Free Tips and Trick

July 21, 2017

দ্রুত মোটা হওয়ার ১০টি উপায়। দেখে নিন কিভাবে মোটা হবেন?

পৃথিবী জুড়ে যেখানে রোগা হওয়ার ধুম, সেখানে মোটা হওয়ার টিপস? খুব অবাক হচ্ছেন নিশ্চয়ই? আপনি অবাক হলেও, অনেকেই কিন্তু হবেন না। বরং এই ওজন বাড়াবার টিপস গুলো তাঁর জন্য এক রকম স্বস্তির নিঃশ্বাস বয়ে আনবে৷
শারীরিকভাবে ক্ষীণকায় ব্যক্তিদের কাছ থেকে প্রায়ই শোনা যায় কীভাবে যে মোটা হওয়া যায়, এত খাই কিন্তু মোটা হতে পারি না।
আপনাদের জন্য রইল ওজন বাড়ানোর ১০টি উপায়

১. সকালে উঠে বাদাম ও কিসমিস
ওজন বাড়ানোর জন্য বাদাম আর কিসমিসের বিকল্প নেই। রাতে ঘুমাবার সময় অল্প জলে আধ কাপ কাঠ বাদাম ও কিসমিস ভিজিয়ে রাখুন ৷সকালে সেগুলো ফুলে উঠলে খেয়ে নিন।

২. খান প্রচুর শাক সবজি ও ফল
ভাবছেন এগুলো তো ওজন কমাবার জন্য খাওয়া হয়, তাই না? ওজন বাড়াতেও কিন্তু আপনাকে সাহায্য করবে এই ফল আর সবজি। এমন অনেক ফল আর সবজি আছে যারা কিনা উচ্চ ক্যালোরি যুক্ত। আম, কাঁঠাল, লিচু, কলা, পাকা পেঁপে, মিষ্টি কুমড়া, মিষ্টি আলু, কাঁচা কলা ইত্যাদি ফল ও সবজি খেলে ওজন বাড়বে।
যদি এইসব না করেও আপনার ওজন না বৃদ্ধি পায়, তাহলে অবশ্যই একজন ভালো ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করুন। কেননা কোনও সুপ্ত অসুখ থাকলেও তার ফলে রুগ্ন ও ভগ্ন স্বাস্থ্যের অধিকারী হতে পারেন।

৩. খাবারের পরিমাণ বাড়ান
খাবারের পরিমাণ বাড়ানো মানেই একগাদা খেয়ে ফেলা নয়। আপনি যদি কম খাওয়ার কারণে রোগা হয়ে থাকেন, তাহলে খাবারের পরিমাণ আপনাকে বাড়াতেই হবে। স্বাভাবিকভাবে যা খেয়ে থাকেন, তার ৪ ভাগের ১ভাগ পরিমাণ খাবার বাড়িয়ে খান প্রতিদিন।

৪. বারবার খাওয়ার অভ্যাস ত্যাগ করুন
অনেকেই ভাবেন যে বারবার খেলে বুঝি ওজন বাড়বে। এটা মোটেও সঠিক না। বরং নিয়ম মেনে পেট পুরে খান। পেট পুরে খাওয়া হলে মেটাবলিজম হার কমে যায়, ফলে খাবারের ক্যালোরির অনেকটাই বাড়তি ওজন হয়ে শরীরে জমবে। অল্প অল্প করে বারবার খাওয়াটা মেটাবলিজম বাড়িয়ে দেয়, ফলে ওজন কমে।

৫. খাদ্য তালিকায় রাখুন ডুবো তেলে ভাজা খাবার
ডুবো তেলে ভাজা খাবারে প্রচুর পরিমাণে ফ্যাট থাকে। ফলে সেটা ওজন বাড়াতে সহায়ক। তবে সাথে রাখুন প্রচুর তাজা শাক সবজির স্যালাড।

৬. জিমে যাওয়া অভ্যাস করুন
ভাবছেন জিমে মানুষ যায় ওজন কমাতে, বাড়ানোর জন্য কেন যাবেন? কিন্তু আসল কথাটা হলো, কেবল মোটা হলেই হবে না। সাথে তৈরি করতে হবে সুগঠিত শরীর। আপনি জিমে যাবেন পেশী তৈরি করতে, এবং পুরুষেরা ওজন বাড়াতে চাইলে এই জিমে যাওয়া আসলে খুবই ফলদায়ক। পেশীর ওজন চর্বির চাইতে অনেক বেশী তো বটেই, তাছাড়া ব্যায়ামের ফলে খিদেও পাবে আর মন ভরে খেতে পারবেন। তবে অবশ্যই একজন অভিজ্ঞ ট্রেনারের নির্দেশে ব্যায়াম করতে হবে। নাহলে হিতে বিপরীত হবার আশঙ্কা।

৭. খান “ফ্যান” ভাত-
অধিকাংশ মানুষই ভাতের ফ্যান ফেলে দেয়৷ ফ্যান ফেলে দিয়ে ভাতের স্টার্চের অনেকটাই চলে যায় ফ্যানের সঙ্গে। ওজন বাড়াতে চাইলে ভাতের ফ্যান না ফেলাই ভালো। এর ফলে ভীষণ উপকার হবে ওজন বাড়াতে। আতপ চালের ফ্যান ভাত মজাও লাগবে খেতে।

৮. ঘুমাবার ঠিক আগেই দুধ ও মধু
ওজন বাড়াবার জন্য একটা একটা অব্যর্থ কৌশল। রাতের বেলা ঘুমাবার আগে অবশ্যই পুষ্টিকর কিছু খাবেন। ঘুমাবার আগে প্রতিদিন এক গ্লাস ঘন দুধের মাঝে বেশ অনেকটা মধু মিশিয়ে খেয়ে নেবেন।


৯. কমান মেটাবলিজম হার
মোটা হবার পেছনে যেমন ধীর গতির মেটাবলিজম দায়ী, তেমনি রুগ্ন স্বাস্থ্যের পেছনে দায়ী উচ্চ মেটাবলিজম হার। সুতরাং মোটা হতে গেলে প্রথমেই এই মেটাবলিজম হার কমাতে হবে। তাতে আপনি যে খাবারটা খাবেন, সেটা বাড়তি ওজন রূপে আপনার শরীরে জমার সুযোগ পাবে। মেটাবলিজম হার কম রাখার জন্য প্রতিবেলা খাবারের পর লম্বা সময় বিশ্রাম করুন। খাবার পর কমপক্ষে ১ ঘণ্টা কোনও কাজ করবেন না।

১০. খাদ্য তালিকায় যোগ করুন কিছু বিশেষ খাবার
আপনার নিয়মিত খাবারের পাশাপাশি অবশ্যই কিছু উচ্চ ক্যালোরি সম্পন্ন খাবার যোগ করতে হবে খাদ্য তালিকায়, নাহলে ওজন বাড়বে কেন? উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা না থাকলে এই খাবার গুলো খেতে পারেন অনায়াসে। যেমন- ঘি/ মাখন, ডিম, চিজ/ পনির, কোমল পানীয়, গরু-খাসির মাংস, আলু ভাজা, মিষ্টি জাতীয় খাবার, চকলেট, মেয়নিজ ইত্যাদি।
এরপরেও যদি ওজন না বাড়ে তাহলে চিকিৎকের সাহায্যে শরীর পরীক্ষা করে যদি কোনো রোগ পাওয়া যায়, তার চিকিত্সা করাতে হবে। পেটের অসুখ, কৃমি, আমাশয় অথবা কোনো সংক্রামক রোগ থাকলে পর্যাপ্ত খাদ্য গ্রহণ করলেও ওজন কমে যেতে থাকে। অতিরিক্ত ক্লান্ত থাকলেও ক্রমাগত ওজন কমে যেতে থাকে। এমন হলে বিশ্রাম, নিদ্রা ইত্যাদি বাড়িয়ে রোগীকে স্বাভাবিক অবস্থায় নিয়ে আসতে হবে।
Share:

স্মার্টফোনে আসক্ত হলে যেসব সমস্যা হতে পারে।

মাত্রাতিরিক্ত স্মার্টফোন বা ট্যাব ব্যবহার করছেন? চাপ পড়ছে বুড়ো আঙুলে? সেদিকে নজর নেই আপনার! এবার কিন্তু নজর ফেরাতেই হবে, নয়তো অকেজো হয়ে যেতে পারে আপনার বুড়ো আঙুল; এমনকি হাতও।

অনেকেই কব্জিতে ব্যথা অনুভব করেন। আবার মাঝে মাঝেই তা হয়ে যায় অসহ্য যন্ত্রণার। টাচ স্ক্রিনে আপনার হাতের অতি ব্যবহার, সাথে অত্যধিক মেসেজিং থেকে এই রোগের উৎপত্তি।

স্পেনের একটি সাম্প্রতিক গবেষণা বলছে, যারা ১৩০ গ্রামের মোবাইল ফোনে দিনে প্রায় ৬ ঘণ্টা মেসেজিং, হোয়াটসঅ্যাপ বা মেসেঞ্জার ব্যবহার করেন, তাদের কব্জিতে অনবরত ব্যথা হতে পারে। এটাকেই বলে ‘হোয়াটসঅ্যাপাইটিস’ যা ধীরে ধীরে ‘কারপাল টানেল সিনড্রোমে’ পরিণত হয়।
এর ফলে সাধারণত কব্জি-সন্ধিতে ব্যথা বা অস্বস্তি বোধ হয়। এছাড়া বেশি সময় কাজ করতে না পারা, হাতের পেশিতে ব্যথা ছড়িয়ে যাওয়া, হাত অসাড় মনে হওয়া ইত্যাদি উপসর্গ দেখা দেয়। পাশাপাশি রাতে ব্যথা বাড়া, হাত শক্ত হয়ে যাওয়া, হাতে শক্তি না পাওয়া- এসবও দেখা যায়।
নার্ভ আক্রান্ত হওয়ার ফলে হাতের আঙুল, কব্জিতে মারাত্মক প্রভাব পড়ে। হোয়াটসঅ্যাপ বা মেসেঞ্জার ব্যবহার করার জন্য ক্রমাগত আঙুল নাড়ানো বন্ধ না করলে অকেজো হয়ে যেতে পারে হাতের বুড়ো আঙুল।
আবার, যার যে হাতটি বেশি চলে, সেই হাতের আঙুলের রং গোলাপি হয়ে যেতে পারে। অস্ট্রেলিয়ার সাম্প্রতিক একটি গবেষণা বলছে, স্মার্টফোনের ওজনের ওপর নির্ভর করে হাতের আঙুলের অবস্থা।
তারা বলছেন, দিন দিন স্মার্টফোনের আকার বাড়ছে। ফলে বুড়ো আঙুলকে অনেক বেশি দূরত্ব অতিক্রম করতে হচ্ছে মেসেজ করার সময়। এতে বুড়ো আঙুল ও তর্জনীর ওপর বেশি চাপ পড়ছে।
আর এভাবে ব্যথা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ধীরে ধীরে অকেজো হয়ে যেতে পারে হাত।
Share:

July 20, 2017

ইংরেজিতে কথা বলার কয়েকটি উপায়।

ব্যস্ততার কারণে অনেক সময়েই আমরা সামনের মানুষটিকে অপেক্ষা করতে বলে থাকি। ইংরেজিতে সচরাচর ‘Wait for me.’ (ওয়েট ফর মি/আমার জন্যে অপেক্ষা করুন)-এর মতো সাধারণ বাক্য দিয়ে কাউকে অপেক্ষা করতে বলা হয়ে থাকে। আমাদের আজকের আয়োজনে আমরা জেনে নেব একটু ভিন্নভাবে কাউকে অপেক্ষা করতে বলার পাঁচটি উপায়।

১) Hang on a moment. (হ্যাং অন আ মোমেন্ট/একটু অপেক্ষা করুন)
Advertisement
অল্প সময়ের জন্য কাউকে অপেক্ষা করতে হলে তাকে নম্র স্বরে বলুন, ‘Hang on a moment.’ অথবা ‘Hold on!’ (হোল্ড অন)
২) I will be right with you. (আই উইল বি রাইট উইথ ইউ/আমি কিছুক্ষণের মাঝেই আপনার কাছে ফিরে আসছি)
সাধারণত কলসেন্টারগুলোয় গ্রাহকদের অপেক্ষা করতে বলার জন্যে অনুরোধ করতে বলা হয়, ‘I will be right with you, sir/madam.’
৩) Bare with me. (বেয়ার উইথ মি/আমার সঙ্গেই থাকুন বা অপেক্ষা করুন)
বেশি সময় ধরে অপেক্ষা করার প্রয়োজন হলে এটি ব্যবহার করা হয়। ধরুন, আপনি টাইপিং-এর কাজ করছেন এবং কাজটি শেষ করতে আপনার আরো সময় প্রয়োজন। এই সময়ে টাইপিং-এর জন্য কেউ তাগাদা দিলে তাকে বলুন, ‘This will take some time. Bare with me. (দিস উইল টেক সাম টাইম। বেয়ার উইথ মি)’ অর্থাৎ, কাজটি শেষ হতে আরো সময় লাগবে। অপেক্ষা করুন।
৪) Let me see. (লেট মি সি/আমাকে একটু সময় দিন)
হুট করে কারো প্রশ্নের জবাব মাথায় না এলে বা কাউকে কোনো তথ্য দেওয়ার জন্য একটু চিন্তা করার সময়ের প্রয়োজন হলে তাকে কায়দা করে বলুন, ‘Let me see.’ এবং তারপরে প্রয়োজনীয় সময় নিয়ে চিন্তা করে, গুছিয়ে সামনের ব্যক্তিকে আপনার উত্তরটি দিন।
৫) All in good time. (অল ইন গুড টাইম/আরো কিছু সময়ের প্রয়োজন)
ধরুন আপনি রাতের খাবার রান্না করছেন এবং আপনার রান্না শেষ করতে আরো সময়ের প্রয়োজন। এই ক্ষেত্রে কেউ যদি জানতে চায় রাতের খাবার কখন পরিবেশন করা হবে তখন গুছিয়ে বলুন, ‘The dinner will be served all in good time. (দ্য ডিনার উইল বি সারভড অল ইন গুড টাইম)’ অর্থাৎ, রাতের খাবার পরিবেশনে আরো কিছু সময়ের প্রয়োজন।
এবার আসা যাক আপনার জন্য অপেক্ষা করে থাকা ব্যক্তিকে অপেক্ষার মতো ধৈর্যশীল কাজটি করার জন্য ইংরেজিতে কীভাবে তাকে ধন্যবাদ জানাবেন সেই প্রসঙ্গে। আপনি তিনটি ভিন্ন উপায়ে ধন্যবাদ দিতে পারেন।

১) I apologize for the delay. (আই এপোলোজাইজ ফর দ্য ডিলে/আমি দেরি করার জন্য ক্ষমাপ্রার্থী)
কোনো সাক্ষাতে নির্দিষ্ট সময়ের থেকে দেরিতে পৌঁছালে তার জন্য ক্ষমা চেয়ে বলুন, ‘I apologize for the delay’ এবং একই সঙ্গে অপেক্ষা করে থাকার জন্যে তাকে ধন্যবাদ জানাতে আগের বাক্যটির সঙ্গে জুড়ে দিন ‘Thank you for waiting. (থ্যাংক ইউ ফর ওয়েটিং)’ অর্থাৎ, অপেক্ষা করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
২) Thank you so much for waiting. (থ্যাংক ইউ সো মাচ ফর ওয়েটিং/অপেক্ষা করার জন্যে আপনাকে ধন্যবাদ)
অপেক্ষারত ব্যক্তিকে ধন্যবাদ জানাতে আপনি বলতে পারেন, ‘Thank you so much for waiting.’
৩) Sorry to keep you waiting. (স্যরি টু কিপ ইউ ওয়েটিং/আপনাকে অপেক্ষা করিয়ে রাখার জন্য দুঃখিত)
অনেকক্ষণ ধরে কাউকে অপেক্ষা করিয়ে রাখলে তাকে বলুন, ‘Sorry to keep you waiting for so long. Thank you for waiting.(স্যরি টু কিপ ইউ ওয়েটিং ফর সো লং।
থ্যাংক ইউ ফর ওয়েটিং/আপনাকে এতক্ষণ ধরে অপেক্ষা করিয়ে রাখার জন্য আমি দুঃখিত। আপনাকে অপেক্ষা করার জন্য ধন্যবাদ।)’
পরেরবার ইংরেজিতে কাউকে অপেক্ষা করতে অনুরোধ করার জন্য ইংরেজিতে এই উপায়গুলোর সাহায্য নিন এবং বিষয়গুলো আরো চর্চা করুন।
Share:

July 8, 2017

কমেন্টে লিংক দিয়ে বেবি চেক, প্রেমিকার ধরন চেক, ভবিষ্যৎ চেক এগুলো করলে কি আপনার ফেসবুক একাউন্টের কোন ক্ষতি হয়?

হুম! অবশ্যই হয়। মূলত এইরকম আরো কয়েকটা বোকামির কারনে লক্ষ লক্ষ ফেসবুক ইউজার নিজের একাউন্ট/আইডি হারায়।

আপনি লক্ষ করলেই দেখতে পাবেন আপনি যখন এসব লিংক দিয়ে কমেন্ট করছেন তখন মাঝে মধ্যেই ফেসবুকে আপনাকে যাচাই করার জন্য Captcha পূরন করতে দেয়। অথ্যাৎ তারা আপনাকে স্পামার মনে করতেছে।

এইরকম দু-একবার যাচাই করে পরবর্তীতে আপনার একাউন্ট ভেরিফিকেশন (Photo Verification, Number Verification, ID Card Verification) এ ফেলবে। তাহলে আপনাকে অনেক দুর্ভোগে পরতে হবে।

এছাড়া এসব লিংকগুলোর মাধ্যমে হ্যাকাররা ফিশিং সাইট বানিয়ে আপনার অজান্তেই আপনার আইডি হ্যাক করে পেলতে পারে।
তাই একটু মজা করার জন্য এইগুলো করা ঠিক হচ্ছে কিনা একবার ভেবে দেখবেন........#Fi
Share:
Copyright © Fibd - Tips & Trick Sharing BD | Powered by Blogger