশ্চয়ই দেবতাদের অভিশাপেই এই পরাজয় আর এর জন্য দায়ী সক্রেটিসের ঈশ্বরবিদ্বেষী শিক্ষা।
    সক্রেটিসের বিরুদ্ধে অভিযোগ নিয়ে এলো মেলেতুল, লাইকন, আনাতুস নামে এথেন্সের তিনজন সমভ্রান্ত নাগরিক। এই অভিযোগের বিচার করার জন্য আলোচোনের সভাপতিত্বে ৫০১ জনের বিচারকমণ্ডলী গঠিত হলো। এই বিচারকমণ্ডলীর সামনে সক্রেটিস এক দীর্ঘ বক্তৃতা দিয়েছিলেন। তার বিরোধীপক্ষ কী বলেছিল তা জানা যায়নি। তবে সক্রেটিসের জবানবন্দি লিখে রেখে গিয়েছিলেন প্লেটো। এক আশ্চর্য সুন্দর বর্ণনায়, বক্তব্যের গভীরতায় এই রচনা বিশ্ব সাহিত্যের এক শ্রেষ্ঠ সম্পদ।

    …হে এথেন্সের অধিবাসীগণ, আমার অভিযোগকারীদের বক্তৃতা শুনে আপনাদের কেমন লেগেছে জানি না, তবে আমি তাদের বক্তৃতার চমকে আত্মবিস্মৃত হয়েছিলাম, যদিও তাদের বক্তৃতায় সত্য ভাষণের চিহ্নমাত্র নেই। এর উত্তরে আমার বক্তব্য পেশ করছি। আমি অভিযোগকারীদের মতো মার্জিত ভাষার ব্যবহার জানি না। আমাকে শুধু ন্যায়বিচারের স্বার্থে সত্য প্রকাশ করতে দেয়া হোক।

    কেন আমি আমার দেশবাসীর বিরাগভাজন হলাম? অনেক দিন আগে ডেলফির মন্দিরে দৈববাণী শুনলাম তখনই আমার মনে হলো এর অর্থ কী? আমি তো জ্ঞানী নই তবে দেবী কেন আমাকে দেবীর কাছে নিয়ে গিয়ে বলল এই দেখ আমার চেয়ে জ্ঞানী মানুষ।

    আমি জ্ঞানী মানুষ খুঁজতে আরম্ভ করলাম। ঠিক একই জিনিস লক্ষ করলাম। সেখান থেকে গেলাম কবিদের কাছে। তাদের সাথে কথা বলে বুঝলাম তারা প্রকৃতই অজ্ঞ। তারা ঈশ্বরদত্ত শক্তি ও প্রেরণা থেকেই সবকিছু সৃষ্টি করেন, জ্ঞান থেকে নয়।

    শেষ পর্যন্ত গেলাম শিল্পী, কারিগরদের কাছে। তারা এমন অনেক বিষয় জানেন যা আমি জানি না। কিন্তু তারাও কবিদের মতো সব ব্যাপারেই নিজেদের চরম জ্ঞানী বলে মনে করত আর এই ভ্রান্তিই তাদের প্রকৃত জ্ঞানকে ঢেকে রেখেছিল।

    এই অনুসন্ধানের জন্য আমার অনেক শত্রু সৃষ্টি হলো। লোকে আমার নামে অপবাদ দিল, আমিই নাকি একমাত্র জ্ঞানী কিন্তু ততদিনে আমি দৈববাণীর অর্থ উপলব্ধি করতে পেরেছি। মানুষের জ্ঞান কত অকিঞ্চিৎকর। দেবতা আমার নামটা দৃষ্টান্তস্বরূপ ব্যবহার করে বলতে চেয়েছিলেন তোমাদের মধ্যে সেই সর্বাপেক্ষা জ্ঞানী যে সক্রেটিসের মতো জানে, যে সত্য সত্যই জানে আর জ্ঞানের কোনো মূল্য নেই।

    আমি নিশ্চিত যে আমি অনেকের অপ্রিয়তা এবং শত্রুতা অর্জন করেছি এবং আমার চরম দণ্ড হলে এই শত্রুতার জন্যই হবে, মেলেতুস বা আনিতুসের জন্য নয়। দণ্ড হলে তা হবে জনতার ঈর্ষা ও সন্দেহের জন্য যা আমার আগে অনেক সৎকারের নিধনের কারণ হয়েছে এবং সম্ভবত আরো অনেকের নিধনের কারণ হবে। আমিই যে তাদের শেষ বলি তা মনে করার কোনো কারণ নেই…অতএব হে এথেন্সের নাগরিকগণ, আমি বলি তোমরা হয় আনিতুসের কথা শোন অথবা অগ্রাহ্য কর। হয় আমাকে মুক্তি দাও নয়তো দিও না, কিন্তু নিশ্চিত থাকতে পার আমি আমার জীবনের ধারা বদলাব না।

    …আমাকে ঈশ্বর এই রাষ্ট্র আক্রমণ করতে পাঠিয়েছেন। রাষ্ট্র হলো একটি মহৎ সুন্দর ঘোড়া। তার বৃহৎ আয়তনের জন্য সে শ্লথগতি এবং তার গতি দ্রুততর করতে, তাকে জাগিয়ে তোলার জন্য মৌমাছির প্রয়োজন ছিল। আমি মনে করি যে আমি ঈশ্বর প্রেরিত সেই মৌমাছি। আমি সর্বক্ষণ তোমাদের দেহে হুল ফুটিয়ে তোমাদের মধ্যে সুস্থ ভাবনা জাগিয়ে তুলি, যুক্তির দ্বারা উদ্বুদ্ধ করি এবং প্রত্যেককে তিরস্কারের দ্বারা তৎপর করে রাখি।

    …বন্ধুগণ সম্ভব অসম্ভবের কথা বাদ দিয়ে বলছি মুক্তিলাভের জন্য বা দণ্ড এড়ানোর জন্য বিচারকদের অনুনয় করা অসঙ্গত। যুক্তি পেশ করে তাদের মনে প্রত্যয় জন্মানোই আমাদের কর্তব্য, বিচারকের কর্তব্য হচ্ছে ন্যায়বিচার করা। বিচারের নামে বন্ধু তোষণ করা নয়।

    …আমি দেবতাকে বিশ্বাস করি, আমার অভিযোগকারীরা যতখানি বিশ্বাস করে তার চেয়েও অনেক বেশি বিশ্বাস করি। এতক্ষণ আমি ঈশ্বর এবং তোমাদের সামনে আমার বক্তব্য রাখলাম। এবার তোমাদের এবং আমার পক্ষে যা সর্বোত্তম সেই বিচার হোক।

    কিন্তু বিচারে ২৮১-২২০ ভোটে সক্রেটিসকে দোষী সাব্যস্ত করা হলো। সেই যুগে এথেন্সে কোনো অভিযুক্তকে দোষী ঘোষণা করা হলে তাকে দুটি শাস্তির মধ্যে যে কোনো একটিকে বেছে নেয়ার সুযোগ দেয়া হতো।

    কিন্তু সক্রেটিস বিশ্বাস করতেন তিনি নির্দোষ, তাই রায় ঘোষিত হওয়ার পর তিনি উত্তর দিলেন, হে এথেন্সের অধিবাসীগণ, আমার পক্ষ থেকে কি পাল্টা দণ্ড প্রস্তাব করব? আমার যা ন্যায়ত প্রাপ্য তাই নয় কি? আমি তোমাদের প্রত্যেকের কাছে ব্যক্তিগতভাবে গিয়েছি, সে শুধু তোমাদের কল্যাণের জন্য। এভাবে আমি তোমাদের উপকার করতে চেয়েছি। উপকারীকে সরকারি ব্যয় ভরণ-পোষণের ভার গ্রহণ করা হোক এই আমার শেষ ইচ্ছা।

    সক্রেটিসের এই বক্তব্যে জুরিরা আরো ক্রুদ্ধ হয়ে উঠল। তাদের ধারণা হলো সক্রেটিস তাদের ব্যঙ্গ করছেন। আরো অনেকে তার বিরুদ্ধে চলে গেল এবং বিচারে তার মৃত্যুদণ্ড দেয়া হলো।

    সেই ভয়ঙ্কর রায় শুনে এতটুকু বিচলিত হলেন না সক্রেটিস। স্থির শান্তভাবে বললেন, এখন সময় হয়েছে আমাদের সকলকে চলে যাওয়ার, তবে আমি যাব মৃত্যুর দিকে, তোমরা যাবে জীবনের দিকে। জীবন কিংবা মৃত্যু-একমাত্র ঈশ্বরই বলতে পারেন এর মাঝে শ্রেষ্ঠ কে?

    সক্রেটিসের বন্ধুদের মধ্যে ক্রিটো ছিলেন সবচেয়ে ধনী। তিনি কারারক্ষীদের ঘুষ দিয়ে সক্রেটিসকে অন্য দেশে পালিয়ে যেতে পরামর্শ দিলেন। কিন্তু সক্রেটিস বিশ্বাস করতেন দেশের প্রত্যেক নাগরিকেরই দেশের আইনশৃঙ্খলা মেনে চলা কর্তব্য। বিচারালয়ের আদেশ উপেক্ষা করে অন্য দেশে পালিয়ে যাওয়ার অর্থ আইনের প্রতি অশ্রদ্ধা প্রদর্শন করা। তাছাড়া এতে সকলের মনে এই ধারণা হবে যে সক্রেটিস সত্যি সত্যিই অপরাধী। তাকে দোষী সাব্যস্ত করে বিচারকরা ঠিক কাজই করেছেন।

    মৃত্যুর দিন সকল শিষ্য একে একে উপস্থিত হলেন কারাগারে।

    তিনি গোসল করে ফিরে এলেন। সূর্য তখন পশ্চিম আকাশে ঢলে পড়েছে। মুহূর্তে মৃত্যুদূতের মতো দ্বারে এসে দাঁড়াল জেলের কর্মচারী। গভীর বেদনায় কাঁদতে কাঁদতে ঘোষণা করল সক্রেটিসের বিষপানের সময় হয়েছে।

    ক্রিটো বাইরে দাঁড়িয়ে থাকা রাজকর্মচারীর দিকে ইঙ্গিত করতেই জল্লাদ কক্ষে প্রবেশ করল, হাতে তার বিষের পাত্র। সক্রেটিস হাসিমুখে সেই পাত্র নিজের হাতে তুলে নিলেন। অকল্পিতভাবে শেষবারের মতো ঈশ্বরের কাছে প্রার্থনা করলেন তারপরই সমস্ত বিষ পান করলেন।

    তারপর জল্লাদের নির্দেশে ঘরের মধ্যে হাঁটতে আরম্ভ করলেন। ধীরে ধীরে বিষ তার সর্বাঙ্গে ছড়িয়ে পড়তে লাগল। পা দুটো ভারী হয়ে এলো। চলৎশক্তিহীন হয়ে বিছানায় শুয়ে পড়লেন। কাপড়ে মুখ ঢেকে দিলেন। কয়েক মুহূর্ত সব শান্ত। মৃত্যুর সব শান্ত। মৃত্যুর মধ্য দিয়ে সক্রেটিস যাত্রা করলেন অমৃতলোকে।

    তার মৃত্যুর পরেই এথেন্সের মানুষ ক্ষোভে দুঃখে ফেটে পড়ল। চারদিকে ধিক্কার ধ্বনি উঠল। বিচারকদের দল সর্বত্র একঘরে হয়ে পড়ল। অনেকে অনুশোচনায় আত্মহত্যা করলেন। অভিযোগকারীদের মধ্যে মেনেতুসকে পিটিয়ে মারা হলো, অন্যদেশ থেকে বিতাড়িত করা হলো। দেশের লোকেরা তার প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে বিরাট মূর্তি প্রতিষ্ঠা করল।

    প্রকৃতপক্ষে সক্রেটিসই পৃথিবীর প্রথম দার্শনিক, চিন্তাবিদ যাকে তার চিন্তা দর্শনের জন্য মৃত্যুবরণ করতে হয়েছিল। কিন্তু মৃত্যুর মধ্য দিয়ে তার নশ্বর দেহের শেষ হলেও চিন্তার শেষ হয়নি। তার শিষ্য প্লেটো, প্লেটোর শিষ্য অ্যারিস্টটলের মধ্য দিয়ে সেই চিন্তার এক নতুন জগৎ সৃষ্টি হলো, যা মানুষকে উত্তেজিত করেছে আজকের পৃথিবীতে।
    Share:

    শিক্ষণীয় গল্প- নীল জেলে ও কচ্ছপের কাহিনী।


    অনেক দিন আগের কথা। নীল আকাশের নিচে নীল সাগরের নীল পানিতে নীল জেলের বাস ছিল। তার নাম নীল কেন রাখা হয়েছে তা কেউ জানত না। কিন্তু কাকতলীয় ভাবে নীল জেলের বেঁচে থাকার মাঝে প্রকৃতির কত নীলেরই সমাগম হয়েছিল।
    ছোট্ট নীল জেলে প্রতিদিনই তার বাবাকে মাছ ধরতে সাহায্য করতে সাগরে আসত। সে খুব উদার ছিল। বাবার অলক্ষে অনেক বাচ্চা মাছকেই সে পানিতে ছেড়ে দিত। বাবার জালে আটকে থাকা মাছগুলোকে দেখে তার অনেক কষ্ট হত। কেমন ছট্ ফট্ করত ওগুলো।
    একদিন হল কি, নীল জেলের বাবার জালে একটা কচ্ছপ আটকা পরল। কচ্ছপরা সব সময় ভান ধরে থাকতে পছন্দ করে। জালে আটকে যাওয়া কচ্ছপটিও মরার মত চুপটি মেরে রইল। নীল জেলের বাবা সেতিকে মরা মনে করে নৌকাতেই ফেলে রাখল। এদিকে কচ্ছপ ছানার যায় যায় অবস্থা। পানি ছাড়া আর কতক্ষণ বেঁচে থাকা যায়। সেদিন নীল আকাশের প্রখর সূর্যটা একটুকুও বিশ্রাম নিচ্ছিলনা। প্রচণ্ড রোদে কচ্ছপ ছানার শরির শুকিয়ে কাঠ হয়ে যাবার যোগার। কচ্ছপ ছানা দূর্বল হয়ে গেলেও বুদ্ধি লপ পায়নি। সে অনেকক্ষন ধরেই খেয়াল করছিল নীলের কান্ড কারখানা। সে বাবার জাল থেকে চুপ করে মাছ ছেড়ে দিচ্ছে। তাই সে মনে মনে চিন্তা করছিল, কখন সে নীলের চোখে পরবে।
    বাবার সাথে মাছ সংগ্রহ করতে করতে নীল জেলে হাপিয়ে উঠেছিল। একটু বিশ্রাম নিবে বলে বসল। কিন্তু ভুল করে কচ্ছপ ছানাটির উপড়েই বসে পড়ল। ছোট্ট কচ্ছপ অনেক কষ্টে নড়ে উঠল। নীল ভয় পেয়ে গেল, তার নিচ থেকে কে নড়ছে? উঠে বসতেই দেখল, সে একটি ছোট্ট কচ্ছপের উপর বসে ছিল। কচ্ছপটির জন্য তার খুব মায়া হল। সে কচ্ছপটিকে আদরের সাথে হাতে নিল। মনে করেছিল কচ্ছপটি মারা গেছে। কিন্তু কচ্ছপটি তার খোলসের ভিতর থেকে মাথা বের করল, তা দেখে নীলের আনন্দ কে দেখে! সে নাচতে লাগল।
    নীল হঠাৎ নাচা নাচি বন্ধ করে দিল। কারন কেউ তাকে ডাকছিল কিন্তু কে সে তা বুঝতে পারছিলনা। একসময় বুঝতে পারল তার হাতে থাকা কচ্ছপটি তাকে ডাকছে। কচ্ছপটি মাথা বের করে কাঁদো কাঁদো হয়ে বলল, “ও ভাই ছোট্ট জেলে, আমাকে পানিতে ছেড়ে দেওনা, আমি কচ্ছপদের কাছে ফিরে যাই”। নীলের খুব মায়া হল, সে তাকে পানিতে ছেড়ে দিল।
    সন্ধ্যা বেলায় নীল সাগরের মাঝে প্রচণ্ড ঢেউ খেলতে লাগল। ঝড় উঠেছে কিন্তু নীলদের নৌকা তখনও পাড়ে আসতে পারেনি। একসময় নীলদের ছোট্ট নৌকাটা ঝড়ের সাথে পাল্লা দিয়ে ভেসে থাকতে পারলনা। সেটি ডুবে গেল। বাবা নীলের হাত ধরে ছিল, ঢেউয়ের প্রকোপে হাত ছুটে গেল। নীল পানিতে তলিয়ে যেতে লাগল। সে দেখল পানির তলায় পানিগুলো কেমন ভেংচি কাটছে। তার দম বন্ধ হয়ে আসার জোগাড়। ঠিক তখনই কিছু একটা তাকে পানির উপরে তুলে ধরল। নীল চেয়ে দেখল তাকে দুটি কচ্ছপ ভাসিয়ে ডাঙ্গায় নিয়ে যাচ্ছে। আর পাশ থেকে কানের কাছে চুপিচুপি কেউ বলে যাচ্ছে, “বন্ধু তোমায় প্রতিদান দিয়ে গেলাম”।
    Share:

    January 26, 2017

    তিন গোয়েন্দা বই। তিন গোয়েন্দা সিরিজের সবগুলো বইয়ের সরাসরি ডাউনলোড লিংক।

    তিন গোয়েন্দা, বর্তমানে সবচেয়ে জনপ্রিয় গোয়েন্দা বই। এই বই গুলো পড়ে উপভোগ করতে পারে নি এমন কথা কেউ আজ পযন্ত বলতে পারে নি। এই বই গুলো পড়ার সময় নিজের মাঝে একটা জোড় এসে যায় যে আমি করতে পারবোই। অনেক অনুপ্রেরনা দায়ক বই। আপনিও পড়ে দেখুন যদি ভাল না লাগে তাহলে এমবি ফেরত দিতে রাজি আছি। 
    এখানে বইগুলোর ইবুক ভার্সন দেয়া আছে আপনারা এন্ড্রয়েড মোবাইল ও পিসিতে বই গুলো পড়তে পারবেন। আর ভাল লাগলে নিকটস্থ লাইব্রেরী থেকে এর অরজিনাল বইটি সংগ্রহ করবেন। কারন এভাবে পড়লে লেখকরা ক্ষতিগ্রস্থ হবে।
    তিন গোয়েন্দা সিরিজের
    বইগুলোর শুরুতেই একটা
    পরিচিতি দেয়া থাকে, যেটা নতুন
    পাঠকের জন্য সহায়িকার কাজ
    করে। সাধারণত পরিচিতিটা এভাবে দেয়া হয়:
    হ্যাল্লো কিশোর বন্ধুরাআমি কিশোর পাশা বলছিঅ্যামিরিকার রকি বীচথেকে। জায়গাটা লসঅ্যাঞ্জেলসে, প্রশান্তমহাসাগরের তীরে। হলিউড থেকে মাত্র কয়েকমাইল দূরে।যারা এখনও আমাদের পরিচয়জানো না, তাদের বলছি আমরাতিন বন্ধু একটা গোয়েন্দাসংস্থা খুলেছি। নাম তিন গোয়েন্দা। আমি বাঙালি, থাকি চাচা-চাচীর কাছে। দুই বন্ধুরএকজনের নাম মুসা আমান।ব্যায়ামবীর, অ্যামিরিকারনিগ্রো, আরেকজন রবিনমিলফোর্ড, আইরিশ অ্যামিরিকান, বইয়ের পোকা।একই ক্লাসে পড়ি আমরা।পাশা স্যালভিজ ইয়ার্ডেলোহা-লক্কড়ের জঞ্জালেরনিচে পুরোন এক মোবাইলহোম-এ আমাদের হেডকোয়ার্টার।
    [তথ্যসূত্রঃ উইকিপিডিয়া]

    তো, চলুন এবার তিন গোয়েন্দা সিরিজের বইগুলো ডাউনলোড করে ফেলা যাক 😀
    বিঃ দ্রঃ পিডিএফ ফাইলগুলো আমি একটি গ্রুপের মাধ্যমে ফেইসবুকে আপ্লোড করেছি। তাই ডাউনলোড করার সময় যদি You must Login First দেখায় তবে আপনি আপনার একাউন্টে লগিন করলেই চলবে। যদি ফিশিং সাইট মনে করেন তাহলে facebook.com এ লগিন করে নিয়েন। এখানে যতগুলো ফাইল আছে তার সরগুলোরই One Click Download দেওয়া হল।
    ঈদ সংখ্যা
    ● পিকনিক (ছোট গল্প)
    লেখক : মোঃ মনজুরুল হোসেন সৌরভ (ফ্যান গল্প)
    প্রকাশ : ফেসবুক
    ● হাইপারসনিক রহস্য
    লেখক : রকিব হাসান
    ভলিউম : গোয়েন্দা কিশোর, মুসা, রবিন
    এরকম আরও বই পেতে জয়েন করুন- Virtual Library

    ক্রেডিটঃ জুবায়ের আহমদ শাকিল

    সার্চ ট্যাগঃ
    tin goyenda volume 24, tin goyenda volume 1, tin goyenda pdf download, tin goyenda volume 25, tin goyenda volume, tin goyenda volume 28, tin goyenda volume 10, tin goyenda volume 27, tin goyenda by rakib hasan, tin goyenda volume 5, tin goyenda, tin goyenda pdf, tin goyenda all volume pdf free download, tin goyenda all volume, tin goyenda all volume pdf, tin goyenda all books pdf, tin goyenda all series pdf download, tin goyenda amarboi, tin goyenda all books, tin goyenda all books free download, tin goyenda all series, tin goyenda all series free download, tin goyenda book list, tin goyenda bangla pdf, tin goyenda books pdf free download, tin goyenda books download, tin goyenda by rakib hasan download, tin goyenda by rakib hasan free download, tin goyenda by rakib hasan pdf free download, tin goyenda by rakib hasan pdf download, tin goyenda bangla ebook free download, tin goyenda characters, tin goyenda collection, tin goyenda.com, tin goyenda chhuti, tin goyenda ebook collection, tin goyenda pdf collection, tin goyenda full collection, tin goyenda okimuro corporation, tin goyenda pdf-archive.com, tin goyenda download, tin goyenda download pdf, tin goyenda download free, tin goyenda download link, tin goyenda ebook download, tin goyenda pdf download free, tin goyenda konkal dip, tin goyenda series download, tin goyenda volume download, bangla tin goyenda download, tin goyenda ebook, bangladesh-e tin goyenda, tin goyenda free download, tin goyenda full movie, tin goyenda free ebook download, tin goyenda facebook, tin goyenda free pdf, tin goyenda free, tin goyenda free books, tin goyenda free read, tin goyenda first book, tin goyenda golpo, tin goyenda guhamanob, tin goyenda golpo pdf, tin goyenda khora goyenda, tin goyenda golpo download, tin goyenda rakib hasan, tin goyenda rakib hasan free download, tin goyenda kalo haat, tin goyenda writer rakib hasan, tin goyenda series by rakib hasan, tin goyenda book by rakib hasan, horlicks tin goyenda, tin goyenda in pdf, tin goyenda in bangla, tin goyenda in bangla font, tin goyenda volume in bangla pdf, i want to read tin goyenda, tin goyenda jhamela, tin goyenda.jar, tin goyenda java ebook download, tin goyenda ebook jar, tin goyenda kakatua rohosso, tin goyenda kishore pasha, tin goyenda kakatua rohosso pdf, tin goyenda nokol kishore, tin goyenda latest volume, tin goyenda volume list, latest tin goyenda, tin goyenda movie, tin goyenda mp3, tin goyenda maasranga tv, tin goyenda maasranga, tin goyenda masud rana, tin goyenda mummy, tin goyenda rupali makorsha, tin goyenda new book download, tin goyenda new book, tin goyenda natok, tin goyenda bangla natok, tin goyenda banglapdf.net, tin goyenda online read, tin goyenda online book, tin goyenda online, buy tin goyenda online, tin goyenda pdf online, tin goyenda volume 1 read online, books of tin goyenda, list of tin goyenda books, pdf of tin goyenda, list of tin goyenda volumes, list of tin goyenda, tin goyenda pdf archive, tin goyenda pdf book download, tin goyenda pdf free volume download, tin goyenda pdf books, tin goyenda pdf ebook free download, tin goyenda pdf free, tin goyenda rakib hasan pdf, tin goyenda read online, tin goyenda read, tin goyenda series, tin goyenda series pdf download, tin goyenda series free download, tin goyenda somogro, tin goyenda series 29 books, tin goyenda series pdf, tin goyenda series ebook, tin goyenda scribd, tin goyenda tv series, tin goyenda tepantor, tin goyenda techtunes, tin goyenda harano timi, tin goyenda volume 29, tin goyenda volume 30, tin goyenda wiki, tin goyenda wapka, www.tin goyenda.com, www.tin goyenda series.com, www tin goyenda bd, tin goyenda youtube, tin goyenda volume 16, tin goyenda volume 13, tin goyenda volume 18, tin goyenda volume 12, tin goyenda volume 19, tin goyenda volume 15, tin goyenda volume 17, tin goyenda volume 14, tin goyenda volume 22, tin goyenda volume 2, tin goyenda volume 21, tin goyenda volume 20, tin goyenda volume 24 pdf, tin goyenda volume 32, tin goyenda volume 37, tin goyenda volume 39, tin goyenda volume 35, tin goyenda volume 36, tin goyenda volume 33, tin goyenda volume 31, tin goyenda volume 3, tin goyenda volume 34, tin goyenda volume 40, tin goyenda volume 45, tin goyenda volume 4, tin goyenda volume 43, tin goyenda volume 47, tin goyenda volume 48, tin goyenda volume 44, tin goyenda volume 42, tin goyenda volume 46, tin goyenda volume 49, tin goyenda volume 5 pdf, tin goyenda volume 50, tin goyenda volume 53, tin goyenda volume 54, tin goyenda volume 58, tin goyenda volume 51, tin goyenda volume 52, tin goyenda volume 55, tin goyenda volume 56, tin goyenda volume 6, tin goyenda volume 60, tin goyenda volume 63, tin goyenda volume 61, tin goyenda volume 65, tin goyenda volume 66, tin goyenda volume 6 download, tin goyenda volume 6 pdf, tin goyenda volume 68, tin goyenda volume 7, tin goyenda volume 72, tin goyenda volume 78, tin goyenda volume 74, tin goyenda volume 73, tin goyenda volume 8, tin goyenda volume 85, tin goyenda volume 80, tin goyenda volume 86, tin goyenda volume 87, tin goyenda volume 82, tin goyenda volume 9, tin goyenda volume 96, tin goyenda volume 90, tin goyenda volume 9 pdf download, download tin goyenda volume 9, 3 goyenda pdf, 3 goyenda pdf download, 3 goyenda ebook download, 3 goyenda by rakib hasan, 3 goyenda book, 3 goyenda download, 3 goyenda ebook, 3 goyenda by rokib hasan, 3 goyenda free download, 3 goyenda series, 3 goyenda, 3 goyenda pdf files, 3 goyenda book free download, তিন গোয়েন্দা, তিন গোয়েন্দা ভলিউম ১/১, তিন গোয়েন্দা ভলিউম ১৭, তিন গোয়েন্দার, তিন গোয়েন্দা বই, তিন গোয়েন্দার গল্প, তিন গোয়েন্দা ভলিউম, তিন গোয়েন্দা ভলিউম ৪২, তিন গোয়েন্দা ভলিউম ২৪, তিন গোয়েন্দা ভলিউম ৮৬, তিন গোয়েন্দা সিরিজ, তিন গোয়েন্দা গল্প, তিন গোয়েন্দা ভলিউম ২৫, তিন গোয়েন্দা ফ্রি ডাউনলোড, তিন গোয়েন্দা by রকিব হাসান, তিন গোয়েন্দা book list, তিন গোয়েন্দা pdf book download, তিন গোয়েন্দা download, তিন গোয়েন্দা free download, তিন গোয়েন্দা ভলিউম download, তিন গোয়েন্দা ebook download, তিন গোয়েন্দা বই download, তিন গোয়েন্দা গল্প download, তিন গোয়েন্দা বই pdf download, তিন গোয়েন্দা free pdf download, তিন গোয়েন্দা facebook, তিন গোয়েন্দা pdf file, তিন গোয়েন্দা movie, তিন গোয়েন্দা read online, তিন গোয়েন্দা pdf, তিন গোয়েন্দা pdf free download, তিন গোয়েন্দা ভলিউম pdf, তিন গোয়েন্দা ফ্রি ডাউনলোড pdf, তিন গোয়েন্দা wiki, তিন গোয়েন্দা wikipedia, তিন গোয়েন্দা ভলিউম 25, তিন গোয়েন্দা ভলিউম 46, তি.গো.ভলি : ১/১ ইবুক ডাউনলোড,তিন গোয়েন্দাইবুক ডাউনলোড,কঙ্কাল দ্বীপইবুক ডাউনলোড,রূপালি মাকড়সাইবুক ডাউনলোড,তি.গো.ভলি :১/২ ইবুক ডাউনলোড,ছায়াশ্বাপদইবুক ডাউনলোড,মমিইবুক ডাউনলোড,রত্নদানোইবুক ডাউনলোড,তি.গো.ভলি :২/১ ইবুক ডাউনলোড,প্রেতসাধনাইবুক ডাউনলোড,রক্তচক্ষুইবুক ডাউনলোড,সাগর সৈকতইবুক ডাউনলোড,তি.গো.ভলি :২/২ ইবুক ডাউনলোড,জলদস্যুর দ্বীপ-১ইবুক ডাউনলোড,২ইবুক ডাউনলোড,সবুজ ভুতইবুক ডাউনলোড,তি.গো.ভলি :৩/১ ইবুক ডাউনলোড,হারানো তিমিইবুক ডাউনলোড,মুক্তোশিকারীইবুক ডাউনলোড,মৃত্যুখনিইবুক ডাউনলোড,তি.গো.ভলি :৩/২ ইবুক ডাউনলোড,কাকাতুয়া রহস্যইবুক ডাউনলোড,ছুটিইবুক ডাউনলোড,ভুতের হাসিইবুক ডাউনলোড,তি.গো.ভলি : ৪.১ ইবুক ডাউনলোড,ছিনতাইইবুক ডাউনলোড,ভীষণ অরণ্য -১ইবুক ডাউনলোড,২ইবুক ডাউনলোড,তি.গো.ভলি :৪.২ ইবুক ডাউনলোড,ড্রাগনইবুক ডাউনলোড,হারানো উপত্যকাইবুক ডাউনলোড,গুহামানবইবুক ডাউনলোড,তি.গো.ভলি :৫ ইবুক ডাউনলোড,ভীতু সিংহইবুক ডাউনলোড,মহাকাশের আগুন্তুকইবুক ডাউনলোড,ইন্দ্রজালইবুক ডাউনলোড,তি.গো.ভলি :৬ ইবুক ডাউনলোড,মহাবিপদইবুক ডাউনলোড,খেপা শয়তানইবুক ডাউনলোড,রত্নচোরইবুক ডাউনলোড,তি.গো.ভলি :৭ ইবুক ডাউনলোড,পুরনো শত্রুইবুক ডাউনলোড,বোম্বেটেইবুক ডাউনলোড,ভুতুরে সুড়ঙ্গইবুক ডাউনলোড,তি.গো.ভলি :৮ ইবুক ডাউনলোড,আবার সম্মেলনইবুক ডাউনলোড,ভয়ালগিরিইবুক ডাউনলোড,কালো জাহাজইবুক ডাউনলোড,তি.গো.ভলি :৯ ইবুক ডাউনলোড,পোচারইবুক ডাউনলোড,ঘড়ির গোলমালইবুক ডাউনলোড,কানা বেড়ালইবুক ডাউনলোড,তি.গো.ভলি :১০ ইবুক ডাউনলোড,বাক্সটা প্রয়োজনইবুক ডাউনলোড,খোঁড়া গোয়েন্দাইবুক ডাউনলোড,অথৈ সাগর-১ইবুক ডাউনলোড,তি.গো.ভলি :১১ ইবুক ডাউনলোড,অথৈ সাগর-২ইবুক ডাউনলোড,বুদ্ধির ঝিলিকইবুক ডাউনলোড,গোলাপী মুক্তোইবুক ডাউনলোড,তি.গো.ভলি :১২ ইবুক ডাউনলোড,প্রজাপতির খামারইবুক ডাউনলোড,পাগল সংঘইবুক ডাউনলোড,ভাঙা ঘোড়াইবুক ডাউনলোড,তি.গো.ভলি :১৩ ইবুক ডাউনলোড,ঢাকায় তিন গোয়েন্দাইবুক ডাউনলোড,জলকন্যাইবুক ডাউনলোড,বেগুনী জলদস্যুইবুক ডাউনলোড,তি.গো.ভলি :১৪ ইবুক ডাউনলোড,পায়ের ছাপইবুক ডাউনলোড,তেপান্তরইবুক ডাউনলোড,সিংহের গর্জনইবুক ডাউনলোড,তি.গো.ভলি :১৫ ইবুক ডাউনলোড,পুরনো ভূতইবুক ডাউনলোড,জাদুচক্রইবুক ডাউনলোড,গাড়ির জাদুকরইবুক ডাউনলোড,তি.গো.ভলি :১৬ ইবুক ডাউনলোড,প্রাচীন মুর্তিইবুক ডাউনলোড, ১ইবুক ডাউনলোড,তি.গো.ভলি :১৬ ইবুক ডাউনলোড,নিশাচরইবুক ডাউনলোড, ২ইবুক ডাউনলোড,তি.গো.ভলি :১৭ ইবুক ডাউনলোড,ঈশ্বরের অশ্রূইবুক ডাউনলোড,নকল কিশোরইবুক ডাউনলোড,তিন পিশাচইবুক ডাউনলোড,Tin Goyenda vol-18:ইবুক ডাউনলোড,Tin Goyenda vol-19ইবুক ডাউনলোড,তি.গো.ভলি :২০ ইবুক ডাউনলোড,খুনইবুক ডাউনলোড,স্পেনের জাদুকরইবুক ডাউনলোড,বানরের মুখোশইবুক ডাউনলোড,তি.গো.ভলি :২১ ইবুক ডাউনলোড,ধূসর মেরুইবুক ডাউনলোড,কালো হাতইবুক ডাউনলোড,মুর্তির হুঙ্কারইবুক ডাউনলোড,Tin Goyenda Volume 22ইবুক ডাউনলোড,তি.গো.ভলি :২৩ ইবুক ডাউনলোড,পুরনো কামানইবুক ডাউনলোড,গেল কোথায়ইবুক ডাউনলোড,ওকিমুরো কর্পোরেশনইবুক ডাউনলোড,Tin Goyenda 24,ইবুক ডাউনলোড,operation Cox bazarইবুক ডাউনলোড,তি.গো.ভলি :২৪ ইবুক ডাউনলোড,মায়া মেকড়েইবুক ডাউনলোড, ২ইবুক ডাউনলোড,তি.গো.ভলি :২৪ ইবুক ডাউনলোড,প্রেয়াত্মার প্রতিশোধইবুক ডাউনলোড, ৩ইবুক ডাউনলোড, Mirror Linkইবুক ডাউনলোড,তি.গো.ভলি :২৫ ইবুক ডাউনলোড,জিনার সেই দ্বীপইবুক ডাউনলোড,কুকুরখেকো ডাইনীইবুক ডাউনলোড,গুপ্তচর শিকারীইবুক ডাউনলোড,তি.গো.ভলি :২৬ ইবুক ডাউনলোড,ঝামেলাইবুক ডাউনলোড, ১ইবুক ডাউনলোড,তি.গো.ভলি :২৭ ইবুক ডাউনলোড,ঐতিহাসিক দুর্গইবুক ডাউনলোড,তুষার বন্দিইবুক ডাউনলোড,রাতের আধারেইবুক ডাউনলোড,তি.গো.ভলি :২৮ ইবুক ডাউনলোড,ডাকাতের পিছেইবুক ডাউনলোড,তি.গো.ভলি :২৮ ইবুক ডাউনলোড,বিপজ্জনক খেলাইবুক ডাউনলোড,তি.গো.ভলি :২৮ ইবুক ডাউনলোড,ভ্যাম্পায়ারের দ্বীপইবুক ডাউনলোড,তি.গো.ভলি :২৯ ইবুক ডাউনলোড,আরেক ফ্র্যাঙ্কেনস্টাইনইবুক ডাউনলোড,মায়াজালইবুক ডাউনলোড,সৈকতে সাবধানইবুক ডাউনলোড,তি.গো.ভলি :৩০ ইবুক ডাউনলোড,নরকে হাজিরইবুক ডাউনলোড,ভয়ঙ্কর অসহায়ইবুক ডাউনলোড,গোপন ফর্মূলাইবুক ডাউনলোড,তি.গো.ভলি :৩১ ইবুক ডাউনলোড,মারাত্বক ভুলইবুক ডাউনলোড,খেলার নেশাইবুক ডাউনলোড,মাকড়সা মানবইবুক ডাউনলোড,তি.গো.ভলি :৩২ ইবুক ডাউনলোড,প্রেতের ছায়াইবুক ডাউনলোড,রাত্রি ভয়ঙ্করইবুক ডাউনলোড,খেপা কিশোরইবুক ডাউনলোড,Tin Goyenda Vol-33ইবুক ডাউনলোড,তি.গো.ভলি :৩৪ ইবুক ডাউনলোড,যুদ্ধ ঘোষনাইবুক ডাউনলোড,দ্বীপের মালিকইবুক ডাউনলোড,কিশোর জাদুকরইবুক ডাউনলোড,তি.গো.ভলি :৩৫ ইবুক ডাউনলোড,নকশাইবুক ডাউনলোড,মৃত্যুঘড়িইবুক ডাউনলোড,তিন বিঘাইবুক ডাউনলোড,তি.গো.ভলি :৩৬ ইবুক ডাউনলোড,ঢক্করইবুক ডাউনলোড,দক্ষিণ যাত্রাইবুক ডাউনলোড,গ্রেট রবিনিয়োসোইবুক ডাউনলোড,তি.গো.ভলি :৩৭ ইবুক ডাউনলোড,ভোরের পিশাচইবুক ডাউনলোড,গ্রেট কিশোরিয়াসোইবুক ডাউনলোড,নিখোঁজ সংবাদইবুক ডাউনলোড,তি.গো.ভলি :৩৮ ইবুক ডাউনলোড,উচ্ছেদইবুক ডাউনলোড,ঠকবাজীইবুক ডাউনলোড,দীঘির দানোইবুক ডাউনলোড,Tin Goyenad Vol-39ইবুক ডাউনলোড,তি.গো.ভলি :৪০ ইবুক ডাউনলোড,গ্রেট মুসাইয়োসোইবুক ডাউনলোড, ২ইবুক ডাউনলোড,তি.গো.ভলি :৪১ ইবুক ডাউনলোড,পিশাচকন্যাইবুক ডাউনলোড, ইবুক ডাউনলোড,তি.গো.ভলি :৪৩ ইবুক ডাউনলোড,সময় সুড়ঙ্গইবুক ডাউনলোড, ২ইবুক ডাউনলোড,তি.গো.ভলি :৪৪ ইবুক ডাউনলোড,প্রত্নসন্ধানইবুক ডাউনলোড,জবরদখলইবুক ডাউনলোড,তি.গো.ভলি :৪৪ ইবুক ডাউনলোড,নিষিদ্ধ এলাকাইবুক ডাউনলোড, ২ইবুক ডাউনলোড,তি.গো.ভলি :৪৫ ইবুক ডাউনলোড,বড়দিনের ছুটিইবুক ডাউনলোড, ১ইবুক ডাউনলোড,Tin Goyenda vol-46ইবুক ডাউনলোড,তি.গো.ভলি :৪৭ ইবুক ডাউনলোড,নেতা নির্বাচনইবুক ডাউনলোড,সি সি সিইবুক ডাউনলোড,যুদ্ধযাত্রাইবুক ডাউনলোড,তি.গো.ভলি :৪৮ ইবুক ডাউনলোড,হারানো জাহাজইবুক ডাউনলোড,শ্বাপদের চোখইবুক ডাউনলোড,পোষা ডাইনোসরইবুক ডাউনলোড,https://www.facebook.com/download/679950985466631/tg-v49.pdfইবুক ডাউনলোড,তি.গো.ভলি :৫১ ইবুক ডাউনলোড,পেঁচার ডাকইবুক ডাউনলোড,প্রেতের অভিশাপইবুক ডাউনলোড,রক্তমাখা ছোরাইবুক ডাউনলোড,তি.গো.ভলি :৫২ ইবুক ডাউনলোড,উড়ো চিঠি + স্পাইডারম্যান + মানুষখেকোর দেশেইবুক ডাউনলোড,Tin Goyenda vol-53ইবুক ডাউনলোড,তি.গো.ভলি :৫৪ ইবুক ডাউনলোড,গরমের ছুটিইবুক ডাউনলোড, স্বর্গদ্বীপইবুক ডাউনলোড, চাদের পাহাড়ইবুক ডাউনলোড,Tin Goyenda vol-55ইবুক ডাউনলোড,তি.গো.ভলি :৫৬ ইবুক ডাউনলোড,হারজিতইবুক ডাউনলোড,জয়দেবপুরে তিন গোয়েন্দাইবুক ডাউনলোড,ইলেট্রনিক আতঙ্কইবুক ডাউনলোড,তি.গো.ভলি :৫৭ ইবুক ডাউনলোড,ভয়াল দানবইবুক ডাউনলোড,বাশিঁ রহস্যইবুক ডাউনলোড,ভূতের খেলাইবুক ডাউনলোড,তি.গো.ভলি :৫৮ ইবুক ডাউনলোড,মোমের পুতুলইবুক ডাউনলোড,ছবি রহস্যইবুক ডাউনলোড,সুরের মায়াইবুক ডাউনলোড,তি.গো.ভলি :৫৯ ইবুক ডাউনলোড,চোরের আস্তানাইবুক ডাউনলোড, ১ইবুক ডাউনলোড,তি.গো.ভলি :৬০ ইবুক ডাউনলোড,শুটকি বাহিনিইবুক ডাউনলোড,টাইম ট্রাভেলইবুক ডাউনলোড,শুঁটকি শত্রুইবুক ডাউনলোড,তি.গো.ভলি :৬১ ইবুক ডাউনলোড,চাঁদের অসুখইবুক ডাউনলোড, [তিন বন্ধু]ইবুক ডাউনলোড,তি.গো.ভলি :৬১ ইবুক ডাউনলোড,ইউএফও রহস্যইবুক ডাউনলোড,তি.গো.ভলি :৬১ ইবুক ডাউনলোড,মুকুটের খুঁজে তিন গোয়েন্দাইবুক ডাউনলোড,তি.গো.ভলি :৬২ ইবুক ডাউনলোড,যমজ ভূতইবুক ডাউনলোড, [১ইবুক ডাউনলোড,তিন বন্ধু]ইবুক ডাউনলোড,তি.গো.ভলি :৬৬ ইবুক ডাউনলোড,পাথরে বন্দিইবুক ডাউনলোড, গোয়েন্দা রোবটইবুক ডাউনলোড, কালো পিশাচইবুক ডাউনলোড,তি.গো.ভলি :৬৭ ইবুক ডাউনলোড,ভুতের গাড়িইবুক ডাউনলোড, [১ইবুক ডাউনলোড,তিন বন্ধু]ইবুক ডাউনলোড,তি.গো.ভলি :৬৮ ইবুক ডাউনলোড,টেরির দানোইবুক ডাউনলোড, [১ইবুক ডাউনলোড,তিন বব্ধু]ইবুক ডাউনলোড,তি.গো.ভলি :৬৯ ইবুক ডাউনলোড,পাগলের গুপ্তধনইবুক ডাউনলোড, [১ইবুক ডাউনলোড,তিন বন্ধু]ইবুক ডাউনলোড,তি.গো.ভলি :৭০ ইবুক ডাউনলোড,পার্কে বিপদইবুক ডাউনলোড, [১ইবুক ডাউনলোড,তিন বন্ধু]ইবুক ডাউনলোড,তি.গো.ভলি :৭২ ইবুক ডাউনলোড,ভিনদেশি রাজকুমারইবুক ডাউনলোড,সাপের বাসাইবুক ডাউনলোড,রবিনের ডায়েরিইবুক ডাউনলোড,তি.গো.ভলি :৭৩ ইবুক ডাউনলোড,পৃথিবীর বাইরেইবুক ডাউনলোড, [১ইবুক ডাউনলোড,তিন বন্ধু]ইবুক ডাউনলোড,তি.গো.ভলি :৮৫ ইবুক ডাউনলোড,গুপ্তধনের সন্ধানেইবুক ডাউনলোড,শয়তানের জলাভূমিইবুক ডাউনলোড,সেরা গোয়েন্দাইবুক ডাউনলোড,তি.গো.ভলি :৯০ ইবুক ডাউনলোড,হিমগিরিতে সাবধানইবুক ডাউনলোড, ১ইবুক ডাউনলোড,তি.গো.ভলি :৯০ ইবুক ডাউনলোড,খেপা জাদুকরইবুক ডাউনলোড, 3ইবুক ডাউনলোড,তি.গো.ভলি :৯৩ ইবুক ডাউনলোড,পিশাচের আস্তানাইবুক ডাউনলোড,উরন্ত রবিনইবুক ডাউনলোড,অন্য ভুবনের কিশোরইবুক ডাউনলোড,তি.গো.ভলি :৯৬ ইবুক ডাউনলোড,দ্বীপ রহস্যইবুক ডাউনলোড, ২ইবুক ডাউনলোড,তি.গো.ভলি :৯৯ ইবুক ডাউনলোড,রুদ্র সাগরইবুক ডাউনলোড, [১ইবুক ডাউনলোড,তিন বন্ধু]ইবুক ডাউনলোড,তি.গো.ভলি :১০৯ ইবুক ডাউনলোড,ওয়ান্ডারল্যান্ডইবুক ডাউনলোড, খুনে রোবটইবুক ডাউনলোড, নেকড়ের গর্জনইবুক ডাউনলোড,তি.গো.ভলি :১১৪ ইবুক ডাউনলোড,বুদ্ধির খেলা + অরণ্যের প্রতিশোধ + ভুতুড়ে বিমানইবুক ডাউনলোড,তি.গো.ভলি :১২৬ ইবুক ডাউনলোড,ড্রাগনের গুহাইবুক ডাউনলোড, ১ইবুক ডাউনলোড,তি.গো.ভলি :১২৭ ইবুক ডাউনলোড,অমঙ্গলের ছায়াইবুক ডাউনলোড, খুনি লাশইবুক ডাউনলোড, ড্রাগনরাজার দেশেইবুক ডাউনলোড,
    Share:
    Copyright © Fibd - Tips & Trick Sharing BD | Powered by Blogger