Free Tips and Trick

February 23, 2017

GTA Vicy Game হ্যাক করে নিয়ে নিন আনলিমিটেড ডলার, লাইফ ইত্যাদি।

আমার জানা মতে এমন কোন মানুষ নেই যে, যার PC
আছে কিন্তু GTA Vice City খেলে নি। সবাই প্রায় জিটিএ
ভাইস সিটি খেলেছেন। আজ যে বিষয় টি নিয়ে লিখছি,
তা হল কিভাবে এই গেম টির টাকা হ্যাক করবেন। Trick
টি যারা জানেন না তাদের জন্য। আমি এই ট্রিক টি
নিয়ে গতকাল গুগলে সার্চ করলাম, এবং পেয়ে গেলাম।
তারপর ভাবলাম আপনাদের সাথে শেয়ার করি।
কাজে কথায় আসি। এটা দিয়ে আপনি ভাইস সিটি গেম এ ১০০
থেকে শুরু করে ১০০০০০০ টাকা (Dollar) পর্যন্ত হ্যাক করতে
পারবেন।
এর জন্য ১ম এ আপনি নিচের থেকে GIP file টা Dawnload করে নেন….!!
↓↓↓↓↓↓↓↓↓↓↓↓↓↓↓↓↓↓

Dawnload GIP


↑↑↑↑↑↑↑↑↑↑↑↑↑↑↑↑↑↑
ডাউনলোড করার পর এক্সট্রাক্ট
করুন। Money Hack by T4L Mods.exe নামে একটি ফাইল
পাবেন।
ওপেন করুন। তারপর নিচের মতো দেখতে পারবেন।Launch
এ ক্লিক করুন।

Launch এ ক্লিক করার পরএরকম Window আসবে।

তারপর আপনার গেম যে ফোল্ডার এ আছে, সেখানে যান।
তারপর gta-vc.exe ফাইল টি সিলেক্ট করে ওপেন করুন।
গেম চালু হবে। তারপর গেম যখন খেলতে শুরু করবেন, তখন
আপনার Keyboard এর ১-৭ এর মদ্ধে যেকোনো একটি
Number Key চাপুন। ম্যাজিক দেখুন। আপনার টাকা (Dollar)
দেখবেন বেড়ে গেছে। এই লিস্ট থেকে দেখুন, কোন Key
চাপলে কতো টাকা (Dollar) পাবেন…..

এবার Game এর সব কিসু কিনে তার মজা নেন…😜😜


Share:

February 20, 2017

কালো বউয়ের ভালবাসা। ভালবাসা গায়ের রঙ্গে হয় না হয় মনের রঙে।


বাসর রাতে বউকে তুই বলে ডেকেছিলাম।বলেছিলাম তুই আমাকে আপনি করে ডাকবি।কাছে ঘেষার চেষ্টা করবিনা কখনো।
কারণ বউ ছিলো পুরাই কয়লার ড্রাম।কুচকুচে কালো তার গায়ের রং।
বাসর ঘরে ঢুকে বিছানায় তাকিয়ে দেখি যেন ঠিক একটা কালো কুকুর বসে আছে লাল ঘোমটা দিয়ে।ঠোঁটে লাল লিপস্টিক,কপালে ঢ্যামা একটা টিপ। ওয়াক থু, কি বিচ্ছিরি সাজ।লাল কালোয় কি এক অগোছালো সাজ।বাতি বন্ধ করতেই বুঝলাম যেন একটা আধার নিয়ে শুয়ে আছি।
নেহাৎ যৌনতার দায় সারা হয়েছিল সে রাতে। তারপর বিছানা থেকে তুলে দিয়েছিলাম তাকে।
যৌতুক বিরোধী ছিলাম আমরা।তাই বাবার বক্তব্য ছিলো বিনা যৌতুকে
নিজের আত্মীয়ের কারো মেয়েকে পুত্রবধু করে আনবেন।তাই হলো ।
হাজারো অনিচ্ছা স্বত্তেও বাবার গরিব বন্ধুর কালো মেয়েকে বিয়ে করতে হল আমায়। কলেজের সেলফি বয়ের এমন একট বউ জুটলো, যে জীবনে বউকে নিয়ে আর সেলফি তোলা যাবেনা।
বন্ধুরা অনুরোধ করত বউ নিয়ে বেড়াতে আসতে।কিন্তু আমি তাকে নিয়ে যেতাম না।লজ্জা আছে তো নাকি।
রাতে বাড়ি ফিরতাম দেরি করে।তখনো সে জেগে থাকত।খাবার বেড়ে দিত।
কথা বলতামনা আমি।কিভাবে বলি,বারে, ডিস্কোতে সুন্দরী মেয়ে দেখে বাড়িতে কি অমন আল কাতরা ভালো লাগে ?
ওর কি প্রয়োজন সেটা কোনদিন জিজ্ঞেস করিনি। বাড়িতে সবার কাপড় কেনা হতো খাবার তো আছেই।
আর কি চাই? এভাবেই কেটে গেল কয়েক মাস।
সেদিন একবন্ধু তার গার্লফ্রেন্ডকে গিফট দেয়ার জন্য কিছু কিনেছিল। সেটা আমাকেই পৌছে দিতে হবে। অনেক রাত গিফট বক্স নিয়ে বাড়ি ফিরলাম আমি।
দেখলাম সে সোফায় ঘুমিয়ে গেছে।
ভাবলাম খেয়েছে তো? আমি না আসা পর্যন্ত আবার ওকে খেতে দেখিনি
কোনদিন।
শুয়ে পরলাম।কিন্তু মনটা বড় খচখচ করছে। ডেকে তুলে বললাম,খেয়ে তারপর শুবি।
পরদিন সকালে গিফট বক্স খুজে দেখি ওটা আর আস্তনেই।ও ওটা খুলে ভিতরে যা
ছিল ব্যবহার করা শুরু করে দিয়েছে।ওর খুশি মুখ দেখে কিছু বললাম না। বেচারী।
কালো বলে কি সাজতে নেই? নিজেই হেসেছিলাম সেদিন।
তারপর নতুন করে গিফট সাজিয়ে পৌছে দিলাম আমি।
তারপর একদিন ও বমি করলে বুঝলাম ও মা হতে চলেছে।
এক শীতের বিকেলে বাবা মা বেড়াতে গেলেন গ্রামে। বাড়িতে রইলাম আমি আর
সে।
সে রাতে তাড়াতাড়ি বাড়ি ফিরলাম। কারণ বাড়ি পুরো একা।গ্রাম্য মেয়ে।
বলা যায়না ভুতের ভয়টয় পায়নাকি।বাড়িতে ফিরে শুনলাম রান্না হয়নি।
কারণ জানতে চাইলে ও বলল,ভেবেছিলাম আপনি বন্ধুদের সাথে খাবেন।দুপুরের কিছু ভাত ছিল।আমার হয়ে যাবে।তাই…
ফ্রিজ খুলে দেখলাম।সামান্যই ভাত। বললাম চল্, কাপড় পরে নে। হোটেলে খাবি। ও যেতে চাইলনা। আমিও রেখে যেতে পারছিনা একা বাড়ি বলে।
অবশেষে দুজনে বাহির হলাম।রাতের শহর ও যেন হা হয়ে দেখছিল।
বললাম হাত ধর,নাহলে ভীড়ে আবার হারিয়ে যাবি।
সেদিন প্রথম ও আমার সাথে বেড়িয়েছিলো, প্রথম আমার হাত ধরেছিল।
মন্দ না।আমিও ওর আঙুল ধরেছিলাম যাতে ও হারিয়ে না যায়!!
হোটেলে আমাকে আপনি করে বলবিনা,তুমি করে বলবি আচ্ছা?
মাথা নাড়ল ও। কিন্তু হোটেলে খাবার সময় ও একবারো আমায় ডাকেনি। উল্টো আমিই বলেছিলাম,তুমি আরো কিছু খাবে ?
সেদিন দেখি স্নোর টিউব কেটে স্নো বাহির করছে। রেগে বললাম,স্নো ফুরিয়ে
গেছে বলতে পারোনা?
সেদিনই সে প্রথম আমার কাছে শ্যাম্পু চেয়েছিল।
আমি সেদিন ওকে নিয়ে মার্কেটে গেলাম কসমেটিকস কিনতে।
বন্ধুরা অনেকেই দেখেছিল সেদিন কিন্তু সবাই বৌদি বলে যথেষ্ঠ রেসপেক্ট করেছিল।
সবাই তিনদিন পর আড্ডাতে আসার জন্য অনুরোধ করছিলো ওকে।
তিনদিন পর আমিই ওকে নিয়ে গিয়েছিলাম মোটর সাইকেলে। ওর জীবনের প্রথম লংড্রাইভ আর ড্রাইভার ছিলাম আমি। আর আমার বউকে নিয়ে প্রথম।
জীবনের প্রথম ওরজন্য আজ ভগবানের কাছে হাত তুলেছি আমি।ও যেন সুস্থ
থাকে।কারণ আজ ও মা হবে।আমি বাবা হবো।
জানিনা কোথা থেকে আজ এতো কান্না আসছিল আমার। হাসপাতালে ওর কাছে
বারবার ছুটে যাচ্ছিলাম।ও হাত ধরে যতবার বলেছিলো ওর খুব ভয় করছে,ততবারই বলেছি ভয় পেওনা আমি আছি।
সেদিন ও কাউকে খুজেনি শুধু আমায় খুজেছে।আমায় পাশে থাকতে বলেছে বারবার।
আর আমি,বারবার পর্দার ফাকে বারবার ওকে দেখলাম।
সিজারে নেওয়া হয়েছিলো ওকে। সন্তান পেলাম। কিন্তু ওকে পেলাম না।
ওর দেহটা ধরে সেদিন খুব কেঁদেছিলাম।মনে হচ্ছিলো খুব যেন নিজের হৃদয়টা ছিড়ে গেছে। আজও চিৎকার করেরে বলি,ফিরে এসো তুমি, একটা রাত তোমার সাথে গল্প করা বাকি ছিলো, একটা সেলফি তোমায় নিয়ে তোলার ছিল। জানি ওকে ভালবাসা দিতে পারিনি। কিন্তু আজ বুঝছি কেন এখনো বুকের বামপাশটা চিনচিন করে ব্যাথা করে।
Share:

February 18, 2017

এক ক্লিকে ফেসবুকে পাঠানো ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট Cancel করার নিয়ম - স্কিনশট সহ

আসসালামুআলাইকুম…..
আজকে আপনাদের জন্য নিয়ে এলাম সুন্দর একটা
ট্রিক যা দিয়ে মাত্র এক ক্লিকে আপনার ফেসবুকের
পাঠানো ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট Cancel করতে পারবেন।
এক ক্লিকে ফেসবুকে পাঠানো ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট Cancel করার নিয়ম - স্কিনশট সহ

যা যা লাগবে…

১।একটা Android ডিভাইস
২।Inspect and Edit HTML Live.Apk 
৩।Javascript Code

তো চলুন শুরু করা যাক..

#প্রথমে Inspect and Edit HTML Live
Browser টা ডাউনলোড করে ওপেন করুন,,,

#তারপর fb.com গিয়ে লগইন করুন,,,,

#তারপর FRIENDS বাটনে ক্লিক করেন নিচের মতো,,,

#তারপর See All এ যান নিচের মতো,,,

#তারপর Friend Requests এর Menu Bar এ ক্লিক করেন নিচের মতো,,,

#তারপর Veiw Sent Requests ক্লিক করেন নিচের মতো,,,,

#তারপর Browser_Menu_Bar এ ক্লিক করেন নিচের মতো,,,,,

#তারপর Javascript Conesole Phototype এ ক্লিক করেন নিচের মতো,,,,

#তারপর নিচ থেকে JavaScript Code
টি নিচ থেকে কপি করুন,,,,,,,,
javascript:var inputs=document.getElements­ByClassName(‘_54k8_56bs_56bt’);for(vari=0; i<inputs.length;i++){inputs[i].click();}
#তারপর চিহ্নিত বারে CLICK করে Javascript টি Past করুন নিচের মতো,,,,

#তারপর,,,

#তারপর ,,,Sorry,We can't process this request right now দেখাবে,এইবার OK তে ক্লিক করুন নিচের মতো,,,

ভাবছেন.. Sorry দেখালো তাহলে কাজ হলো,,,,কীভাবে?
এটি মুলত Browser এর সমস্যার কারনে হয় কিন্তু চিন্তার কোনো কারন নেই,, আপনার কাজ হয়েছে।।।
সম্পূর্ণ ক্রেডিটঃ Bob Dylan
Share:

February 17, 2017

এন্ড্রয়েড মোবাইলকে আইফোন ৭ বানিয়ে ফেলুন খুব সহজে।

হায় বন্ধুরা,
কেমন আছেন সবাই?
বরাবরের মতো আবারো হাজির হলাম আপনাদের সামনে নতুন কিছু নিয়ে, আশা করি আপনাদের ভাল লাগবে।।
আজ আপনাদের দেখাবো, কিভাবে অ্যান্ড্রোয়েড ফোনকে সম্পূর্ণ iPhone 7 এ কনভার্ট করবেন কোন প্রকার রুটের ঝামেলা ছাড়াই।

এর জন্য আমাদের চারটি সফটওয়্যারের সহযোগীতা নিতে হবে! আমি আপনাদের Apps গুলোর Playstore লিংক দিয়ে কাজ সহ বুঝিয়ে দিবে!!
প্রথেমে CleanUI নামের সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করে নিন!
CleanUL
Download Now
CleanUI Future:
1) FLAT-STYLE,
2) HOME SCREEN (LAUNCHER)
3) NOTIFICATION COMPONENT
4) LOCK SCREEN COMPONENT
6) CONTACTS & DIALER
Cleanui সফটওয়্যারটি ইন্সটল করার সাথে সাথে আপনার মোবাইলে নোটিফিকেশন, থিম, লকস্ক্রীন এবং ডায়েলার সম্পূর্ণ Iphone 7 এর রূপ ধারন করবে!
নিছের স্ক্রিনশটের মত..


২) Control Panel নামের সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করে নিন।
Control Panel:
Download Now
Major Feature
– Simple OS 9 flat design
– Support Toggle for Airplane Mode
– Support Toggle for Wi-FI
– Support Toggle for Silent mode
– Support Toggle for Data Connection
– Support Toggle for Portrait Orientation Lock
– Support Toggle for Screen Timeout
– Support Toggle for Vibration Mode
– Support Toggle for Bluetooth
– Support Toggle for GPS
– Support Toggle for Account and Sync
– Support Customize the Touchable Area
– Support Hide the Arrow Indicator
– Support Lock screen display
– Support Touch Vibration
– Support Different background color(grey and black)
– Support Customize the background transparency
– Support Rearrange the toggles
– Support Restore the default the toggles
– Support Customize the favorite app shortcuts
– Support Restore the default app shortcuts
– Support Music Control(Play/Pause/Next)
Control Panel সফটওয়্যারটি ওপেন করলে আপনার ফোনের কন্ট্রোলার iOS 7 এর রূপ ধারন করবে।

3) QuickTouch (ios iphone touch) সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করে নিন!
QuickTouch(ios iphone touch)
Download Now
Quick Touch সম্পর্কে আর কি বলবো!
নিছের স্ক্রিনশট থেকে বুঝে নিন।

পরিশেষে দেখুন আপনার মোবাইলেটি সম্পূর্ণ IPhone 7 iOS এর রূপ ধারন করছে!
Share:

GP Easynet কি? কিভাবে GP Easynet ব্যবহার করে?

GP Easynet কি? কিভাবে GP Easynet ব্যবহার করে?

Easynet – এর দুনিয়ায় স্বাগতমঃ

জিপি Easynet বিনামূল্যে ইন্টারনেট ব্যাবহারের
একটি নতুন পথ। আসুন এবং বিনামূল্যে উপভোগ
করুন ফেসবুক, উইকিপেডিয়া র মত সাইট থেকে
শুরু করে ফ্রী গেমস এবং আরো অনেক
সুবিধা। সুতরাং, ভোগ করুন, উপভোগ করুন এবং ছড়িয়ে দিন ইন্টারনেট এর আশীর্বাদ।

Easynet কি ?

Easynet একটি সহজ ওয়েব প্ল্যাটফর্ম যেটি
সাধারণ ইন্টারনেট সক্রিয় মোবাইল ব্যাবহারকারি
থেকে শুরু করে স্মার্টফোন ব্যাবহারকারি সবার
জন্য উন্মুক্ত। Easynet প্ল্যাটফর্ম এর মাধ্যমে
ব্যাবহারকারি বিনামূল্যে ওয়েব ব্রাউজিং, আকর্ষণীয়
ইন্টারনেট প্যাক, ফ্রী গেমস এর মত নানা সুবিধা
পেয়ে থাকবেন।

কীভাবে এটা পেতে পারেন ?

আপনার ব্রাউজার থেকে www.gpeasynet.com
জান অথবা ডায়াল করুন *৫০০০*৫৫# এবং ফিরতি
এসএমএস এ পান GP Easynet এর লিঙ্ক।
আপনি যদি জিপি ইন্টারনেট প্যাক ব্যাবহার করে
থাকেন তাহলে বিনামূল্যে আপনার ফোন/ল্যাপটপ
এর ব্রাউজার থেকে এই সাইট এ প্রবেশ করতে
পারবেন।

এটার খরচ কত ?


Easynet সাইটটি আপনার জন্য সম্পূর্ণ বিনামূল্যে। শুধু
মাত্র ইন্টারনেট প্যাক কিংবা অন্য সুবিধা ক্রয় করলে
আপনাকে চার্জ করা হবে।

আর কি কি করা যায় এখানে ?


  • রিচার্জঃ মোবাইল ওয়ালেট ( bKash, MCash,
    MyCash ইত্তাদি) বা ডেবিট/ক্রেডিট কার্ড ব্যাবহার
    করে আপনার ফোন নাম্বার রিচার্জ।
    অনুসন্ধানঃ সার্চ বাক্সে আপনার কাঙ্ক্ষিত ওয়ার্ড/
    বাক্য টাইপ করুন এবং Google থেকে ফলাফল
    পান।
    প্যাক কিনুনঃ আপনার চাহিদা অনুযায়ী আকর্ষণীয়
    ইন্টারনেট প্যাক কিনুন।
    লেটস ভিসিটঃ বিনামূল্যে ফ্রি সাইট ভিসিট করুন
    (এসব সাইট এর জন্য কোনো ডাটা কাটা হবে
    না।)
    ফি ইন্টারনেট জিতুনঃ ফ্রি অ্যাপ ডাউনলোড
    করুন এবং লুফে নিন পূর্বনির্ধারণ কৃত ফ্রী ডাটা।
    একটি অ্যাপ এর জন্য শুধুমাত্র একবার এই অফার
    পাওয়া যাবে।
    জিপি অ্যাপ স্টোরঃ এখান থেকে আপনি
    বিনামূল্যে নামাতে পারবেন ফ্রি অ্যাপ এবং
    গেমস। শুধুমাত্র পূর্ণ ভার্সন পেতে গেলেই
    আপনাকে চার্জ করা হবে।
Share:

February 11, 2017

কিভাবে Mx Player AC3 অডিও সাপোর্ট করাবেন এবং কোন সমস্যা ছাড়াই HD ভিডিও দেখবেন।

আসা করি ভালো আছেন।আজকে আমি আপনাদের দেখাবো কি করে mx player এ ac3 audio সাপোর্ট করবেন,mx player এ এই সমস্যার মুখোমুখী হয় নাই এরকম লোক খুব কমই আছে। হয়তো অনেকেই এটা জানে সো যারা জানে না তাদের জন্য পোস্ট টা করলাম।

প্রথমে এখন থেকে আপনার mx player এর ভার্সন অনুযায়ী একটা জিপ ফাইল নামান,তবে লেটেস্ট ভার্সন টা হলে ভালো হবে।
Ac3 Zip Download

তারপর sshort গুলা পলো করুন ~~







যদি কোনো ভুল হয় ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন ধন্যবাদ।
Share:

February 6, 2017

আবেগময় ভালোবাসার স্মৃতি - ভালবাসার গল্প

ভার্সিটির ক্লাস শেষ করে কয়েকটা ফ্রেন্ড একসাথে আড্ডা দেয়ার ফাঁকেই নেমে এলো সন্ধ্যা। ক্যাম্পাস থেকে বাসা টা খুব কাছে বলেই হয়তো চিন্তা নেই কেয়ার। আড্ডা শেষে কয়েকটা ফ্রেন্ড মিলে ফুচকার দোকানের দিকে অগ্রসর হলো ফুচকা খাবে ভেবে। প্রায় সবসময়ই এখানেই ফুচকা খাওয়া হয় কেয়া ও তার বন্ধুবৃত্তের। প্রতিবারের মতো আজও আসলো ফুচকা খাবে, ফুচকার ওর্ডারও করলো।
হঠাত করেই চোখ পড়লো পাশেই ফুচকার প্লেট হাতে নিয়ে দাঁড়িয়ে থাকা ছেলেটার দিকে। চোখ পড়তেই কেমন থমকে গেলো কেয়া, নিশ্চুপ হয়ে গেলো তার পৃথিবী। কিছুক্ষণ থ হয়েই দাঁড়িয়ে ছিলো কেয়া। ছেলেটাও কিছু বলছেনা, দাঁড়িয়ে আছে অবাক হয়েই। দুজনের চোখই ছলছল করছিলো জলের হাওয়ায়। অতঃপর ফুচকা না খেয়েই বাসায় ফিরে যায় কেয়া।

ছেলেটার নাম সায়েম, কেয়ার চাচাতো ভাই। কেয়ার থেকে দুবছরের বড় হলেও কেয়ার ছোট বেলার খেলার সাথী ছিলো সায়েম। সায়েমের পুতুল খেলা, বউ জামাই খেলা কিংবা হাড়িপাতিল খেলার সঙ্গী ছিলো কেয়াই।
একবার পাশের বাড়িতে যৌতুক দিয়ে বিয়ে দিতে দেখে সায়েম কেয়ার আম্মু কে বলেছিলো সায়েমের কাছে কেয়া কে বিয়ে দিলেই যৌতুক ছাড়াই বিয়ে করবে। বাচ্চা বয়সে সায়েমের কথাটা শুনে সেদিন হেসেছিলো সবাই। বাড়ির পাশের নদীটাতে শাপলা তুলতে আর ভেলা চালিয়ে বেড়াতো দুজন মিলে। কেয়া সাঁতার জানতোনা, তবুও ভয় ছিলোনা বিন্দুমাত্রও। কেনোনা সায়েমের উপর যথেষ্ট ভরসা ছিলো কেয়ার। একদিন ভেলা থেকে পড়ে গিয়ে হাবুডুবু খাচ্ছিলো কেয়া, তা দেখেই সায়েম নদীতে ঝাঁপিয়ে পড়লো কেয়াকে বাঁচাতে। কিন্তু কেয়া সায়েমকে শক্ত করে জড়িয়ে ধরায় দুজনই নদীর পানিতে ডুবেই যাচ্ছিলো প্রায়। পাশেই একটা নৌকা থাকায় সেইবার বেঁচেছিল ঈশ্বরের কৃপায়।
অতঃপর সায়েমের আব্বুর চাকরির ট্রান্সফারের কারণে বগুড়া শহরে চলে যেতে হয় তাদের। সেদিন খুব কেঁদেছিলো দুজনই, তবে সেটা না বুঝেই। হয়তো খেলার সাথী দূরে চলে যাচ্ছে বলে।
.
এরপর দুজনের দেখা হয়নি প্রায় সাত বছর। সায়েম এসএসসি শেষ করে বেড়াতে এসেছিলো কেয়াদের বাড়িতে। তখন কেয়া পড়তো ক্লাস নাইনে। ছোটবেলার খেলার সাথীর সাথেও কথা বলতে লজ্জা পেতো কেয়া। কারণ টা ছিলো তখন দুজনই যুবক-যুবতী। এক কথা দুই কথা আবারো ফিরিয়ে নিলো পুরনো সম্পর্কে। দুজন এখনো খেলার সাথী হয়েই দুষ্টামি করে। তবে যৌবনের শুরুটা যে আবেগপ্রবণতার, সেটারই পুনরাবৃত্তি করলো দুজনে। খেলার সাথীর সাথে দুষ্টামি ছেড়ে জড়িয়ে গেলো প্রেমের জগতে। প্রেম প্রেম খেলার রেসে এগিয়ে গেলো দুজনেই। তবে পুরোটাই ছিলো আবেগভর্তি ভালোবাসা। যেখানে চাহিদা থাকবে অনেক কিছু, কিন্তু পাওয়ার আশাটা করা বোকামি। সায়েম মাঝে মাঝেই চাইতো কেয়ার সাথে শারীরিক সম্পর্ক কিংবা শারীরবৃত্তীয় কিছু করতে, কিন্তু রাজি হচ্ছিলো না কেয়া। ভয় টা ছিলো কেউ দেখে ফেলার। তবুও সায়েম প্রেসার দিতেই থাকতো এইসবের জন্যে। কেয়া অনেক কষ্টে কন্ট্রোল করেছে নিজেকে। তবে বয়সের তাড়নায় নয়, ভালোবাসার রক্ষার্থে চুম্বনের স্বাদ দিয়েছিলো সায়েমকে, কিন্তু সায়েম তাতেও অপূর্ণ। দোষ টা সায়েমের নয়, দোষ টা বয়সের, দোষ টা অল্প বয়সে প্রেমে পড়ার, দোষ টা সায়েম কেয়া এত্তো কাছাকাছি থাকার। হয়তো সায়েমের জায়গায় ১৬ বছরের অন্য কেউ থাকলেও এমনটাই হতো। তবুও সায়েম কেয়ার সম্পর্ক ভালোই চলছিলো।
হঠাত একদিন সায়েমের সাথে লুকিয়ে লুকিয়ে ফোনে কথা বলা আর দেখা করার কথা জেনে গেলো দু পরিবার। জেনে গেছিলো অল্প বয়সে প্রেমের নেশায় মত্ততার কথা। কেয়া কে ওর মা এবং সায়েমকে তার বাবা খুব পিটিয়ে ছিলো সেদিন। এরপরেও সম্পর্ক টিকিয়ে রাখার দরূন কেয়া অসংখ্যবার মার খেয়েছে তার মায়ের হাতে, সায়েমের বাবাও সায়েমকে ছেড়ে কথা বলেনি। তবে সম্পর্ক টিকে থাকলেও ছিলো পুরোটাই আবেগের। যার প্রমাণ স্বরূপ সায়েম বরাবরই চাইতো শারীরিক সম্পর্ক স্থাপন করার। অনেক চেষ্টা করেছিলো সায়েম, কিন্তু কেয়া কিছুতেই রাজি না হওয়ার দরূন ফাটল ধরে সম্পর্কে। শেষমেষ সায়েম কেয়ার একটা বান্ধবীকে প্রোপোজ করে বসে। কেয়ার ঐ বান্ধবী কেয়াকে ডেকে সব বলে দেয়।
অতঃপর অল্প বয়সে প্রেমের নেশায় আক্রান্ত হওয়া সায়েম কে সবার সামনেই কলার চেপে ধরেছিলো কেয়া, চোখে অঝোরে ঝরছিলো জল। কেয়া বলেছিলো সেদিন.......
--আমি অন্য কোন মেয়ের মতো দেহ দিয়ে ভালোবাসতে পারবোনা তোকে, আমি তোকে এমনিতেই অনেক ভালবাসি। পারলে ভালোবাসা দিয়েই এই ভালোবাসার মূল্য দিস। তবে আমার চোখের সামনে কিংবা আমার কাছের কাউকে এভাবে আপন করতে গেলে খুন করবো আমি তোকে।
.
কথা গুলো বলতে বলতেই চোখের জলেরবন্যায় ভেসেই যাচ্ছিলো কেয়া। কেয়ার হাতে থাকা ব্যাগ টা দিয়ে বেশ কয়েকবার মেরেও ছিলো সায়েমকে, কিন্তু সায়েম কিছুই বলেনি। সায়েম হয়তো উপলব্ধি করতে পেরেছিলো কেয়ার ভালোবাসা। কেয়া ব্যাগ দিয়ে আঘাত করার পরও কিছু বলেনি, বরং হা করেই তাকিয়ে থেকেছে কেয়ার পানে। কেয়ার শেষ নজর টা পড়েছিলো সায়েমের চোখ বেয়েও জল পড়ার দৃশ্যটায়। নির্বাক সায়েম অশ্রু ফলাচ্ছে চোখে, কিন্তু কিছু বলছেনা। কিছুটা অবাক হয়েই প্রস্থান করলো কেয়া। সায়েম দাঁড়িয়েই রইলো কেয়ার পানে চেয়ে।
.
অতঃপর সায়েম আর কখনো কেয়ার সামনে আসেনি, সেদিনই চলে গিয়েছিলো বাসায়। কেয়ার বান্ধবীর সাথেও কন্টিনিউ করার চেষ্টা করেনি। মাঝে মাঝে সায়েমের কথা গুলো মনে করে খুব কান্না করতো কেয়া। বয়স টা অল্প হলেও অনেক বেশি ভালবেসেছিলো সায়েমকে। যদিও কেয়ার আবেগের এই ভালোবাসা যেকোনো সময়ই মোড় নিতে পারতো। আবেগের ভালোবাসা টা জীবনে চিরস্থায়ী হয়না, হয়তো প্রথম প্রেমের স্মৃতি হয়েই থেকে যায় মনে। যেমন টা সায়েমের স্মৃতিগুলো এখনো রয়েই গেছে কেয়ার মনে, হয়তো থাকবে যুগ যুগ ধরে।
.
প্রায় পাঁচ বছর পর সায়েম আর কেয়ার দেখা হলো আজ। ফুচকার দোকানে এভাবে দেখা হবে ভাবতেই পারেনি কেয়া। সায়েমের চোখ দুটো ছলছল দেখে মনেই হচ্ছিলো কেয়ার মতই এখনো সায়েমও তাকে মনে রেখেছে, মনে রেখেছে কেয়ার স্মৃতি গুলোকে।
ফুচকা না খেয়েই বাসায় ফিরে জানতে পারলো সায়েম আর তার পরিবার কিছুদিনের জন্য বেড়াতে এসেছে। কেয়া ভাবতেই পারছিলোনা কি করবে, সায়েম কে দেখলেই যে মাথাটা কেমন যেনো ঘুরপাক খায় কেয়ার।
রাতে সবাই একসাথে খাওয়া-দাওয়া করার সময়ও নিশ্চুপ ছিলো দুজনই। তাড়াতাড়ি খাওয়া শেষ করে শুয়ে পড়েছিলো কেয়া। ভয় টা ছিলো সায়েমের সাথে দেখা হয়ে যাওয়া। কিছুক্ষণ পর হঠাত করেই দরজায় নক করার শব্দে উঠে আসে কেয়া। দরজা খুলতেই দেখলো সায়েম দাঁড়িয়ে আছে। কিছু বুঝে উঠার আগেই সায়েম বলে উঠলো......
--কিরে, আমার সাথে আর কথা বলবিনা? পাঁচবছরেও রাগ কমেনি?
--কি বলবো? যে মানুষ কারো মন নিয়ে খেলতে পারে, তার সাথে আমার কিছুই বলার নেই।
--মন নিয়ে খেলিনি, তখন বয়স টা ছিলো আবেগের। আমি যে কাজটা করেছি, সেটা আবেগ আর মোহ ছিলো। কিন্তু আমি কাজ টা না করলে তুই আমাকে এখনো মনে রাখতিনা, বরং এর চেয়েও ভয়ঙ্কর কিছু একটা করতি।
--হ, আমি তো তোর মতো ফালতু?
--আমি তো আবেগ আর মোহে পড়ে এইসব করেছি, কিন্তু তোরা মেয়েরা মোহ ছাড়াই অকারণে পরিবর্তন হয়ে যাস। আমি তোকে ছেড়ে গেছি বলে ভাবছিস তোর শরীর পাইনি বলে হারিয়ে গেছি, কিন্তু তোরা ছেড়ে গেলে এইরকম কোন কারণও রেখে যাসনা অকারণেই হারিয়ে যাস।
--হয়তোবা, কিন্তু আমি কি হারিয়ে যেতাম?
--হয়তোবা যেতি, কিন্তু তোর বান্ধবীকে প্রোপোজ করা টা আমার একটা দুষ্টামি বুদ্ধি ছিলো যেনো তুই রেগেমেগে হলেও আমার সাথে শারীরিক সম্পর্ক করস। তখন এটা ছাড়া আর কিছুই মাথায় ঢুকেনি। আসলে পরিশ্রম ছাড়াই তোর ভালোবাসা পেয়ে গেছিলাম তো, তাই ধরে রাখতে পারিনি।
--হুম, এখন আর বলে কি লাভ? আমি এখন অন্য একজনকে ভালবাসি।
--জানি থাকবে, আমারও একটা গার্লফ্রেন্ড আছে। তবে ওর কাছে কখনো দেহ চাইনি, ভালোবাসা চেয়েছি। কারণ আমি এখন ম্যাচিউরড।
--তাহলে তো ভালোই।
--হুম, চল আবার নতুন করে বন্ধু হই।
--ওক্কে, তবে জাস্ট বন্ধু।
--হুম, একটা সত্যি কথা কি জানিস?
--কি?
--আমরা যদি তখন প্রেম না করে এখন করতাম, তাহলে অনেক বেশি হ্যাপি হতে পারতাম।
--হুম, সেটা অবশ্য ঠিক।
--হুম, এই জন্যই সবার প্রতি একটাই রিকুয়েস্ট, আবেগের বয়সে প্রেম করে মন নষ্ট করে লাভ নেই। আবেগের বয়সের শ্রেষ্ঠ প্রেমটাও বিবেকের বয়সের স্মৃতি মাত্র...........

Share:

February 3, 2017

পিসির জন্য Internet Speed Meter ডাউনলোড করে নিন। এখন থেকে Taskbar এ ইন্টারনেট Speed শো করবে।

আপনি হয়তো এন্ডয়েডের মতো একটি সফটওয়ার খুজছেন যেটা দিয়ে পিসিতেও ইন্টারনেট স্পিড সরাসরি দেখা যাবে। তাহলে এই পোস্টটি আপনার জন্য।
এর মাধ্যামে আপনি আপনার ইন্টারনেট কখন কত খরচ হচ্ছে দেখতে পারবেন।অযথা এমবি কাটছে কিনা দেখতে পারবেন। এছাড়াও আরও অনেক কিছু।
প্রথমে নিচের লিংক থেকে সফটওয়ারটি ডাউনলোড করে নিন এরপর ইন্সটল করে ওপেন করুন দেখবেন আপনার পিসির টাস্কবারে ইন্টারনেট স্পিড দেখা যাচ্ছে।
 Download Link


যদি স্পিড দেখা না যায় তাহলে রাইট বাটমে ক্লিক করে Configuration এ যান এবং Network Interface থেকে আপনার ইন্টারনেট কানেকশনটি সিলেক্ট করে বা রিপ্রেস বাটমে ক্লিক করে apply তে ক্লিক করুন দেখবেন শো করছে।
Share:

Windows 10 এর Taskbar থেকে সার্চ অপশনটি সরানোর উপায়।

আসসালামু আলাইকুম। আশা করি সবাই ভাল আছেন। আজকে আপনাদের দেখাবো কিভাবে উইন্ডোস ১০ এর টাস্কবার থেকে সার্চ অপশন টা সরাবেন। এটি খুবেই সহজ একটি কাজ। কিন্তু এক ভাই বলেছেন এটা নিয়ে একটা পোষ্ট করতে তাই!

এই জন্য প্রথমে টাস্কবারে মাউস রেখে রাইট বাটমে ক্লিক করে Search অপশন এ যান এবং Hidden এ ক্লিক করুন তাহলে সার্চ অপশন্টি আর থাকবে না। আবার আপনি চাইলে এটি ছোট করেও রেখে দিতে পারেন সেজন্য Show search icon এ ক্লিক করুন।
কাজ শেষ।এবার দেখুন।
আর কোন সমস্যা থাকলে আমাকে জানাতে পারেন সমাধান দেয়ার চেষ্টা করব। ধন্যবাদ।
Share:

February 2, 2017

ভালবাসার গল্প - সহপাঠীর সাথে প্রেম।

ক্লাসরুমে বসে অরণ্যর নোটবুক দেখে প্রয়োজনীয় জিনিস নোট করছিলাম।অরণ্য জানালার কাছে দাড়িয়ে আকাশের দিকে হা করে তাকিয়ে আছে।মন বলছে গিয়ে মুখে ডিম ভরে দিই।যাইহোক লেখাতে মন দিলাম।
--ঐশী চলো আকাশ দেখি!(অরণ্য)
মাথাটা কোনোমতে তুলে অরণ্যর দিকে তাকিয়ে বললাম
--কেনো আকাশের কি আজ রূপ বের হয়েছে নাকি?
--সব কিছুতে এমন করা ভালো না ঐশী!
খাতা কলম ব্যাগ রেখে খানিকটা রাগি সুরে বললাম
--চল দেখি আকাশের কি হয়েছে!
রেগে রেগে আসতে গিয়ে বেঞ্চে লাগলো ডানপায়ে
--আওওওওওওওও
--কি হলো!
--ইশশশ পায়ে খুব লেগেছে রে।তোর আকাশ দেখার ইয়ে করি হালা।
মুহূর্তেই অরণ্যর মুখটা দেখার মত হয়ে গেলো।সামান্য গালি দিলেই বেচারা যেনো নেই হয়ে যায়।
--সরি ঐশী আমার জন্য তোমাকে এত কষ্ট পেতে হলো।
--থাক এখন আর সরি বলে কাজ নেই।ব্যথা তো আর কমে যাবে না তাইনা।চল বাড়ি যাব
--ক্লাস করবে না?
--তুই কর তোর ক্লাস।আমি আর তুই ছাড়া ক্লাসে কেউ থাকে কখনো?তুই একাই ক্লাস কর।আমি গেলাম।
ব্যাগ গুছিয়ে ক্লাসরুম থেকে বেরিয়ে আসলাম।মেজাজের ফালুদা বানায়ে দিছে আজকে।ইশ পায়ে খুব ব্যথা করছে।অরণ্যর উচিত আমাকে বাসায় পৌছে দেওয়া কিন্তু দেখো হাদারাম ক্লাসের বাইরেই বেরুলো না।জাস্ট গো টু হেল।
একটা অটো ডেকে উঠে পড়লাম।বাসার সামনে নেমে ভাড়া মিটিয়ে গেটে ঢুকতে গিয়ে মাথায় লাগলো বারি।কিসে লাগলো দেখতে গিয়ে আমি পুরোই হা হয়ে গেলাম।পুরো আকাশটাই নীললললললল।সাথে সাদা সাদা তুলোর মত মেঘ।এমন একটা আকাশ দেখার ইচ্ছে ছিল অনেকদিনের।আজকে এভাবে দেখতে পাব ভাবি নি।গেট টাকে জড়িয়ে ধরে একটা চুমো খেতে ইচ্ছে হচ্ছে।মাথায় না লাগলে তো আকাশটাকে দেখতেই পেতাম না।ওহ অরণ্যকেও একটা চুমু দেওয়া উচিত। হিহি।
দৌড়ে রুমে গেলাম।ব্যাগ রেখে তড়িঘড়ি করে ফ্রেশ হলাম ছাদে উঠে আকাশের সাথে সেলফি তুলবো বলে।
ছাদে উঠতে গিয়ে টের পেলাম পায়ে কতটা ব্যথা লেগেছে।পিছন থেকে আম্মা বলছে
--ওই ঐশী অবেলায় ছাদে দৌড়াচ্ছিস কি জন্য? আজকে ক্লাস করিস নি?
--এসে বলছি আম্মা।
ছাদে উঠে আকাশের সাথে সেলফি তুললাম।অরণ্যর কথা বারবার মনে পড়ছে। এদিকে দুর্ভাগ্যবশত কপালের আবটাও উঠেছে সেলফি গুলোতে।এরপর আর কি। আকাশের দিকে তাকাচ্ছি আর মুচকি মুচকি হাসছি।আকাশকে পুরোই রাজপুত্রের মত লাগছে।পিছনে কখন আম্মা এসে দাড়িয়েছে খেয়াল করি নি।
--তোর মত পাগলী আমি কোথাও দেখিনি।একা একা হাসছিস কেন?
--ওটা তুমি বুঝবে না। চলো খেতে দাও।
--কপালে কে মেরেছে?এতখানি ফুলেছে কেন?
--শুধু কপাল না পায়েও লেগেছে।মুভ লাগালেই ঠিক হয়ে যাবে। এখন চলো তো।
.
রাত ৮টা
অরণ্য আজকে কল করে নি।ব্যাপার কি মারা-টারা গেলো নাকি!টানা পাঁচবার কল করার পর লাটসাহেব কল রিসিভ করলেন
--ওই হালা কল রিসিভ করতে এত লেইট হয় কেনো?
--বলো। কেমন আছো?
--পায়ে ব্যথা কপালে ব্যথা নিয়ে আমি খুব ভালো আছি।
--কপালে ব্যথা কি জন্য?
--মনে নেই। আচ্ছা রাখছি।
মাঝে মাঝে মন খারাপের রোগ আছে আমার।এখন যেমন হঠাৎ মন খারাপ হয়ে গেলো। যাইহোক ফোন রেখে টিভি দেখতে লাগলাম।
পরদিন ক্লাসে গেলাম না।শরীরটা ম্যাজম্যাজ করছে।সকালে আমার বান্ধবী লাবণী ফোন দিয়েছিলো।যেই বলেছি আমার শরীর ভালো লাগছে না অমনি আমাকে দেখতে আসার জন্য মরে যেতে লাগলো।আসলে ও তো আমায় দেখতে আসবে না আসবে ওর জানুর সাথে প্রেম করতে।উফ ওদের লুতুপুতু দেখলে শরীর আরো খারাপ করবে। আবার মানাও করতে পারবো না।
.
বিকেলের দিকে হাতে কয়েকটা কমলালেবু সমেত লাবণী আর ওর বয়ফ্রেন্ড লিখনের আগমন।
--লাবণী তুই দিনদিন এত পাল্টে যাচ্ছিস কিভাবে বলতো?
--সুন্দর হচ্ছি তাইনা।
--কচু।দিনদিন পেঁচীর মত হচ্ছিস।হিহিহিহি
--উফ ঐশী তুই না খুব খারাপ।তোর সাথে কথা নাই।
এটা বলেই মহারাণী বাইরে চলে গেলেন।পিছনে পিছনে লিখনও চলে গেল।এরা কি এবার চলে যাবে নাকি?যাক গে আমার জ্বালায় আমি মরে গেলাম।
.
পরদিন ক্লাসে গিয়ে দেখলাম এক আজব কাহিনি।অরণ্যর পায়ে কিছু একটাতে লেগে মারাত্মক ফুলে গেছে।আমারটার চাইতেও বেশি।
--কিরে এটা হলো কিভাবে?
--জানি না।ঘুম থেকে উঠে দেখি পায়ের এই অবস্থা।
আমার মন বলছে অরণ্য মিথ্যা বলছে।কেউ ইচ্ছে করে ডানহাত দিয়ে বামপায়ে আঘাত করেছে মনে হচ্ছে।অরণ্য এমন করলো কেনো?কারণটা কি আমি?আমি ব্যথা পেয়েছি বলে অরণ্যও নিজেকে ব্যথা দিয়েছে?নাকি ব্যাপারটা কাকতালীয়?রহস্যের গন্ধ পাচ্ছি। পরীক্ষা করে দেখতে হবে.....উহহ দারুন এক্সাইটেড লাগছে।কাল থেকে শুরু হবে পরীক্ষা....
.
পরদিন বিকেলে
--অরণ্য আজ একটু ক্যাম্পাসে আসতে পারবি?
--হ্যা।কি দরকার?
--আসলেই বুঝতে পারবি।সারপ্রাইজ।
কল কেটে দিয়ে স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেললাম।যাক এবার একটা ভালবাসার মানুষ পাওয়া গেলো তাহলে।
বিকেলে আমার বেস্টফ্রেন্ড মিতুলকে সাথে নিয়ে অরণ্যর সাথে দেখা করতে আসলাম।অরণ্যকে দেখে বোঝা যাচ্ছে না ও দুঃখ পেয়েছে কিনা!বেশ ঘটা করেই বললাম এটা আমার বয়ফ্রেন্ড।অরণ্য বেশ হাসিহাসি মুখ নিয়ে বললো কংগ্রাচুলেশনস। আমারই মনটা খারাপ হয়ে গেল।অরণ্যর একটু হলেও তো মন খারাপ করার দরকার ছিলো কিন্তু না ও একদম স্বাভাবিক।ধুর বোঝা যাচ্ছে অরণ্য আমাকে ভালবাসে না।
.
রাতে অরণ্য ফোন দিয়ে বললো
--তোমাদের প্রেম কেমন চলছে ঐশী?
আমি তো জাস্ট অবাক।কোথায় অরণ্যর এখন দেবদাসের মত অবস্থা হবে তা না দিব্যি নরমাল বিহেভ করছে।আমার খুব রাগ হচ্ছে।
--ভালো চলছে।তুই এখন ফোন রাখ।
--ওকে রেখে দিচ্ছি।
.
পরদিন ক্যাম্পাসে গিয়ে অরণ্যর সাথে বসলাম।স্বাভাবিক ভাবেই কথাবার্তা হচ্ছে।আমি ওর খাতা দেখে নোট করছি।হঠাৎ খেয়াল করলাম অরণ্য আমার দিকে একদৃষ্টিতে তাকিয়ে আছে।
--কিরে এভাবে তাকিয়ে আছিস কেনো?কাচা খেয়ে ফেলবি নাকি?
--তুমি আজ এত রেগে আছো কেনো ঐশী? তোমাকে বেশ সুন্দর দেখাচ্ছে।
অরণ্যর মুখে প্রশংসা শুনে বেশ ভালো লাগছে।আরএকটু রাগি লুক আনার চেষ্টা করলাম।
--উহু তোমাকে আর ভালো দেখাচ্ছে না।তুমি ইচ্ছে করে রাগি লুক আনার চেষ্টা করছো।
এই সেরেছে রে।ধরে ফেললো কিভাবে!যাইহোক ও এখনো আমাকে প্রপোজ করছে না কেনো?ভালবাসে না নাকি আমাকে?আমি এই দুদিনে ওকে এত ভালবেসে ফেললাম কিভাবে।কতটা মিস করেছি ওকে।গরুটা প্রপোজ করবে কখন!!!
.
দেখতে দেখতে পাঁচদিন অতিবাহিত হয়ে গেল।গরুটা আমায় প্রপোজ করে নি।একেবারে নরমাল বিহেভ করছে আমার সাথে।আমার খুব কষ্ট লেগেছে এ কদিনে।কোথা থেকে এসে মহারাজ বসলো আমার পাশে।
--কিরে মন খারাপ কেনো?
ওর মুখে তুই ডাক শুনে মনটা আরো খারাপ হয়ে গেলো।
--এমনি।
--মন খারাপ করতে হবে না।এই নে গোলাপ...I love u!এটাই তো শুনতে চেয়েছিলি তাইনা। I love u I love u I love u...আমি জানি তুইও আমাকে ভালোবাসিস।তুই করে বলছি বলে রাগ করিস না।আমার জানুকে তুই করেই বলার শখ আমার। আর তুই আমাকে তুমি করে বলবি।
আমি শুধু অবাক হয়ে অরণ্যর কথা শুনছি।কিছুটা মোহের ভিতর চলে গেছি আমি।অনেক কান্না পাচ্ছে আমার।
--কাঁদছিস কেনো?I love u too বলবি না?
--তুমি জানতা মিতুলের সাথে আমি অভিনয় করেছিলাম?
--আমি তোকে সেই ৪বছর থেকে চিনি।তুই কখন কি করতে পারিস সব আমার জানা!
--ও....
আবার মন খারাপ হয়ে গেলো।বারবার চেষ্টা করছি মন ভালো করার বাট হচ্ছে না।হঠাৎ অরণ্য আমার ডানহাতটা নিয়ে কনিষ্ঠ আঙুলে ছোট্ট একটা কামড় দিলো।আমি জাস্ট অবাক এটাও মনে আছে ওর যে মন খারাপের সময় কেউ ডানহাতের কনিষ্ঠ আঙুলে কামড় দিলে মন ভালো হয়ে যায়।আমি অরণ্যর দিকে তাকিয়ে আস্তে করে বললাম
--I love u too অরণ্য.....
অরণ্য কিছু বললো না।আমার দিকে তাকিয়েই মুচকি একটা হাসি দিল।
.
লেখা:-যারিন রাইসা(অস্পর্শী অপরাজিতা)


সাচ ট্যাগঃ

ভালবাসার গল্প,ভালবাসার কবিতা,ভালবাসার কষ্টের গল্প,ভালবাসার গান,ভালবাসার এসএমএস,ভালবাসার ছবি,ভালবাসার কষ্টের চিঠি,ভালবাসার কষ্টের এস এম এস,ভালবাসার চিঠি,ভালবাসার ছন্দ,ভালবাসার,ভালবাসার গল্প apk,ভালবাসার গল্প app,ভালবাসার bangla sms,ভালবাসি by topu,bangla ভালবাসার কবিতা,ভালবাসার গল্প blog,ভালবাসার choda,ভালবাসার chiti,ভালবাসার sms.com,ভালবাসার গল্প.com,ভালবাসার গলপ.com,ভালবাসার চিঠি.com,ভালবাসার কবিতা.com,ভালবাসার ডাকপিয়ন (the cafe of love),ভালবাসার dialogue,ভালবাসা day,ভালবাসার কবিতা download,ভালবাসার গল্প pdf download,ভালবাসার facebook,ভালবাসা facebook,ভালবাসা fb,facebook ভালবাসার গল্প,ভালবাসার কবিতা facebook,ভালবাসার কথা facebook,ভালবাসার ডাকপিয়ন facebook,ভালবাসার গল্প fb,ভালবাসার রং facebook,ভালবাসার golpo,ভালবাসার gan,ভালবাসা golpo,ভালবাসার jokes,ভালবাসার kobita,ভালবাসার kotha,ভালবাসার kosto,ভালবাসা kobita,ভালবাসা ki,ভালবাসার love sms,ভালবাসার letter,ভালবাসি lyrics,ভালবাসার উক্তি(love quotes),ভালবাসার গল্প love story,ভালবাসার মেঘ lyrics,ভালবাসার message,ভালবাসার massage,ভালবাসা message,ভালবাসা meaning,ভালবাসার কবিতা mp3,ভালবাসার s m s,ভালবাসার গান mp3,ভালবাসার photo,ভালবাসার picture,ভালবাসার page,ভালবাসা.pdf,ভালবাসার গল্প pdf,ভালবাসার উপন্যাস pdf,ভালবাসার কবিতা pdf,ভালবাসার quotes,ভালবাসা quotes,ভালবাসার romantic গল্প,real ভালবাসার গল্প,ভালবাসার sms,ভালবাসার status,ভালবাসার story,ভালবাসার sma,ভালবাসার sms bangla,ভালবাসার smd,ভালবাসা sms,ভালবাসি sms,ভালবাসা story,ভালবাসা sad sms,ভালবাসার tips,ভালবাসার tipes,ভালবাসার trips,www.ভালবাসার গল্প.com,www.ভালবাসার sms.com,www.ভালবাসার কথা.com,www.ভালবাসার কবিতা.com,www.ভালবাসার গলপ.com,ভালবাসা wikipedia,ভালবাসার 101,ভালবাসা 101,ভালবাসা 101 নাটক,ভালবাসার গল্প 18+
Share:

HSC পরিক্ষার রুটিন ২০১৭ পিডিএফ আকারে ডাউনলোড করে নিন এখনি।

HSC Exam Routine 2017 with pdf ddownload




Download Pdf




Search Tag:

hsc routine 2017,hsc routine 2017,hsc routine 2017 dhaka board,hsc routine 2017 dhaka board,hsc routine 2017 pdf,hsc routine 2017,hsc routine 2017 comilla board,hsc routine 2017 bd,hsc routine 2017 sylhet board,hsc routine 2017 chittagong board,hsc routine alim 2017,hsc routine arts,hsc/alim routine 2017,hsc arts routine 2017,hsc routine 2017 all board.gov-bd,hsc routine 2017 assam,hsc routine 2017 all board,hsc routine 2017 arts,hsc routine prothom alo,hsc exam routine arts,hsc routine bd,hsc routine bd 2017,hsc routine bd 2017,hsc routine bm 2017,hsc routine barisal board 2017,hsc routine bou,hsc routine bm 2017,hsc routine bteb 2017,hsc routine bangladesh open university,hsc routine barisal board 2017,hsc routine chittagong board 2017,hsc routine chittagong board,hsc routine com,hsc routine change,hsc routine comilla board,hsc routine chittagong board 2017,hsc routine comilla board 2017,hsc routine comilla board 2017,hsc routine chittagong board 2017,hsc routine commerce,hsc routine dhaka board 2017,hsc routine dinajpur board,hsc routine dhaka board 2017,hsc routine download,hsc routine dhaka board,hsc routine dhaka board 2017,hsc routine download 2017,hsc routine dinajpur board 2017,hsc routine dhaka education board,hsc routine dhaka 2017,hsc routine exam 2017,hsc routine exam 2017,hsc routine educationboard gov bd,hsc routine exam 2017,hsc routine education board,hsc routine exam,hsc exam routine 2017 dhaka board,hsc exam routine 2017 download,hsc exam routine 2017 pdf,hsc exam routine 2017,hsc routine for 2017,hsc routine for 2017,hsc routine for 2017,hsc routine free download,hsc routine for commerce,hsc routine for commerce 2017,hsc routine for comilla board,hsc routine for rajshahi board,hsc full routine 2017,hsc routine of dhaka board 2017,hsc exam routine.gov.bd,hsc routine 2017 educationboard.gov.bd,hsc routine 2017 educationboard gov bd,hsc routine 2017 science group,hsc general routine 2017,www.hsc routine.gov.bd,hsc routine 2017.gov.bd,hsc exam routine 2017 general,hsc routine 2017 hd,hsc routine 2017 humanities,hsc routine in 2017,hsc routine in 2017,hsc routine in 2017,hsc exam routine in bangladesh,hsc routine 2017 image,hsc routine 2017 in prothom alo,hsc routine 2017 in pdf,hsc routine 2017 in english,hsc routine 2017 in dhaka board,hsc routine 2017 image,hsc routine jessore board 2017,hsc routine jessore board 2017,hsc routine jessore board 2017,hsc exam routine jessore board 2017,hsc routine 2017 jessore board pdf,hsc routine 2017 jessore,hsc routine 2017 jpg,hsc routine 2017 jessore board commerce,hsc routine 2017 jpg,hsc exam 2017 routine jessore,hsc routine latest,hsc last routine,latest hsc routine 2017,hsc last routine 2017,hsc routine 2017 madrasha board,hsc routine 2017 madrasha,hsc routine 2017 madrasa board,hsc routine from ministry of education,hsc business management routine 2017 published,hsc exam routine 2017 madrasah board,hsc exam routine 2017 maharashtra,hsc exam routine 2017 madrasha board,hsc exam routine 2017 madrasa board,hsc madrasha routine,hsc routine new 2017,hsc routine new 2017,hsc new routine 2017 dhaka board,hsc exam routine new,hsc routine 2017 download now,hsc examination new routine 2017,hsc exam new routine 2017,hsc routine of 2017,hsc routine of 2017,hsc routine of 2017,hsc routine of 2017,hsc routine of open university,hsc routine of dhaka board,hsc routine of 2017,hsc routine of open university 2017,hsc routine of chittagong board,hsc routine pic,hsc routine pdf,hsc routine pdf download,hsc routine published,hsc routine picture,hsc routine pdf file,hsc routine photo,hsc practical routine,hsc practical routine 2017,hsc routine rajshahi board 2017,hsc routine rajshahi board 2017,hsc routine rajshahi board 2017,hsc routine rajshahi,hsc revised routine 2017,hsc revised routine,hsc routine 2017 rajshahi board pdf,hsc exam routine rajshahi board 2017,hsc routine 2017 rajshahi,hsc exam routine 2017 rajshahi board,hsc routine sylhet board 2017,hsc routine science 2017,hsc routine sylhet board 2017,hsc routine science 2017,hsc routine science,hsc study routine,hsc exam routine sylhet board,hsc routine 2017 sylhet,hsc exam routine sylhet,hsc technical routine 2017,hsc technical routine 2017,hsc test routine,hsc routine 2017 technical board,the hsc routine of 2017,hsc exam routine 2017 technical,the hsc routine of 2017,hsc technical routine,hsc routine update,hsc routine open university,hsc routine open university 2017,hsc routine 2017 update,hsc routine 2017 open university,hsc routine 2017 bangladesh open university,hsc routine 2017 bangladesh open university,open university hsc routine 2017,open university hsc routine,open university hsc routine 2017,open university hsc routine 2017,open university hsc routine 2017,hsc routine vocational 2017,hsc routine vocational,hsc vocational routine 2017,hsc voc routine 2017,hsc exam routine vocational 2017,hsc exam routine 2017 vocational,hsc voc routine 2017,hsc voc routine,hsc vocational routine 2017,www.hsc routine 2017,www.hsc routine 2017,www.hsc routine 2017,www.hsc routine 2017 download.com,www.hsc routine 2017.gov.bd,hs exam routine 2017,hsc exam routine 2017,hsc 15 xm routine,hsc exam routine,hsc exam routine 2017,hsc 1st year routine,hsc bm 1st year routine,hsc 1st year routine 2017,hsc bm 1st year routine 2017,hsc routine 17,hsc routine 15,hsc routine 14,hsc routine 1015,hsc routine 1014,hsc routine 15 bd,hsc exam routine 1014,2. rajshahi board hsc routine 2017,hsc routine 3015,3. comilla board hsc routine 2017,এইচ এস সি রুটিন ২০১৬,এইচ এস সি রুটিন 2017,এইচএসসি রুটিন ২০১৭,এইচএসসি রুটিন ২০১৭,এইচএসসি রুটিন ২০১৭,এইচএসসির রুটিন ২০১৭,এইচএসসি পরীক্ষার রুটিন ২০১৭,এইচএসসি পরীক্ষার রুটিন ২০১৭,এইচএসসি পরিক্ষার রুটিন ২০১৭,এইচএসসি পরীক্ষার রুটিন ২০১৭,এইচ এস সি ২০১৭ এর রুটিন,এইচ এস সি ২০১৭ এর রুটিন,এইচ এস সি এর রুটিন,এইচ এস সি রুটিন পরিবর্তন,এইচএসসি পরীক্ষার রুটিন ২০১৭,এইচএসসি পরীক্ষার রুটিন,২০১৭ সালের এইচএসসি পরিক্ষার রুটিন,এইচ এস সি পরিক্ষার রুটিন,এইচ এস সি পরীক্ষা ২০১৭ রুটিন
Share:

February 1, 2017

সক্রেটিসের মতে কুকুর একজন দার্শনিক কেন? এবং তার কয়েকটি মহান উক্তি।

সক্রেটিসের মতে কুকুর একজন দার্শনিক কেন?


সক্রেটিস বলছেন, 'নতুন যে গুণের কাথা আম বলছি, কুকুরের চরিত্রে তারও আমরা সাক্ষাৎ পাই।'
গ্লকন বললেন, নতুন কী গুণের কথা বলছ তুমি?

ঃআমি বুঝিয়ে বলছি। কুকুরের স্বভাবটি লক্ষ করো। অপরিচিত কাউকে যখন কুকুর দেখে তখন সে ক্ষিপ্ত হয়ে উঠে; আবার পরিচিত কাউকে যখন কুকুর দেখে তখন সে আহ্লাদে আটখানা হয়ে পড়ে। অথচ অপরিচিত লোকটি যে তার কোনো ক্ষতি করেছে এমন নয়, আর পরিচিত ব্যক্তিও হয়তো তার কোনো উপকার সাধন করেনি। কুকুরের-চরিত্রের এই বৈশিষ্ট্য কি তোমার চোখে অদ্ভুত বলে বোধ হয়নি?
ঃ বিষয়টিকে আমি পূর্বে অবশ্য এভাবে দেখিনি। কিন্তু তোমার বক্তব্যের যথার্থ্যকে আমি স্বীকার করি সক্রেটিস।
ঃ কুকুরের সহজাত এই বোধশক্তিকে অবশ্যই তুমি উত্তম বলবে। আমি বলব, এ-কারণে সে একজন খাঁটি দার্শনিক বলে পরিগণিত হতে পারে।
ঃ কুকুরটা তোমার দার্শনিক হয়ে গেল!
ঃ হ্যাঁ, আশ্চর্যের কী আছে? কুকুর কেবল মুখ দেখেই জানা-অজানার ভিত্তিতে সুহৃদ আর শত্রুতে পার্থক্য করে ফেলে-এটা তার কম গুণের কথা! যে পশু জানা-অজানার ভিত্তিতে তার পছন্দ এবং অপছন্দকে নির্দিষ্ট করে সে যে জ্ঞানের একজন প্রেমিক, একথা আমাদের মানতে হবে।
ঃ হ্যাঁ, সক্রেটিস, সে নিশ্চয়ই জ্ঞানপ্রেমিক।
ঃ আবার দেখো জানা বা শিক্ষার আগ্রহ হচ্ছে জ্ঞানের প্রতি প্রেমস্বরূপ। এবং জ্ঞানের প্রেমিকই হচ্ছে দার্শনিক।

সুতরাং কুকুর ও দার্শনিক। এটা আসলে উদাহরণ দেয়ার জন্য । কুকুরকে দার্শনিক বানিয়ে তো সক্রেটিসের তেমন লাভ নেই। কিন্তু এই একই গুণ যদি মানুষের থাকে, বন্ধুজনের প্রতি যে বিনম্র, স্বভাবগতভাবে জ্ঞানেরও সে প্রেমিক হতে বাধ্য।

কিন্তু এই স্বভাব, শুধু মুখ দেখেই জানা-অজানার ভিত্তিতে সুহৃদ আর শত্রুতে পার্থক্য করতে পারার গুণ মানুষের মধ্যে কার আছে? আছে পুলিশের। তবে পুলিশও কি দার্শনিক? সক্রেটিসের তত্ত্ব অনুযায়ি বলতে হচ্ছে অবশ্যই পুলিশ দার্শনিক। কিন্তু এই কাজটি যদি সে করতে না পারে তবে সে দার্শনিকও নয়, পুলিশও নয়।

আবার, দেখুন, আমাদের দেশের রাজনৈতিক নেতারা যে হর হামেশাই মিথ্যা কথা বলেন, কেন? কারণ, তারা সক্রেটিস এর কথা অক্ষরে অক্ষরে মান্য করেন। সক্রেটিস নিজেই বলেছেন, 'মানুষের মধ্যে কারু যদি মিথ্যা বলার অধিকার থাকে তবে সে-অধিকার কেবল রাষ্ট্রের শাসকবর্গেরই থাকতে পারে। রাষ্ট্রের শাসক শত্রুর মোকাবেলায় কিংবা নাগরিকদের শাসনের ক্ষেত্রে জনস্বার্থে মিথ্যার আশ্রয় গ্রহণ করতে পারবে। মিথ্যার আশ্রয় গ্রহণের অধিকার অপর কারুর থাকবে না।' এখানে আমরা আমজনতা যারা শাসিত তাদের আবার মিথ্যা বলার কোনো সুযোগ নেই। শুধু তাই নয়, সক্রেটিস বলেছেন, 'শাসক যদি দেখে, সে ছাড়া অপর কেউ মিথ্যা বলছে তা হলে তাকে রাষ্ট্রবিরোধী হিসাবে দন্ডদানের তার অধিকার থাকবে।' তবে বুঝুন ঠেলা।

প্লেটোর রাষ্ট্রে কবিদের কোনো স্থান নেই। কেন? কারণ কবিরা একই সাথে অনেক চরিত্র চিত্রন করেন। কিন্তু, চরিত্র চিত্রনের সময় কবিকে বিভিন্ন চরিত্র আঁকতে হয়। যা একজন মানুষের পক্ষে বিভিন্ন মানুষের চরিত্র অনুধাবন করা অসম্ভব। আবার কবি একই সাথে মিলনান্তক আবার বিয়োগান্তক রচনা করছেন। যেহেতু একটি মানুষ কেবল একটি কাজই সুচারুরূপে সম্পন্ন করতে পারে, একাধিক কাজ নয়, সেহেতু যদি কেউ একাধিক কাজ সম্পন্ন করার চেষ্টা করে তা হলে সে কোনোটিতেই তেমন সুনাম অর্জনে সক্ষম হবে না। আবার, এই যে মিলনান্তক বা বিয়োগান্তক নাটক সবই অনুকারী কাব্য। আর এই অনুকারী কাব্য নিয়ে সক্রেটিসের কথা হলো, 'অনুকারী কাব্যকলা সম্পর্কে আমাদের একটা সিদ্ধান্তে আসতে হবে। ঘটনার বর্ণনায় কবিদের কি অনুকারী রীতি অনুসরণ করতে দেওয়া হবে? যদি কবিদের তা করতে দেওয়া হয় তবে তা কি সমগ্র রচনার ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে, না তার অংশবিশেষের উপর? যদি অংশবিশেষের উপর হয় তা হলে রচনার কোন অংশে এ-রীতি ব্যবহৃত হবে? অথবা অনুকারী-রীতি পুরোপুরি নিষিদ্ধ করে দেওয়া হবে?' এর মানে কি দাড়াল? এর মানে দাড়ালো কবির কোনো প্রয়োজন নেই সক্রেটিসের রাষ্ট্রে (অনেকেই বলেছেন এটা আসলে সক্রেটিসের নয়, প্লেটোর রাষ্ট্র)।

সক্রেটিসের কয়েকটি মহান উক্তিঃ

১. Know thyself. (সক্রেটিসের মহান উক্তি গুলোর অন্যতম। 'নিজেকে জানো'। আমি কেন, আজ পর্যন্ত খুব কম মানুষ পাওয়া যাবে সে বুকে হাত দিয়ে বলতে পেরেছে সে নিজেকে জেনেছে। এমন উক্তি মহান সক্রেটিস ছাড়া আর কারো কাছ থেকে আশা করা যায় না।)

২. 'অপরীক্ষিত জীবন, যাপন করারই যোগ্য নয়।' (The unexamined life is not worth living.)

৩. 'সদ্গুন আর জ্ঞান একই'। (Virtue is knowledge.)

৪. 'Envy is the ulcer of the soul.'

৫. 'The only good is knowledge and the only evil is ignorance.'

৬. 'বাঁচার জন্য খাও, খাওয়ার জন্য বেঁচোনা।' (Thou shouldst eat to live; not live to eat.)

৭. 'By all means marry; if you get a good wife, you'll be happy. If you get a bad one, you'll become a philosopher.' (এই উক্তিটি ভয়ে ভয়ে দিলাম। কেননা আমি এখনো ব্যাচেলর !:#P  !:#P  !:#P )

৮. 'If a man is proud of his wealth, he should not be praised until it is known how he employs it.'

৯. 'Death may be the greatest of all human blessings.'

১০. 'Life contains but two tragedies. One is not to get your heart's desire; the other is to get it.' (কি অদ্ভুত সুন্দর উক্তি!)

১১. 'Be slow to fall into friendship; but when thou art in, continue firm and constant.' (আমার জীবনের একটা ঘটনা বলি, এক কলিগের সাথে আমার কথা বলতে সময় লেগেছিল ১৫ দিন। না সে সাহস পেয়েছে আমার সাথে কথা বলতে, না আমার ইচ্ছা হয়েছে তার সাথে কথা বলার। কিন্তু আজ সে আমার খুব ভালো বন্ধু।)

১২. 'Nothing is to be preferred before justice. '

১৩. 'One thing only I know, and that is that I know nothing.' (এই উক্তিটির জম্ম হলো তখন, যখন সেই দৈব বানী এলো, 'এথেন্স এর সবচেয়ে জ্ঞানী হলেন সক্রেটিস।')

১৪. 'The hottest love has the coldest end. ' (আমি মনে প্রানে চাই, এমন যেন কারো জীবনে না হয়। কিন্তু কি সত্যি কথা, কি অবলীলায় বলেছেন তিনি!)

১৫. 'I cannot teach anybody anything, I can only make them think. ' (আসলেই তাই। প্লেটো বা অন্যান্যদের ডায়ালোগ থেকে এরবেশি কিন্তু আমরা দেখি না।)

সার্চ ট্যাগঃ
সক্রেটিসের জীবনী,সক্রেটিসের জবানবন্দি,সক্রেটিসের মৃত্যু,সক্রেটিসের বিখ্যাত উক্তি,সক্রেটিসের বানী,সক্রেটিসের বই,সক্রেটিসের ছবি,সক্রেটিসের জন্ম,সক্রেটিসের স্ত্রী,সক্রেটিসের জল্লাদ,সক্রেটিসের,সক্রেটিসের উক্তি,সক্রেটিস এর জীবনী,সক্রেটিস এর মৃত্যু,সক্রেটিসের কথা,সক্রেটিসের জবানবন্দী,সক্রেটিসের দর্শন,সক্রেটিসের শেষ দিনগুলি,সক্রেটিসের বিচার
Share:

কিভাবে ঠোটের যত্ন নেয়া যায় প্রাকৃতিক ভাবে।

কে না চায় একজোড়া সুন্দর ও আকর্ষণীয় ঠোঁট? কেবল একজোড়া স্বাস্থ্যজ্জ্বল ঠোঁটই আপনার হাসিকে করে তুলতে পারে আরো আকর্ষণীয়, চেহারাকে করে তুলতে পারে মোহনীয়। আর তাই জেনে নিন ঠোঁটকে সুন্দর রাখবার উপায়গুলো।

আসুন, জেনে নেয়া যাক সুন্দর গোলাপি ঠোঁট পেতে কী কী করবেন ও করবেন না-

যা করতে পারেন-

১. একটি পাতলা লেবুর টুকরোর ওপরে খানিকটা চিনি ছিটিয়ে প্রতিদিন ঠোঁটে ঘষুন। চিনি ঠোঁটের মরা চামড়াগুলোকে পরিষ্কার করতে এবং লেবু সূর্যের ফলে কালো হয়ে যাওয়া ঠোঁটের চামড়াকে উজ্জবল করতে সাহায্য করে।

২. মধুর সাথে চিনি এবং কয়েক ফোঁটা অলিভ অয়েল মিশিয়ে ১০ মিনিট ঠোঁটে ঘষুন।

৩. ঠোঁটকে উজ্জ্বল করতে ল্যাক্টিক এ্যাসিড খুব উপকারী। নিয়মিত দুধ খাবার সাথে সাথে খানিকটা দুধ তুলোয় করে ঠোঁটে ঘষে নিন। শুষ্ক চামড়াকে তুলে ফেলার মাধ্যমে দুধ ঠোঁটের কালো হওয়াকেও প্রতিরোধ করে।

৪. গোলাপের পাপড়িও ঠোঁটের গোলাপী ভাব আনতে সাহায্য করে। এজন্য গোলাপের পাপড়ি দুধের মধ্যে রেখে তাতে মধু ও গ্লিসারিন মিশিয়ে নিন। প্রলেপটি ১৫ মিনিট ঠোঁটে মাখুন। এরপর দুধ দিয়ে ঠোঁটকে মুছে নিন। প্রতিদিন এই প্রলেপটির ব্যবহার আপনার ঠোঁটকে করে তুলবে আকর্ষনীয়।

৫. লেবুর ভেতরের এসিড ঠোঁটের শুষ্ক চামড়াকে তুলে ফেলতে সাহায্য করে। তবে লেবুর রসের সাথে খানিকটা চিনি ও মধু মিশিয়ে ঘরে বসেই নিতে পারেন ঠোঁটের পুরোপুরি যত্ন। প্রলেপটি মাখার একঘন্টা পর ধুয়ে নিন।

৬. লেবুর রসের সাথে খানিকটা গ্লিসারিন মিশিয়ে ঠোঁটে মাখুন। কয়েকদিনেই আপনি পাবেন চমত্কার ফলাফল।

৭. বাদামের তেল, মধু ও চিনির মিশ্রন করুন। প্যাকটি আপনার ঠোঁটকে কেবল সুন্দরই করবে না, কোমলতাও বাড়াবে।

৮. ঘুমানোর আগে ঠোঁটে পালং পাতা ঘষে নিন। সাথে রাখতে পারেন জাফরানও। এই দুটি সহজলভ্য উপাদানের নিয়মিত ব্যবহার আপনার শুষ্ক ঠোঁটকে সারিয়ে তুলবে এক নিমিষেই।

৯. কমলালেবু খাবার সময় এর বীচিগুলোকে সংরক্ষণ করুন এবং নিয়মিত ঠোঁটকে এগুলোর দ্বারা পরিষ্কার করুন।

১০. প্রতিদিন টমেটো পেষ্ট করে ঠোঁটে মাখুন। আপনার ঠোঁট হবে উজ্জ্বল।

১১. শশার রসও ঠোঁটের কালো হওয়কে প্রতিরোধ করে। ফলাফল পেতে প্রতিদিন অন্তত ৫ মিনিট শসার রস ঠোঁটে ঘষুন।

মনে রাখবেন-

১. ধুমপান ঠোঁটের জন্যে ক্ষতিকর। তাই ধুমপান থেকে বিরত থাকুন।

২. রাতে ঘুমাতে যাবার আগে লিপস্টিক তুলে ফেলতে ভুলবেননা।

৩. জিহ্বা দিয়ে অবিরত ঠোঁট ভেজানো বন্ধ করুন। এতে সাময়িক আরাম মিললেও আসলে ঠোঁটের সৌন্দর্য হানি হয়। বদলে ব্যবহার করুন লিপজেল।

৪. ফাস্টফুডের পরিবর্তে শাক-সব্জী খাওয়ার পরিমাণ বাড়ান।

৫. চা এবং কফির পরিবর্তে পানি খাবার পরিমাণ বাড়ান। প্রচুর পরিমাণে পানি আপনার ঠোঁটকে রাখতে পারে সুস্থ ও স্বাভাবিক সৌন্দর্যময়।

জন্মগতভাবেই ঠোঁটের রং কালো হতে পারে, আবার কখনো কখনো হরমোনের প্রভাবেও ঠোঁট ও মাড়ির রং কালো হয়ে যায়। আবার রঙিন টুথপেস্ট, কমলার খোসার রস কিংবা আমের কষ লেগেও ঠোঁট কালো হতে পারে। এসব কারণে যদি ঠোঁট কালো হয়ে থাকে, তবে এগুলো এড়িয়ে চলুন। দাঁত মাজার সময় ব্যবহার করুন সাদা রঙের পেস্ট। আর হরমোনজনিত কারণে হলে পরীক্ষা করে দেখতে হবে আগে। তারপর প্রয়োজনীয় ব্যবস্থাপত্র। তাই একজন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের শরণাপন্ন হোন। 


Copied From: Rajibnurbanglablog

সার্চ ট্যাগঃ
ঠোট ফাটা, ঠোট গোলাপি করার উপায়, ঠোঁটের কালো দাগ দূর করার ক্রিম, ঠোট ফাটা রোধের উপায়, ঠোটে ঘা, ঠোঁট চিকন করার উপায়, ঠোট ফর্সা করার উপায়, ঠোঁটের কালো দাগ দূর করার উপায়, ঠোঁটের সাজ, ঠোঁটে তিল থাকলে কি হয়, ঠোট, ঠোঁট কালো, ঠোঁট কালো দূর করার উপায়, ঠোট নিয়ে কবিতা, ঠোট কাটা, ঠোট সাদা করার উপায়, আম্মুর ঠোট, আপুর ঠোট, আমার ঠোট, ঠোট লাল করার উপায়, ঠোট চিকন করার উপায়, ঠোট সুন্দর করার উপায়, ঠোট লাল রাখার উপায়, ঠোট সুন্দর রাখার উপায়, ঠোট ছোট করার উপায়, ঠোট গোলাপি রাখার উপায়, ঠোঁটের কালো দাগ, ঠোট এর যত্ন, ঠোট এর সমার্থক শব্দ, ঠোট এর কালো দাগ দূর করার উপায়, তোমার ঐ ঠোঁট, ঠোট কবিতা, ঠোট কালো দূর করার উপায়, ঠোঁট কালো থেকে লাল করার উপায়, ঠোট কালো হওয়ার কারণ, ঠোট কালো হয় কেন, ঠোট কালো, ঠোট কিস, পান খাইয়া ঠোট লাল করিলাম, ঠোট গোলাপী, ঠোঁট গোলাপি করার সহজ উপায়, ঠোট গোলাপী করার ক্রিম, ঠোঁট গোলাপি করার টিপস, ঠোঁট গোলাপি করার উপাই, ঠোট গোলাপী করার উপায়, ঠোট গোলাপি করার, ঠোট গোলাপি করা, ঠোট গোলাপি করার ঘরোয়া উপায়, ঠোট চুম্বন, ঠোট চিকন করার উপায় কি, ঠোট চোষা, ঠোট চুষা, ঠোট চাটা, ঠোট চুমু, ঠোট চোষার নিয়ম, ঠোট চোসা, ঠোট লাল করার টিপস, লাল টুকটুকে ঠোট, ঠোট গোলাপি করার টিপস, ঠোটে ঠোট, ঠোটে ঠোট রেখে ব্যারিকেড, তোমার ঠোট, যেখানে তোমার ঠোট ভালোবাসা, তোমার গোলাপী ঠোট, তোমার লাল ঠোট, ঠোঁট দেখে মানুষ চেনার উপায়, ঠোট দেখে মেয়ে চেনা, ঠোট দেখে মেয়ে চেনার উপায়, ঠোট দুটি কে যেন গালের মধ্যে পুরে নিল, ঠোট দুটো, ঠোট কালো দুর করার উপায়, ঠোঁট নরম করার উপায়, নরম ঠোট, ঠোট ফাটে না৷, ঠোট লাল করার নিয়ম, ঠোট গোলাপি করার নিয়ম, ঠোট পরিষ্কার করার উপায়, ঠোট লাল করার পদ্ধতি, ঠোট ফরসা করার উপায়, ঠোঁট ফুলে যাওয়া, ঠোঁট ফাটা রোধ, ঠোট ফাটে, ঠোঁট ফাটা সমস্যা, ঠোট ফাটার কারন, বোনের ঠোট, ছোট বোনের ঠোট, ভাবির ঠোট, ভেজা ঠোট, ঠোঁট মোটা, ঠোট মোটা, মেয়েদের ঠোট, মায়ের ঠোট, মোটা ঠোট চিকন করার উপায়, মার ঠোট, মামির ঠোট, যোনির ঠোট, ঠোঁট এর যত্ন, রসালো ঠোট, ঠোট লাল করার উপাই, ঠোট লাল করার ক্রিম, ঠোট লাল করা, ঠোট লাল করার প্রাকৃতিক উপায়, ঠোট লাল করার ওষুধ, ঠোট লাল করার সহজ উপায়, ঠোট লাল করব কিভাবে, লাল ঠোট কবিতা, লাল ঠোঁট, ঠোঁট লাল করার উপায়, কালো ঠোঁট লাল করার উপায়, পান খাইয়া ঠোঁট লাল করিলাম, ঠোঁট লাল করার টিপস, ছেলেদের ঠোঁট লাল করার উপায়, কিভাবে ঠোঁট লাল করা যায়, ঠোট শুকিয়ে যায়, ঠোট শুকিয়ে যাওয়া, ঠোঁট সুন্দর করার উপায়, ঠোঁট সুন্দর করার টিপস, সুন্দর ঠোট, কালো ঠোট সাদা করার উপায়, ঠোট কালো হলে
Share:
Copyright © Fibd - Tips & Trick Sharing BD | Powered by Blogger