প্রথম সপ্তাহ
ছেলে: হাই
মেয়ে: হ্যালো
ছেলে: কেমন আছেন?
মেয়ে: ভালো। আপনি?
ছেলে: আমিও ভালো। কী করছেন?
মেয়ে: এই তো! ফেসবুকে বসলাম। ফ্রেন্ডদের সঙ্গে কথা বলি।
ছেলে: ও!
মেয়ে: আপনি কী করছেন?
ছেলে: কিছু না। ডিনার শেষ?
মেয়ে: নাহ্। ডিনার করব না। আম্মুর সঙ্গে রাগ করেছি। তাই খাইনি।
ছেলে: ও মা! নিজে রান্না করে নিতেন! পারেন না?
মেয়ে: হি হি। চা রান্না করতে পারি। লিকার বেশি হয় অনেক। খাবেন?
ছেলে: lolz আপনি দিলে খেতে পারি।
দ্বিতীয় সপ্তাহ
মেয়ে: এই যে! আছেন?
ছেলে: হুঁ।
মেয়ে: bz?
ছেলে: একটু। ব্যাপার না। কেমন আছেন?
মেয়ে: ভালো না। feeling lonely.
ছেলে: OMG! কো-ইন্সিডেন্স! আমারও একা একা লাগছে।
মেয়ে: কেন? তোমার কেন একা একা লাগছে?
ছেলে: জানি না।
মেয়ে: ইস্সসস। দেখুন, আমি কী করেছি। আপনাকে তুমি বলে ফেলেছি। সরি।
ছেলে: না, না। ইটস ওকে। তুমিই ভালো। আমাদের এজের পার্থক্য মনে হয় বেশি না।
মেয়ে: এহ্!! আগে আপনি তুমি বলেন। না হলে নিজেকে বুড়ি মনে হচ্ছে। হি হি হি। khikz.
ছেলে: আচ্ছা, বাবা, আমিই শুরু করছি। তুমি কী করো, এখন?
মেয়ে: মন খারাপ করে বসে ছিলাম। এখন তোমার সঙ্গে কথা বলে মন ভালো হয়ে গেছে। :p
ছেলে: lolz :p
তৃতীয় সপ্তাহ
মেয়ে: এইইইইইইইইইইইইই
ছেলে: কীইইইইইইইইইই।
মেয়ে: কোথায় তুমি?
ছেলে: ক্যাম্পাসে।
মেয়ে: ক্যাম্পাসে কী করো?
ছেলে: ফ্রেন্ডদের সঙ্গে আড্ডা মারি।
মেয়ে: মেয়ে ফ্রেন্ড?
ছেলে: না। মেয়ে ফ্রেন্ড নেই।
মেয়ে: এহহহ! মিথ্যা কথা। আমাকে সত্য বলবা কেন! আমি তোমার কে?
ছেলে: সত্যিই নেই। তোমার কোনো ছেলেবন্ধু আছে?
মেয়ে: উঁহু। নেই। ইনফ্যাক্ট আমার ফ্রেন্ডসংখ্যা কম।
ছেলে: আহারে!
মেয়ে: এই, আমি যাই। আমি যেভাবে চ্যাট করছি। আমার বান্ধবী ভাবছে আমি বুঝি
আমার বয়ফ্রেন্ডের সঙ্গে চ্যাট করছি। হি হি হি।
ছেলে: lolz ইসের। লজ্জায় তোমার কান পর্যন্ত লাল হয়ে গেছে। :চ আচ্ছা। বাব্বাই।
মেয়ে: bye. khikz
চতুর্থ সপ্তাহ
ছেলে: আমাকে ভুলেই গেছো।:( খবর নাও না একবারও।
মেয়ে: আমার খবর নিছো একবার? মেয়েটা বেঁচে আছে না মরে গেছে একবার জিজ্ঞেস করছ?
ছেলে: সরি।:( এক্সট্রিমলি সরি।
মেয়ে: হয়েছে, আর লাগবে না।
ছেলে: এই, তোমার সেল নম্বরটা দেওয়া যাবে? অবশ্য, ইফ ইউ হ্যাভ নো প্রবলেম।
মেয়ে: হি হি হি। তোমারটা দাও আগে। তোমাকে ফোন দিয়ে চমকে দেব।
ছেলে: জি, না। আমাকে চমকানো এত সহজ না। :)
মেয়ে: এহহহ! মাঝরাতে ফোন দেব। পেতনির মতো।
ছেলে: এখন মাঝরাতে ফোন এলে তো বুঝেই যাব, কার ফোন। lolz.
মেয়ে: ইসের! কেন যে বলতে গেলাম!
ছেলে: পেতনির চালাকি তো ভূত ধরবেই। তাই না?
মেয়ে: তুমি কী দুষু্ব!!
ছেলে: কারণ তুমি দুষ্টু। তাই।
মেয়ে: হিহিহিহি।
পঞ্চম সপ্তাহ
মেয়ে: এই দুষু্ব...
ছেলে: এই দুষ্টি...
মেয়ে: কিচ্ছু পারে না। দুষু্ব বললে উলটো বলতে হয় লক্ষ্মী সোনা। ঠিক আছে?
ছেলে: লক্ষ্মী সোনা চাঁদের কণা।
মেয়ে: :o চাঁদের কণা বলতে বলছি।
ছেলে: কেন? বললে সমস্যা?
মেয়ে: হিহিহি। সমস্যা নেই।
ছেলে: তোমার প্রোফাইল পিকচারটা অনেক সুন্দর হয়েছে।
মেয়ে: তাই?
ছেলে: লাইক। ফটোতে লাইক দিলাম। এখানে দিলাম... “ br="">মেয়ে:
ছেলে: তোমাকে বলব বলব করে বলা হচ্ছে না। অ্যাম ইন লাভ উইথ ইউ।
মেয়ে: আর ইউ সিরিয়াস?
ছেলে: ইয়েস আই অ্যাম। নাও ডিসিশন ইজ ইউরস।
মেয়ে: আমি নিজেও তোমার প্রতি ইনফ্যাক্ট দুর্বল হয়ে পড়েছি। বাট সিদ্ধান্ত
নেওয়াটা একটু টাফ।
ছেলে: আমি জোর করব না।
মেয়ে: এই, জানো? আমি না অনেক ইমোশনাল। ভয় হয়, তুমি যদি ছেড়ে যাও!
ছেলে: I’ll never leave you alone.
মেয়ে: সত্যি?
ছেলে: হ্যাঁ, সত্যি। কিছু বলবা না আর?
মেয়ে: ভালোবাসি ভালোবাসি, সেই সুরে কাছে দূরে, জলে স্থলে বাজায় বাঁশি... ভালোবাসি।
ছেলে: আকাশে কার বুকের মাঝে ব্যথা বাজে দিগন্তে কার কালো আঁখি/ আঁখির জলে
যায় ভাসি ভালোবাসি। ভালোবাসি ভালোবাসি। <3 br="">মেয়ে: br="">
অতঃপর দুজনের রিলেশনশিপ স্ট্যাটাস চেঞ্জ হয়। তাদের ফেসবুক স্ট্যাটাসও চেঞ্জ হয়।
ছেলে ইন অ্যা রিলেশনশিপ উইথ মেয়ে।
3>
<3 br=""><3 br=""><3 br=""> এই লেখার সঙ্গে বাস্তবতার কোনো রকম মিল খুঁজবেন না। এটা লেখকের উর্বর মস্তিষ্কের কল্পনা মাত্র।শিখে নেন কাজে লাগবো।3>3>3>লেখাটি ছবি আকারে নিন-
ডাউনলোড করতে ছবিতে ক্লিক করুন।
দেইখেন আবার ফেইক আইডির সাথে শুরু করে দিয়েন না!! :p
বিঃদ্র- সংগৃহীত।
0 comments:
Post a Comment